গত ১৬ অগস্ট থেকে দুয়ারে সরকার (Duare Sarkar)প্রকল্প পুনরায় চালু হয়েছে। প্রকল্পগুলির মধ্যে সবথেকে বেশি সাড়া ফেলেছে রাজ্যের মহিলাদের জন্য নির্ধারিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (CM Mamata Banerjee) স্বপ্নের প্রকল্প লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmir Bhandar )। প্রতীকী ছবি
2/ 13
৫০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত মেয়েদের পাওয়ার সুযোগ রয়েছে সরকারি এই প্রকল্পের আওতায়। অনেকেই ইতিমধ্যে লক্ষ্মীর ভান্ডারের আবেদন (Lakshmir Bhandar)সেরে ফেলেছেন। কিন্তু বেশ কিছুক্ষেত্রে ছোটখাটো ভুলের জন্য সমস্যা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পঞ্চায়েত, পুরকর্মীরা। কী ভুল? প্রতীকী ছবি
3/ 13
১. অনেকেরই দুয়ারে সরকার ক্যাম্প (Duare Sarkar Camp)রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিতে ভুলে যাচ্ছেন বা ভুল করছেন। প্রতীকী ছবি
4/ 13
২. অ্যাকাউন্ট নম্বরে (Bank Acoount Number) ভুল করলে টাকাই আসবে না। তাই সতর্ক হোন এ বিষয়ে। বারবার মিলিয়ে নিন। প্রতীকী ছবি
5/ 13
৩. অনেকের নিজের অ্যাকাউন্ট নেই। সেক্ষেত্রে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট দিয়েও কাজ হবে। এর জন্য আলাদা করে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন নেই। প্রতীকী ছবি
6/ 13
ফর্ম জমা (Lakshmir Bhandar Form)করতে কী কী নথি-কাগজপত্র নিয়ে যাবেন? ফর্মের সব চেয়ে উপরে রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি নির্দিষ্ট বক্সে লাগাতে হবে। তাই ছবি নিয়ে যেতে ভুলবেন না। প্রতীকী ছবি
7/ 13
ব্যাঙ্কের (Bank) পাস বইয়ের প্রথম পাতার জেরক্স কপি দিতে হবে। কারণ এর মাধ্যমেই টাকা পাঠানোর জন্য ব্যাঙ্ক ডিটেইলস পাওয়া যাবে।
প্রসঙ্গত, এবারের দুয়ারে সরকারের (Duare Sarkar) ক্যাম্পগুলোতে লক্ষ্মীর ভান্ডার (Lakshmir Bhandar Form) প্রকল্পের জন্য সবথেকে বেশি ভিড়। আগেরবারের দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পের আকর্ষণ ছিল স্বাস্থ্য সাথী কার্ড।কিন্তু এবারের ভিড় বাঁধভাঙা। কারণ একটাই- লক্ষ্মীর ভান্ডার।
10/ 13
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, একুশের ভোটে অর্ধেক আকাশেই লুকিয়ে ছিল নীল বাড়ির চাবিকাঠি। বাংলার মেয়েকে জেতাতে উজাড় করে ভোট দিয়েছেন বাংলার মা বোনেরা।
11/ 13
আর এবার ভোটের পর মা বোনেদের জন্য দরাজহস্ত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। কার্যত শুরু থেকেই সুপারহিট এই লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প।
12/ 13
এদিকে নবান্ন সূত্রে খবর লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের জন্য রাজ্যের কোষাগার থেকে বছরে ১৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে রাজ্যের কোষাগার থেকে প্রত্যেক মাসে ১৩০০ থেকে ১৪০০ কোটি টাকা খরচ হওয়ার সম্ভাবনা।
13/ 13
সেক্ষেত্রে প্রত্যেক মাসে যদি দু'কোটি মহিলা এই সুবিধা পান তাহলেই রাজ্যের কোষাগার থেকে এই খরচ হবে বলেই মনে করছে রাজ্য অর্থ দফতরের আধিকারিকরা। যদিও সেই অর্থের সংস্থানের জন্য ইতিমধ্যেই নারী ও শিশু কল্যাণ এবং সমাজ কল্যাণ দফতরের জন্য বাজেটে বরাদ্দ করা রয়েছে ।