বর্ষায় জল যন্ত্রণা থেকে এই নিয়মেই মিলবে মুক্তি! চমৎকার উপায় দিলেন হাওড়ার একদল শিক্ষক, জানুন
- Reported by:RAKESH MAITY
- hyperlocal
- Published by:
Last Updated:
হাওড়া শহরে জমা জলের সমস্যা দূর হবে রেন ওয়াটার হ্যার্ভেস্টিংয়ের মাধ্যমে। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন শিক্ষক ও পরিবেশ কর্মীরা।
advertisement
হাওড়া শহরের রাম রাজাতলা, পঞ্চানন তলা রোডের একাংশ, সাঁতরাগাছি আন্ডার পাস, কাসুন্দিয়া রোড, বালি-বেলুড়ের বেশ কিছু স্থান জলমগ্ন। হাওড়া পুরসভার তরফে নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলেও সমস্যা সমাধান হয়নি। তাতেই এলাকার একাংশ মানুষের ক্ষুব্ধ। জমা জলে জ্বলন্ত এই সমস্যা থেকে এবার মুক্তির পথ দেখাচ্ছেন একদল শিক্ষক ও পরিবেশ কর্মীরা। ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি
advertisement
জমা জল ও বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ সমস্যায় জর্জরিত হাওড়া শহর। বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ সমস্যা চলতি বছরে বেলগাছিয়া ভাগাড়ে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ফলে সমস্যা আরও বেড়েছে। বেলগাছিয়া ভাগারের বিকল্প ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরিতে সমস্যা দেখা দিয়েছে। যে কারণে হাওড়া শহর থেকে বর্জ্য পাঠান হচ্ছে কলকাতার ধাপায়। এর মধ্যেই বর্ষা নামে। পাশাপাশি শহরে তৈরি হয়েছে জমা জলে ভোগান্তি। ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি
advertisement
এ প্রসঙ্গে পরিবেশ কর্মী এবং শিক্ষকদের একাংশ মনে করছেন 'রেন ওয়াটার হ্যার্ভেস্টিং'-এর মাধ্যমে শহরে জমা জলের দুর্ভোগ কিছুটা কম হতে পারে। এ প্রসঙ্গে পরিবেশ কর্মী অমলেশ মিশ্র ও শিক্ষক সিদ্ধার্থ চক্রবর্তী জানান, বৃষ্টির জল ধরে রেখে সেই জল পুনরায় ব্যবহার করে ভূগর্ভস্থ জল অপচয় বন্ধ করার কৌশলই শহরবাসীকে জমা জল থেকে মুক্তি দেবে। একটি স্কুল ৬০০০০-৮০০০০ লিটার বৃষ্টির জল ধরে রাখতে পারে। সেখানে মানুষের বাড়ি, ফ্ল্যাট, স্কুল-সহ সর্বত্র যদি পরিকল্পনা মত বৃষ্টির জল ধরা যায় তাহলে জমা জলের সমস্যা কমবে।বেলেঘাটা দ্যা লি কলিন্স হাই স্কুলে প্রতিবছর প্রায় ৮৫ হাজার লিটার বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করে রাখা হয়, জানান শিক্ষক সিদ্ধার্থ চক্রবর্তী। এই নিয়মে যেমন জলজমার সমস্যা দূর হবে। অনুরূপ ভাবে বিভিন্ন এলাকায় জলের চাহিদা মেটান যাবে।ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি







