Gautam Gambhir: ড্রাগ কন্ট্রোলারকে প্রশ্ন আদালতের, গম্ভীরের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে না কেন?

ড্রাগ অ্যান্ড কন্ট্রোলার্স আইন না মানলে যেন যে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়! বৃহস্পতিবার এমনই জানিয়েছে দিল্লি আদালত। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে জেরবার গোটা দেশ। ওষুধ ও অক্সিজেন সিলিন্ডারের আকাল দেশজুড়ে। এমন পরিস্থিতিতে কেউ ওষুধ মজুত করে রাখলে তাঁর বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।

গত কয়েক মাসে বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ওষুধ ও অক্সিজেন সিলিন্ডার মজুত করে রাখার জন্য ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। তবে এখনও অনেকে ওষুধ মজুত করে রাখছে বলে জানিয়েছে আদালত।

গৌতম গম্ভীরের বিরুদ্ধেও অবৈধভাবে করোনার ওষুধ মজুত করে রাখার অভিযোগ উঠেছিল। তিনি এত ওষুধ একসঙ্গে কোথা থেকে পেলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল।

এদিন দিল্লি আদালত ড্রাগ কন্ট্রোলারের কাছে জানতে চায়, এখনও পর্যন্ত গম্ভীরের ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন! অতিমারির সময় নিয়ম ভাঙলে যে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এদিন ড্রাগ কন্ট্রোলারকে শুনিয়ে দিল আদালত।

এদিন আদালত ড্রাগ কন্ট্রোলারের কর্তাদের বলে, ডিলার ও লাইসেন্স হোল্ডারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলে গম্ভীরের সংস্থার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নয় কেন! অতিমারিতে বহু মানুষকে করোনার ওষুধ বিনা পয়সায় বিলিয়ে দিয়েছিলেন গম্ভীর। তার পর থেকেই সমস্যায় ভারতীয় দলের প্রাক্তন ওপেনার।