Kashmir-made willow bat In T20 World Cup: কাশ্মীরের ব্যাট এবার বিশ্বকাপে, ভূস্বর্গের শ্রমিকরা দিনবদলের আশায়

Last Updated:
Kashmir Willow Bat: কাশ্মীরের উইলো ব্যাটের উপর নির্ভরশীল ৪০০ পরিবারের রুজি-রুটি।
1/5
এই প্রথম কোনও আন্তর্জাতিক মঞ্চে পৌঁছল কাশ্মীরের ব্যাট। চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে এবার কাশ্মীরে তৈরি ব্যাট দিয়ে খেললেন আন্তর্জাতিক তারকারা।
এই প্রথম কোনও আন্তর্জাতিক মঞ্চে পৌঁছল কাশ্মীরের ব্যাট। চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে এবার কাশ্মীরে তৈরি ব্যাট দিয়ে খেললেন আন্তর্জাতিক তারকারা।
advertisement
2/5
ওমানের কয়েকজন ক্রিকেটার এবার বিশ্বকাপে কাশ্মীরে তৈরি ব্যাট দিয়ে খেলেছেন। এর আগে কখনও কোনও আন্তর্জাতিক তারকা কাশ্মীরের উইলো ব্যাট দিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে খেলেননি।
ওমানের কয়েকজন ক্রিকেটার এবার বিশ্বকাপে কাশ্মীরে তৈরি ব্যাট দিয়ে খেলেছেন। এর আগে কখনও কোনও আন্তর্জাতিক তারকা কাশ্মীরের উইলো ব্যাট দিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে খেলেননি।
advertisement
3/5
কাশ্মীরের ব্যাট প্রস্তুতকারক সংস্থার কর্ণধার ফজুল কবির জানিয়েছেন, এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত ৪০০টি পরিবার। লকডাউনে তাঁদের কাজে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এবার আন্তর্জাতিক মঞ্চে কাশ্মীরের ব্যাট পৌঁছেছে। ফলে ব্য়াট মিস্ত্রিরা দিনবদলের আশা করছেন।
কাশ্মীরের ব্যাট প্রস্তুতকারক সংস্থার কর্ণধার ফজুল কবির জানিয়েছেন, এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত ৪০০টি পরিবার। লকডাউনে তাঁদের কাজে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এবার আন্তর্জাতিক মঞ্চে কাশ্মীরের ব্যাট পৌঁছেছে। ফলে ব্য়াট মিস্ত্রিরা দিনবদলের আশা করছেন।
advertisement
4/5
মূলত ঘরোয়া ক্রিকেটে কাশ্মীরের ব্যাটের ব্যাপক চাহিদা। তবে আন্তজার্তিক মঞ্চে এর আগে কখনও কাশ্মীরের ব্যাট পৌঁছয়নি। এবারই প্রথম। তবে ব্যাট প্রস্তুতকারক সংস্থা আশা করছে, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউ জিল্যান্ডের মতো দেশের তারকারা কাশ্মীরের ব্যাটে না খেললে আন্তর্জাতিক বাজারে টিকে থাকা মুশকিল।
মূলত ঘরোয়া ক্রিকেটে কাশ্মীরের ব্যাটের ব্যাপক চাহিদা। তবে আন্তজার্তিক মঞ্চে এর আগে কখনও কাশ্মীরের ব্যাট পৌঁছয়নি। এবারই প্রথম। তবে ব্যাট প্রস্তুতকারক সংস্থা আশা করছে, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউ জিল্যান্ডের মতো দেশের তারকারা কাশ্মীরের ব্যাটে না খেললে আন্তর্জাতিক বাজারে টিকে থাকা মুশকিল।
advertisement
5/5
কম করে দেড় হাজার শ্রমিক কাশ্মীরে ব্যাট তৈরি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তবে লকডাউনের পর সংখ্যাটা কমেছে। অনেকেই লকডাউনে কাজ হারিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। কাশ্মীরের ব্যাট শিল্প বাঁচিয়ে রাখাটাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল একটা সময়।
কম করে দেড় হাজার শ্রমিক কাশ্মীরে ব্যাট তৈরি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তবে লকডাউনের পর সংখ্যাটা কমেছে। অনেকেই লকডাউনে কাজ হারিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। কাশ্মীরের ব্যাট শিল্প বাঁচিয়ে রাখাটাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল একটা সময়।
advertisement
advertisement
advertisement