AC Risks: সারারাত কি এসি চালিয়ে ঘুমাচ্ছেন? ভয়ের কথা শোনালেন বিশেষজ্ঞ! মানুন শুধু এই ৫ ট্রিকস! শরীর থাকবে সুস্থ, কম আসবে বিদ্যুতের বিলও

Last Updated:
AC Risks: সারারাত এসি না চালালে বিদ্যুৎ বিল তো কমবে বটেই, পাশাপাশি শারীরিক সমস্যার ঝুঁকি এড়াতে পারবেন। লাং ইনস্টিটিউটের হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ডিরেক্টর ক্রিস্টিন কিংসলে এই বিষয়ে ব্যাখ্যা করেন।
1/8
এপ্রিল মাসেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তাপমাত্রার পারদ রীতিমতো লাগামছাড়া। আর এরপর তো তাপপ্রবাহ আরও বাড়তেই থাকবে। ফলে এই পরিস্থিতি থেকে স্বস্তি দিতে পারে এসি-র ঠান্ডা হাওয়া। আর গরমের মরশুমে শান্তিতে ঘুমানোর জন্য বেশিরভাগ মানুষই সারা রাত এসি চালিয়ে রেখে দেন। এতে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এপ্রিল মাসেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তাপমাত্রার পারদ রীতিমতো লাগামছাড়া। আর এরপর তো তাপপ্রবাহ আরও বাড়তেই থাকবে। ফলে এই পরিস্থিতি থেকে স্বস্তি দিতে পারে এসি-র ঠান্ডা হাওয়া। আর গরমের মরশুমে শান্তিতে ঘুমানোর জন্য বেশিরভাগ মানুষই সারা রাত এসি চালিয়ে রেখে দেন। এতে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
advertisement
2/8
শারীরিক সমস্যার মধ্যে অন্যতম হল - শুষ্ক ত্বক এবং গলা ব্যথা। আর সারা রাত ধরে এসি চালানোর জেরে ইলেকট্রিসিটি বিলও মাত্রাছাড়া হয়ে উঠতে পারে। তাই রাতে এসি চালানোর ক্ষেত্রে আজকের প্রতিবেদনে ৫টি জরুরি বিষয়ের সম্পর্কে আলোচনা করে নেওয়া যাক। এর ফলে শারীরিক সমস্যা তো হবেই না, আর কমবে বিদ্যুতের বিলও।
শারীরিক সমস্যার মধ্যে অন্যতম হল - শুষ্ক ত্বক এবং গলা ব্যথা। আর সারা রাত ধরে এসি চালানোর জেরে ইলেকট্রিসিটি বিলও মাত্রাছাড়া হয়ে উঠতে পারে। তাই রাতে এসি চালানোর ক্ষেত্রে আজকের প্রতিবেদনে ৫টি জরুরি বিষয়ের সম্পর্কে আলোচনা করে নেওয়া যাক। এর ফলে শারীরিক সমস্যা তো হবেই না, আর কমবে বিদ্যুতের বিলও।
advertisement
3/8
অতিরিক্ত কম তাপমাত্রা সেট করা চলবে না: অনেকেই একটা বড় ভুল করেন। আর সেটা হল- ঘরের এসি-র তাপমাত্রা তাঁরা ১৬-১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করে রাখেন। তাপদাহের মধ্যে তা আরাম কিংবা স্বস্তি দেয় ঠিকই, কিন্তু ঘুমোনোর সময় তা ব্যবহারকারীর দেহে টেম্পারেচার শক তৈরি করতে পারে। আদর্শ স্লিপ টেম্পারেচার হল ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে আরামও মেলে। আর এনার্জি কনজাম্পশনও অনেকটাই কমে যায়।
অতিরিক্ত কম তাপমাত্রা সেট করা চলবে না: অনেকেই একটা বড় ভুল করেন। আর সেটা হল- ঘরের এসি-র তাপমাত্রা তাঁরা ১৬-১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করে রাখেন। তাপদাহের মধ্যে তা আরাম কিংবা স্বস্তি দেয় ঠিকই, কিন্তু ঘুমোনোর সময় তা ব্যবহারকারীর দেহে টেম্পারেচার শক তৈরি করতে পারে। আদর্শ স্লিপ টেম্পারেচার হল ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে আরামও মেলে। আর এনার্জি কনজাম্পশনও অনেকটাই কমে যায়।
advertisement
4/8
টাইমার অথবা স্লিপ মোড ব্যবহার না করা: বহু আধুনিক এসি-তেই স্লিপ মোড অথবা টাইমার সেটিংস থাকে। কিন্তু ব্যবহারকারীরা সেটিকে কাজে লাগান না। এসি তো প্রচুর দাম দিয়ে কেনা হচ্ছে, তাহলে এর সেরা ফিচারগুলিকে কাজেও লাগাতে হবে। এই ফিচার নিজে নিজেই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে সারা রাত ধরে। অতিরিক্ত ঠান্ডা হতে পারে না ঘর। আর বিদ্যুৎও সাশ্রয় হয়।
টাইমার অথবা স্লিপ মোড ব্যবহার না করা: বহু আধুনিক এসি-তেই স্লিপ মোড অথবা টাইমার সেটিংস থাকে। কিন্তু ব্যবহারকারীরা সেটিকে কাজে লাগান না। এসি তো প্রচুর দাম দিয়ে কেনা হচ্ছে, তাহলে এর সেরা ফিচারগুলিকে কাজেও লাগাতে হবে। এই ফিচার নিজে নিজেই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে সারা রাত ধরে। অতিরিক্ত ঠান্ডা হতে পারে না ঘর। আর বিদ্যুৎও সাশ্রয় হয়।
advertisement
5/8
এসি আট ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চালিয়ে রেখে দিলে বিদ্যুতের বিলের বোঝা তো বাড়েই, সেই সঙ্গে ঘরের বাতাসও শুষ্ক হয়ে যায়। তাহলে ঘরে একটি হিউমিডিফায়ার রাখতে হবে। যাতে সেটা ঘরের ময়েশ্চার সেট করে দিতে পারে।
এসি আট ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চালিয়ে রেখে দিলে বিদ্যুতের বিলের বোঝা তো বাড়েই, সেই সঙ্গে ঘরের বাতাসও শুষ্ক হয়ে যায়। তাহলে ঘরে একটি হিউমিডিফায়ার রাখতে হবে। যাতে সেটা ঘরের ময়েশ্চার সেট করে দিতে পারে।
advertisement
6/8
এয়ার ভেন্ট ব্লক এবং খুব কাছে বিছানা রাখা: নিশ্চিত করতে হবে যেন, ঠান্ডা বাতাস প্রবাহ সরাসরি বিছানায় না পৌঁছয়। আসলে অবিরাম যদি ঠান্ডা বাতাস শরীরের উপর আঘাত করে, তাহলে স্টিফ নেক, মাথাব্যথা এবং গলা ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এসি ইউনিট থেকে ৩-৪ ফুট দূরে রাখতে হবে বিছানা।
এয়ার ভেন্ট ব্লক এবং খুব কাছে বিছানা রাখা: নিশ্চিত করতে হবে যেন, ঠান্ডা বাতাস প্রবাহ সরাসরি বিছানায় না পৌঁছয়। আসলে অবিরাম যদি ঠান্ডা বাতাস শরীরের উপর আঘাত করে, তাহলে স্টিফ নেক, মাথাব্যথা এবং গলা ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এসি ইউনিট থেকে ৩-৪ ফুট দূরে রাখতে হবে বিছানা।
advertisement
7/8
এসি ফিল্টার ক্লিনিং না করা: নোংরা ফিল্টার থেকে ধুলো, ব্যাকটেরিয়া এবং অ্যালার্জি ছড়িয়ে দিতে পারে। এটা আবার অ্যাজমা অথবা অ্যালার্জির রোগীদের জন্য বিপজ্জনক বলে প্রমাণিত হতে পারে। তাই প্রত্যেক মাসে ফিল্টার পরিষ্কার করতে হবে অথবা তা বদল করতে হবে। এতে এসি-র কার্যকারিতা বজায় থাকবে।
এসি ফিল্টার ক্লিনিং না করা: নোংরা ফিল্টার থেকে ধুলো, ব্যাকটেরিয়া এবং অ্যালার্জি ছড়িয়ে দিতে পারে। এটা আবার অ্যাজমা অথবা অ্যালার্জির রোগীদের জন্য বিপজ্জনক বলে প্রমাণিত হতে পারে। তাই প্রত্যেক মাসে ফিল্টার পরিষ্কার করতে হবে অথবা তা বদল করতে হবে। এতে এসি-র কার্যকারিতা বজায় থাকবে।
advertisement
8/8
রুম ইনস্যুলেশনের ক্ষেত্রে অবহেলা:দুর্বল তাপ নিরোধক রয়েছে, এমন ঘরে এসি ব্যবহার করলে শক্তির অপচয় হয়। ঘরের দরজা এবং জানলা বন্ধ করা কি না, সেটা দেখা নিতে হবে। রোদের তাপ ঘরে যাতে না আসে, তার জন্য পর্দা ব্যবহার করতে হবে। এতে ঘরের মধ্যে ঠান্ডা হাওয়া খেলবে এবং এসি-র উপর চাপ পড়বে না। এর পাশাপাশি হাওয়া খেলার জন্য ঘরে হালকা করে সিলিং ফ্যান চালিয়ে রাখতে হবে।
রুম ইনস্যুলেশনের ক্ষেত্রে অবহেলা:দুর্বল তাপ নিরোধক রয়েছে, এমন ঘরে এসি ব্যবহার করলে শক্তির অপচয় হয়। ঘরের দরজা এবং জানলা বন্ধ করা কি না, সেটা দেখা নিতে হবে। রোদের তাপ ঘরে যাতে না আসে, তার জন্য পর্দা ব্যবহার করতে হবে। এতে ঘরের মধ্যে ঠান্ডা হাওয়া খেলবে এবং এসি-র উপর চাপ পড়বে না। এর পাশাপাশি হাওয়া খেলার জন্য ঘরে হালকা করে সিলিং ফ্যান চালিয়ে রাখতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement