Rain Alert| Latest Weather Forecast|| আকাশে জমছে কালো মেঘ! আজ স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজবে শুধুমাত্র 'এই' জেলাগুলি

*আরও অস্বস্তির খবর দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আগামী ৪-৫ দিনে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা আরও ২-৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি পাবে। বাতাসে প্রচুর পরিমাণে আর্দ্রতা থাকার জন্য, অস্বস্তি বজায় থাকবে। ফাইল ছবি। 

*দার্জিলিং এবং কালিম্পং ছাড়া রাজ্যের কোথাও বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। উল্টে রাজ্যের পশ্চিমের জেলাগুলিতে আর্দ্রতার সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে গরম। তৈরি হবে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি। উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতেও অস্বস্তি লাগামছাড়া হবে। ফাইল ছবি। 

*আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মধ্যপ্রদেশে রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত অক্ষরেখা। তার ফলে শুকনো গরম হওয়া প্রবেশ করছে রাজ্যে। অন্যদিকে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি। সবমিলিয়ে যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তাতে জুন মাসের প্রথম দিন থেকেই চরম অস্বস্তির শিকার হবেন রাজ্যের মানুষ। ফাইল ছবি। 

*পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূমে লু বইবে। আগামীকাল শুক্রবার পরিস্থিতি আরও জটিল হবে। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি চরম ভোগাবে মানুষকে। ফাইল ছবি। 

*তাহলে বৃষ্টি হবে কবে? আপাতত অপেক্ষার বারিধারার সম্ভাবনা কম। শুধুমাত্র দক্ষিণবঙ্গ নয়, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা কম। ফাইল ছবি। 

*দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে কিছুটা মনোরম আবহাওয়া থাকবে। বাকি সমস্ত জেলাতেই রয়েছে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সতর্কতা। বিকেলের দিকে কালো মেঘ দেখা দিলেও, ভারী বৃষ্টির সম্ভবনা কম। ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হতে পারে। তাতে খুব একটা স্বস্তি মিলবে না। ফাইল ছবি। 

*আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, যে ঘূর্ণাবর্ত অক্ষরেখা রয়েছে, তা কেটে গেলে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হতে পারে। কেরলে বর্ষা প্রবেশ করলে, রাজ্যে প্রাক বর্ষার বৃষ্টি শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তখন এই তীব্র দাবদাহ এবং গরম থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা রয়েছে। ফাইল ছবি। 

*পশ্চিম বর্ধমান জেলার আবহাওয়ার ক্ষেত্রেও রয়েছে অস্বস্তির সূচক। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় চলতি সপ্তাহে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। বৃহস্পতি, শুক্র এবং শনিবার তৈরি হবে তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি। ফাইল ছবি। 

*শুক্রবার লু বওয়ার সম্ভবনা। তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৪ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তির কারণে গরম আরও বেশি অনুভূত হবে। ফাইল ছবি। 

*স্বাভাবিকভাবেই জেলার মানুষকে সাবধান থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে বেশি করে জল খেতে বলা হয়েছে। কারণ আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তির কারণে ঘাম হয়ে শরীর থেকে প্রচুর জল বেরিয়ে যাচ্ছে। ফাইল ছবি।