Pele Passed Away: পেলের মাঠের বাইরের জীবন একেবারে রঙিন, একাধিক নারীসঙ্গ! অনেক সন্তানের অস্তিত্বই জানতেন না ব্ল্যাক পার্ল

Last Updated:
পেলের সরল স্বীকারোক্তি ছিল তাঁর স্ত্রী হওয়া খুবই কঠিন বিষয়...
1/10
#কলকাতা: নিজের ফুটবল ক্লাবের প্রতি দায়বদ্ধতা তাঁর অপরিসীম৷ কিন্তু নিজের পার্টনারদের প্রতি দায়বদ্ধতা নিয়ে হাজারো প্রশ্ন৷ পেলে-র ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব বেশি আলোচনা না হলেও তিনিও ছিলেন বহুগামী৷ এমনকি একাধিক মহিলার থেকে জন্মানো সন্তানকেও অস্বীকার করেন তিনি৷ অস্বীকার করেন পিতৃত্বের পরিচয়৷ Photo- Collected 
#কলকাতা: নিজের ফুটবল ক্লাবের প্রতি দায়বদ্ধতা তাঁর অপরিসীম৷ কিন্তু নিজের পার্টনারদের প্রতি দায়বদ্ধতা নিয়ে হাজারো প্রশ্ন৷ পেলে-র ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব বেশি আলোচনা না হলেও তিনিও ছিলেন বহুগামী৷ এমনকি একাধিক মহিলার থেকে জন্মানো সন্তানকেও অস্বীকার করেন তিনি৷ অস্বীকার করেন পিতৃত্বের পরিচয়৷ Photo- Collected 
advertisement
2/10
স্যান্টোস ক্লাবের জার্সিতে মাত্র ১৫ বছর বয়সে তাঁর অভিষেক ঘটেছিল পেশাদার ফুটবল জগতে আর তাঁদের জার্সিতে খেলেছিলেন ২৮ বছর ধরে৷ ক্লাবের স্বর্ণযুগে খেলেছেন তিনি৷ স্যান্টোস তাঁর সময়ে দুটি কোপা লিবারেটোডরেস জিতেছে৷ ১৯৬৩ সালে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের সময় তিনি সর্বকালীন সেরা গোল স্কোরার হন৷ ১৯ মরশুমে তাঁর গোল সংখ্যা ইর্ষনীয় ৬৪৩ টি গোল৷ কিন্তু যে ব্যক্তি নিজের ক্লাবের প্রতি এত দায়বদ্ধ তিনি নিজেদের স্ত্রী-দের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে পারেননি৷ Photo- Collected 
স্যান্টোস ক্লাবের জার্সিতে মাত্র ১৫ বছর বয়সে তাঁর অভিষেক ঘটেছিল পেশাদার ফুটবল জগতে আর তাঁদের জার্সিতে খেলেছিলেন ২৮ বছর ধরে৷ ক্লাবের স্বর্ণযুগে খেলেছেন তিনি৷ স্যান্টোস তাঁর সময়ে দুটি কোপা লিবারেটোডরেস জিতেছে৷ ১৯৬৩ সালে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের সময় তিনি সর্বকালীন সেরা গোল স্কোরার হন৷ ১৯ মরশুমে তাঁর গোল সংখ্যা ইর্ষনীয় ৬৪৩ টি গোল৷ কিন্তু যে ব্যক্তি নিজের ক্লাবের প্রতি এত দায়বদ্ধ তিনি নিজেদের স্ত্রী-দের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে পারেননি৷ Photo- Collected 
advertisement
3/10
ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার তিনবার বিয়ে করেছিলেন৷ নেটফ্লিক্সের একটি সিরিজে নিজের মুখে একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া এবং অসংখ্য সন্তানের পিতৃত্বের বিষয়টি স্বীকার করেছিলেন খোদ পেলে৷ নিজের টপে থাকা ফুটবল কেরিয়ারের সময় একাধিক মহিলা ফ্যান তাঁর শয্যা সঙ্গিনী হয়েছিলেন৷ Photo- Collected 
ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার তিনবার বিয়ে করেছিলেন৷ নেটফ্লিক্সের একটি সিরিজে নিজের মুখে একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া এবং অসংখ্য সন্তানের পিতৃত্বের বিষয়টি স্বীকার করেছিলেন খোদ পেলে৷ নিজের টপে থাকা ফুটবল কেরিয়ারের সময় একাধিক মহিলা ফ্যান তাঁর শয্যা সঙ্গিনী হয়েছিলেন৷ Photo- Collected 
advertisement
4/10
নিজের মুখে পেলে জানিয়েছিলেন, ‘‘পুরোটাই সততা৷ আমার কয়েকটি সম্পর্ক ছিল, যাদের থেকে সন্তানও হয়েছিল কিন্তু আমি পরে জানতে পেরেছিলাম৷’’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘‘আমার প্রথম স্ত্রী আমার প্রথম গার্লফ্রেন্ড সব জানত, আমি কাউকে কোনওদিন মিথ্যা বলিনি৷’’ Photo- Collected 
নিজের মুখে পেলে জানিয়েছিলেন, ‘‘পুরোটাই সততা৷ আমার কয়েকটি সম্পর্ক ছিল, যাদের থেকে সন্তানও হয়েছিল কিন্তু আমি পরে জানতে পেরেছিলাম৷’’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘‘আমার প্রথম স্ত্রী আমার প্রথম গার্লফ্রেন্ড সব জানত, আমি কাউকে কোনওদিন মিথ্যা বলিনি৷’’ Photo- Collected 
advertisement
5/10
পেলে-র প্রথম বিয়ে হয়েছিল রোজমেরি ডস রেসি চোলবি-র সঙ্গে৷ ১৯৬৬-র ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম বিয়ে হয় তাঁর৷ সেই সময় খুব ছোট ছিলেন এমনটাই দাবি পেলে-র৷ তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমাদের বন্ধুত্ব ছিল, যখন তুমি গভীর ভালবাসায় থাক তখন যে টান অনুভব কর সেটাই ছিল৷ ’’ Photo- Collected 
পেলে-র প্রথম বিয়ে হয়েছিল রোজমেরি ডস রেসি চোলবি-র সঙ্গে৷ ১৯৬৬-র ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম বিয়ে হয় তাঁর৷ সেই সময় খুব ছোট ছিলেন এমনটাই দাবি পেলে-র৷ তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমাদের বন্ধুত্ব ছিল, যখন তুমি গভীর ভালবাসায় থাক তখন যে টান অনুভব কর সেটাই ছিল৷ ’’ Photo- Collected 
advertisement
6/10
পেলের সরল স্বীকারোক্তি ছিল তাঁর স্ত্রী হওয়া খুবই কঠিন বিষয়৷ তাঁর জীবনে বিজ্ঞাপন আসার পর মাঠের ফুটবলার পেলে এবং তিনি একেবারে অন্য জীবনে প্রবেশ করেন৷ সব কিছুর জন্যে দেশে-বিদেশে তাঁকে সফর করতে হত৷ Photo- Collected 
পেলের সরল স্বীকারোক্তি ছিল তাঁর স্ত্রী হওয়া খুবই কঠিন বিষয়৷ তাঁর জীবনে বিজ্ঞাপন আসার পর মাঠের ফুটবলার পেলে এবং তিনি একেবারে অন্য জীবনে প্রবেশ করেন৷ সব কিছুর জন্যে দেশে-বিদেশে তাঁকে সফর করতে হত৷ Photo- Collected 
advertisement
7/10
তাঁর দুই মেয়ে এবং একটি পুত্র সন্তান আছে৷ তাঁর দুই কন্যার নাম কেলি এবং জেনিফার এবং ছেলের নাম এডিনহো৷ কিন্তু সেই সম্পর্ক টেকেনি ১৯৮২ সালে ডিভোর্স হয়ে যায়৷ প্রথম বিয়েতে থাকার আগেই ১৯৬৪ সালে বাড়ির কাজের মেয়ের সঙ্গেও প্রেম ছিল তাঁর৷ তাঁদের একটি কন্যা সন্তান ছিল যাঁর নাম সান্দ্রা মাচাদো৷ এই সন্তানকে মান্যতা দিতে চাননি পেলে৷ সান্দ্রা বহু বছর আইনি লড়াই চালান এমনকি নিজের ডিএনএ স্যাম্পেলও দিতে চাননি পেলে৷ নিজের এই লড়াইয়ের কথা বইতে লিখেছেন , ‘দ্য ডটার পেলে নেভার ওয়ানটেড৷’ ১৯৯৩ সালে ডিএনএ এভিডেন্সের ভিত্তিতে প্রমাণ হয়৷ Photo- Collected 
তাঁর দুই মেয়ে এবং একটি পুত্র সন্তান আছে৷ তাঁর দুই কন্যার নাম কেলি এবং জেনিফার এবং ছেলের নাম এডিনহো৷ কিন্তু সেই সম্পর্ক টেকেনি ১৯৮২ সালে ডিভোর্স হয়ে যায়৷ প্রথম বিয়েতে থাকার আগেই ১৯৬৪ সালে বাড়ির কাজের মেয়ের সঙ্গেও প্রেম ছিল তাঁর৷ তাঁদের একটি কন্যা সন্তান ছিল যাঁর নাম সান্দ্রা মাচাদো৷ এই সন্তানকে মান্যতা দিতে চাননি পেলে৷ সান্দ্রা বহু বছর আইনি লড়াই চালান এমনকি নিজের ডিএনএ স্যাম্পেলও দিতে চাননি পেলে৷ নিজের এই লড়াইয়ের কথা বইতে লিখেছেন , ‘দ্য ডটার পেলে নেভার ওয়ানটেড৷’ ১৯৯৩ সালে ডিএনএ এভিডেন্সের ভিত্তিতে প্রমাণ হয়৷ Photo- Collected 
advertisement
8/10
তবুও নিজের মেয়েকে মেনে নেননি পেলে৷ সান্দ্রা ও তাঁর দুই সন্তানকে মানেনি৷ তাঁর ২০০৬ সালে মাত্র ৪২ বছরের মৃত্যুর পর শেষকৃত্যেও যাননি৷ তাঁর আরও একটি মেয়ে ছিল৷ যাঁর নাম ফ্লাভিয়া কুর্ৎজ৷ যিনি লেনিতা কুর্ৎজ নামে এক সাংবাদিকের সঙ্গে প্রেমের ফসল৷ Photo- Collected 
তবুও নিজের মেয়েকে মেনে নেননি পেলে৷ সান্দ্রা ও তাঁর দুই সন্তানকে মানেনি৷ তাঁর ২০০৬ সালে মাত্র ৪২ বছরের মৃত্যুর পর শেষকৃত্যেও যাননি৷ তাঁর আরও একটি মেয়ে ছিল৷ যাঁর নাম ফ্লাভিয়া কুর্ৎজ৷ যিনি লেনিতা কুর্ৎজ নামে এক সাংবাদিকের সঙ্গে প্রেমের ফসল৷ Photo- Collected 
advertisement
9/10
পেলের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন সাইকোলজিস্ট এবং গায়িকা৷ তাঁর নাম আসিরিয়া লেমোস সেয়িকাস৷ তাঁর যমজ সন্তান জোসুয়া এবং সেলেস্তে৷ তাঁরা ১৯৯৪ সালে বিয়ে করেছিলেন এবং ২০০৮ সালে ডিভোর্স করেন৷ Photo- Collected 
পেলের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন সাইকোলজিস্ট এবং গায়িকা৷ তাঁর নাম আসিরিয়া লেমোস সেয়িকাস৷ তাঁর যমজ সন্তান জোসুয়া এবং সেলেস্তে৷ তাঁরা ১৯৯৪ সালে বিয়ে করেছিলেন এবং ২০০৮ সালে ডিভোর্স করেন৷ Photo- Collected 
advertisement
10/10
১৯৮০ সালে নিজের তৃতীয়া স্ত্রী মারসিয়া আওকিকে দেখেছিলেন নিউইয়র্কে৷ ২০০৮ সালে তাঁদের ফের দেখা হয়৷ এর ২ বছর বাদে তাঁদের ডেটিং শুরু হয়৷ এই জাপানি -ব্রাজিলিয়ান মহিলা পেলে-র থেকে ৩২ বছরের ছোট৷  ২০১৬ -র জুলাই থেকে তাঁরা একসঙ্গে ছিলেন৷ Photo- Collected 
১৯৮০ সালে নিজের তৃতীয়া স্ত্রী মারসিয়া আওকিকে দেখেছিলেন নিউইয়র্কে৷ ২০০৮ সালে তাঁদের ফের দেখা হয়৷ এর ২ বছর বাদে তাঁদের ডেটিং শুরু হয়৷ এই জাপানি -ব্রাজিলিয়ান মহিলা পেলে-র থেকে ৩২ বছরের ছোট৷  ২০১৬ -র জুলাই থেকে তাঁরা একসঙ্গে ছিলেন৷ Photo- Collected 
advertisement
advertisement
advertisement