নাগ পঞ্চমীতে বহরমপুরের গাছে দেখা গেল এক শিউরে ওঠা ছবি! চারদিকে গিজগিজ করছে সাপ, হলটা কী?

Last Updated:
দাঁড়াশ সাপ গাছ বেয়ে উঠতে দক্ষ, সাঁতার কাটতে, ডুব দিয়ে থাকতে এবং দ্রুত ছুটতে পারে।
1/5
বহরমপুর, কৌশিক অধিকারী : বৃহস্পতিবার নাগ পঞ্চমী।আর নাগ পঞ্চমীর দিনেই বহরমপুর কলেজ ঘাটে গাছের সাপ দেখতে ভিড় এলাকার পথ চলতি মানুষের।
বহরমপুর, কৌশিক অধিকারী : বৃহস্পতিবার নাগ পঞ্চমী।আর নাগ পঞ্চমীর দিনেই বহরমপুর কলেজ ঘাটে গাছের সাপ দেখতে ভিড় এলাকার পথ চলতি মানুষের।
advertisement
2/5
বহরমপুরে কলেজঘাটে অঘোরী বাবা মন্দিরের সংলগ্ন একটি বটগাছে হঠাৎই একটি বড় মাপের সাপ দেখতে পাওয়া যায়। আর সাপ উঠেছে গাছের মধ্যে যা দেখতে পথ চলতি মানুষের ভিড় জমে যায়।
বহরমপুরে কলেজঘাটে অঘোরী বাবা মন্দিরের সংলগ্ন একটি বটগাছে হঠাৎই একটি বড় মাপের সাপ দেখতে পাওয়া যায়। আর সাপ উঠেছে গাছের মধ্যে যা দেখতে পথ চলতি মানুষের ভিড় জমে যায়।
advertisement
3/5
স্থানীয়রা জানান, এটি একটি নির্বিষ সাপ যার চলতি নাম দাঁড়াশ। এই সাপটি এই নির্দিষ্ট এলাকায় ঘোরাফেরা করতে স্থানীয়রা অনেকবার দেখেছেন বলে জানিয়েছেন। কারও কোন ক্ষতি করে না এবং আজ খাবারের সন্ধানে গাছে পাখির বাসায় খুঁজে বেরিয়েছে বলেই অনুমান করা হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, এটি একটি নির্বিষ সাপ যার চলতি নাম দাঁড়াশ। এই সাপটি এই নির্দিষ্ট এলাকায় ঘোরাফেরা করতে স্থানীয়রা অনেকবার দেখেছেন বলে জানিয়েছেন। কারও কোনও ক্ষতি করে না এটি। এদিন সে খাবারের সন্ধানে গাছে পাখির বাসা খুঁজে বেরিয়েছে বলেই অনুমান।
advertisement
4/5
এই সাপটিকে  গোখরা সাপ বলে ভ্রম হতে পারে। এ কারণে সাপটি মানুষের হাতে বেশি মারাও পড়ে। এদের মাথায় সাধারণত কোনও ফণা থাকে না এবং মাথা গোখরা সাপের মাথার তুলনায় বেশ সরু। লম্বায় সাধারণত দুই মিটার, তবে কোনও কোনোটি তিন মিটার বা ততোধিক লম্বা হতে পারে।
এই সাপটিকে  গোখরা সাপ বলে ভ্রম হতে পারে। এ কারণে সাপটি মানুষের হাতে বেশি মারাও পড়ে। এদের মাথায় সাধারণত কোনও ফণা থাকে না এবং মাথা গোখরা সাপের মাথার তুলনায় বেশ সরু। লম্বায় সাধারণত দুই মিটার, তবে কোনও কোনওটি তিন মিটার বা ততোধিক লম্বা হতে পারে।
advertisement
5/5
দাঁড়াশ সাপ গাছ বেয়ে উঠতে দক্ষ, সাঁতার কাটতে, ডুব দিয়ে থাকতে এবং দ্রুত ছুটতে পারে। ধরা পড়ার পর কিছুটা মারমুখি দেখালেও পরে খুব সহজেই পোষ মেনে যায়।  ইঁদুর, ছুঁচো, ব্যাঙ ইত্যাদি খেয়ে দাঁড়াশ সাপ জীবনধারণ করে। শিকার ধরামাত্রই গিলতে শুরু করে।
দাঁড়াশ সাপ গাছ বেয়ে উঠতে দক্ষ, সাঁতার কাটতে, ডুব দিয়ে থাকতে এবং দ্রুত ছুটতে পারে। ধরা পড়ার পর কিছুটা মারমুখি দেখালেও পরে খুব সহজেই পোষ মেনে যায়।  ইঁদুর, ছুঁচো, ব্যাঙ ইত্যাদি খেয়ে দাঁড়াশ সাপ জীবনধারণ করে। শিকার ধরামাত্রই গিলতে শুরু করে।
advertisement
advertisement
advertisement