তাজমহল: বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের মধ্যে আমাদের দেশের তাজমহল আজও মাথা উঁচু করে রয়েছে। ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এই স্মৃতিসৌধটি। এক প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা গেছে, সরকারি ইমারত এবং যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য ২০০৬ সাল থেকে এই এলাকাটিতে ‘নো ফ্লাই জোন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে ভারত সরকার।
তিব্বত: তিব্বতকে বিশ্বের সর্বোচ্চ অঞ্চলের মধ্যে গণনা করা হয়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এই দেশটির গড় উচ্চতা প্রায় ১৬ হাজার ফুট। উচু পাহাড়ের মত হওয়ার কারণে এই জায়গাটি বিশ্বের ‘নো ফ্লাই জোন’ এর মধ্যে পড়ে। যদিও অনেক বাণিজ্যিক ফ্লাইট উঁচু পাহাড়ের উপর দিয়ে যাতায়াত করে কিন্তু যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে পাইলটরা তিব্বতের উপর দিয়ে এড়িয়ে যান।
মাচু পিচু: বিশ্বের ঐতিহ্য এবং সাংস্কৃতিক জায়গা হিসেবে মাচুপিচু প্রসিদ্ধ। বিশ্বের অনন্য বন্যপ্রাণী ও গাছপালা এখানে পাওয়া যায়। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাচু পিচু সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখার জন্য এর উপর দিয়ে বিমান উড়ে যাওয়া নিষিদ্ধ। কোনও কারনে যদি এখানে বিমান অবতরণ করতে হয় বা দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে এখানকার বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি হতে পারে।
ডিজনি পার্ক: শৈশবে টিভিতে ডিজনি ওয়ার্ল্ড দেখে সেখানে যাওয়ার ইচ্ছা হয়তো প্রত্যেকেরই হয়েছিল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ডিজনি পার্ক রয়েছে। কিন্তু ৯/১১ দুর্ঘটনার পর থেকে ডিজনি পার্কসহ বেশ কিছু আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্রের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ার ডিজনি পার্কের মধ্যে দিয়ে কোন বিমান উঠতে দেওয়া হয় না।