পুজোর আগে স্বস্তির খবর! স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে ঘাটাল, এখন কেমন অবস্থা? ছবিতে দেখুন

Last Updated:
Ghatal Flood Situation: বাজার-হাটে ভিড় বাড়ছে, শিশুরা আবার স্কুলমুখী হচ্ছে, কর্মজীবী মানুষও কাজে ফিরছেন
1/6
পশ্চিম মেদিনীপুর, মিজানুর রহমানঃ ঘাটাল মহকুমায় এই বছর একাধিকবার ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। গ্রামের রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে বাড়িঘর, সব কিছুই দীর্ঘদিন জলে ডুবে ছিল। সাধারণ মানুষের যাতায়াত ও দৈনন্দিন কাজকর্ম একেবারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তবে কয়েকদিন ধরে নদীর জল নামতে শুরু করেছে। শহর ও গ্রামীণ এলাকার রাস্তাঘাট এখন অনেকটাই শুকনো। ফলে পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।
<strong>পশ্চিম মেদিনীপুর, মিজানুর রহমানঃ</strong> ঘাটাল মহকুমায় এই বছর একাধিকবার ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। গ্রামের রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে বাড়িঘর, সব কিছুই দীর্ঘদিন জলে ডুবে ছিল। সাধারণ মানুষের যাতায়াত ও দৈনন্দিন কাজকর্ম একেবারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তবে কয়েকদিন ধরে নদীর জল নামতে শুরু করেছে। শহর ও গ্রামীণ এলাকার রাস্তাঘাট এখন অনেকটাই শুকনো। ফলে পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।
advertisement
2/6
বন্যার দিনগুলিতে ঘাটালের গ্রামাঞ্চলে মানুষের একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছিল নৌকা ও ডিঙি। বাজারে যাওয়া, স্কুলে পড়ুয়াদের পৌঁছনো, অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া- সবকিছুই এই নৌকো ও ডিঙির উপর নির্ভরশীল ছিল। জল সরে যাওয়ায় সেইসব নৌকো-ডিঙি এখন একপাশে থমকে আছে। একসময়কার প্রয়োজনীয় বাহন আজ যেন অচল! (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
বন্যার দিনগুলিতে ঘাটালের গ্রামাঞ্চলে মানুষের একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছিল নৌকা ও ডিঙি। বাজারে যাওয়া, স্কুলে পড়ুয়াদের পৌঁছনো, অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া- সবকিছুই এই নৌকো ও ডিঙির উপর নির্ভরশীল ছিল। জল সরে যাওয়ায় সেইসব নৌকো-ডিঙি এখন একপাশে থমকে আছে। একসময়কার প্রয়োজনীয় বাহন আজ যেন অচল! (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
advertisement
3/6
অনেক জায়গা থেকে জল নেমে গিয়েছে। কিন্তু ঘাটালের বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে এখনও জল জমে রয়েছে। জমিতে যেন থমকে আছে বন্যার জল। দীর্ঘদিন ধরে জল না নামার ফলে সেইসব জমিতে চাষবাস একেবারে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। কৃষকদের দুশ্চিন্তা এখন মূলত এই জমিগুলি ঘিরেই। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
অনেক জায়গা থেকে জল নেমে গিয়েছে। কিন্তু ঘাটালের বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে এখনও জল জমে রয়েছে। জমিতে যেন থমকে আছে বন্যার জল। দীর্ঘদিন ধরে জল না নামার ফলে সেইসব জমিতে চাষবাস একেবারে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। কৃষকদের দুশ্চিন্তা এখন মূলত এই জমিগুলি ঘিরেই। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
advertisement
4/6
ঘাটালের অর্থনীতি মূলত কৃষিনির্ভর। কিন্তু জলাবদ্ধতার কারণে এখনও অনেক কৃষক তাঁদের জমিতে কাজ শুরু করতে পারছেন না। ধান রোপণের উপযুক্ত সময় পার হয়ে যাচ্ছে। আবার যেসব জমি একেবারে জলে ভিজে আছে সেখানে নতুন ফসল তোলারও কোনও সুযোগ নেই। এর ফলে কৃষকরা চরম সমস্যায় পড়েছেন। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
ঘাটালের অর্থনীতি মূলত কৃষিনির্ভর। কিন্তু জলাবদ্ধতার কারণে এখনও অনেক কৃষক তাঁদের জমিতে কাজ শুরু করতে পারছেন না। ধান রোপণের উপযুক্ত সময় পার হয়ে যাচ্ছে। আবার যেসব জমি একেবারে জলে ভিজে আছে সেখানে নতুন ফসল তোলারও কোনও সুযোগ নেই। এর ফলে কৃষকরা চরম সমস্যায় পড়েছেন। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
advertisement
5/6
তবে ইতিমধ্যেই ঘাটালের বেশ কিছু কৃষিজমি থেকে জল পুরোপুরি নেমে গিয়েছে। সেইসব এলাকায় কৃষকরা আবারও মাঠে নামতে শুরু করেছেন। নতুন করে চাষাবাদ শুরু করার প্রস্তুতিও চলছে। ক্ষতির হিসেব মেটানো সহজ নয়। তবুও কৃষকেরা নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
তবে ইতিমধ্যেই ঘাটালের বেশ কিছু কৃষিজমি থেকে জল পুরোপুরি নেমে গিয়েছে। সেইসব এলাকায় কৃষকরা আবারও মাঠে নামতে শুরু করেছেন। নতুন করে চাষাবাদ শুরু করার প্রস্তুতিও চলছে। ক্ষতির হিসেব মেটানো সহজ নয়। তবুও কৃষকেরা নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
advertisement
6/6
ঘাটাল এলাকার বাসিন্দা শেখ ফাকরুল বলেন, ক্রমশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে। বাজার-হাটে ভিড় বাড়ছে, শিশুরা আবার স্কুলমুখী হচ্ছে, কর্মজীবী মানুষও কাজে ফিরছেন। যদিও কৃষিজমিতে থমকে থাকা জল এখনও একটা বড় সমস্যা। তবে ঘাটালের মানুষ ধীরে ধীরে ফের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছেন। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
ঘাটাল এলাকার বাসিন্দা শেখ ফাকরুল বলেন, ক্রমশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে। বাজার-হাটে ভিড় বাড়ছে, শিশুরা আবার স্কুলমুখী হচ্ছে, কর্মজীবী মানুষও কাজে ফিরছেন। যদিও কৃষিজমিতে থমকে থাকা জল এখনও একটা বড় সমস্যা। তবে ঘাটালের মানুষ ধীরে ধীরে ফের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছেন। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
advertisement
advertisement
advertisement