Pele Passed Away: পেলের মাঠের বাইরের জীবন একেবারে রঙিন, একাধিক নারীসঙ্গ! অনেক সন্তানের অস্তিত্বই জানতেন না ব্ল্যাক পার্ল
- Published by:Debalina Datta
Last Updated:
পেলের সরল স্বীকারোক্তি ছিল তাঁর স্ত্রী হওয়া খুবই কঠিন বিষয়...
#কলকাতা: নিজের ফুটবল ক্লাবের প্রতি দায়বদ্ধতা তাঁর অপরিসীম৷ কিন্তু নিজের পার্টনারদের প্রতি দায়বদ্ধতা নিয়ে হাজারো প্রশ্ন৷ পেলে-র ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব বেশি আলোচনা না হলেও তিনিও ছিলেন বহুগামী৷ এমনকি একাধিক মহিলার থেকে জন্মানো সন্তানকেও অস্বীকার করেন তিনি৷ অস্বীকার করেন পিতৃত্বের পরিচয়৷ Photo- Collected
advertisement
স্যান্টোস ক্লাবের জার্সিতে মাত্র ১৫ বছর বয়সে তাঁর অভিষেক ঘটেছিল পেশাদার ফুটবল জগতে আর তাঁদের জার্সিতে খেলেছিলেন ২৮ বছর ধরে৷ ক্লাবের স্বর্ণযুগে খেলেছেন তিনি৷ স্যান্টোস তাঁর সময়ে দুটি কোপা লিবারেটোডরেস জিতেছে৷ ১৯৬৩ সালে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের সময় তিনি সর্বকালীন সেরা গোল স্কোরার হন৷ ১৯ মরশুমে তাঁর গোল সংখ্যা ইর্ষনীয় ৬৪৩ টি গোল৷ কিন্তু যে ব্যক্তি নিজের ক্লাবের প্রতি এত দায়বদ্ধ তিনি নিজেদের স্ত্রী-দের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে পারেননি৷ Photo- Collected
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
তাঁর দুই মেয়ে এবং একটি পুত্র সন্তান আছে৷ তাঁর দুই কন্যার নাম কেলি এবং জেনিফার এবং ছেলের নাম এডিনহো৷ কিন্তু সেই সম্পর্ক টেকেনি ১৯৮২ সালে ডিভোর্স হয়ে যায়৷ প্রথম বিয়েতে থাকার আগেই ১৯৬৪ সালে বাড়ির কাজের মেয়ের সঙ্গেও প্রেম ছিল তাঁর৷ তাঁদের একটি কন্যা সন্তান ছিল যাঁর নাম সান্দ্রা মাচাদো৷ এই সন্তানকে মান্যতা দিতে চাননি পেলে৷ সান্দ্রা বহু বছর আইনি লড়াই চালান এমনকি নিজের ডিএনএ স্যাম্পেলও দিতে চাননি পেলে৷ নিজের এই লড়াইয়ের কথা বইতে লিখেছেন , ‘দ্য ডটার পেলে নেভার ওয়ানটেড৷’ ১৯৯৩ সালে ডিএনএ এভিডেন্সের ভিত্তিতে প্রমাণ হয়৷ Photo- Collected
advertisement
advertisement
advertisement