NASA: ১৩০ ফুট দীর্ঘ! এ বার নাসা বলছে, পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে এই ভয়ানক জিনিস, আতঙ্ক

Last Updated:
NASA: ১৩০ ফুট দীর্ঘ এক বিষম বস্তু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে৷
1/5
নাসার একাধিক প্রযুক্তি, যেমন টেলিস্কোপ, উপগ্রহ সর্বদা কড়া নজর রাখে পৃথিবীর চারিদিকে৷ এ বার নিওওয়াইজ নামে একটি অবসারভেটরির পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েছে, ১৩০ ফুট দীর্ঘ এক বিষম বস্তু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে৷
নাসার একাধিক প্রযুক্তি, যেমন টেলিস্কোপ, উপগ্রহ সর্বদা কড়া নজর রাখে পৃথিবীর চারিদিকে৷ এ বার নিওওয়াইজ নামে একটি অবসারভেটরির পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েছে, ১৩০ ফুট দীর্ঘ এক বিষম বস্তু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে৷
advertisement
2/5
এটিকে গ্রহাণু হিসাবে চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা৷ তাঁরা এই গ্রহাণুর নাম দিয়েছে ২০২৩ এমবি৬৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, হাতে বেশি সময় নেই, শনি-রবিবারের মধ্যেই পৃথিবীর খুব কাছে চলে আসবে এই গ্রহাণুটি৷
এটিকে গ্রহাণু হিসাবে চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা৷ তাঁরা এই গ্রহাণুর নাম দিয়েছে ২০২৩ এমবি৬৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, হাতে বেশি সময় নেই, শনি-রবিবারের মধ্যেই পৃথিবীর খুব কাছে চলে আসবে এই গ্রহাণুটি৷
advertisement
3/5
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এটির গতি আনুমানিক ঘণ্টা ৩৯ হাজার ৩৯১ কিলোমিটার৷ এটিকে অ্যাপোলো গ্রুপের একটি গ্রহাণু হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে৷ ২০২৩ সালে, মানে এই বছরের ১৮ জুন এটি আবিস্কার করা হয়৷ এটি সূর্যের চারিদিকে ৪৬৫ দিনে এক বার ঘুরে আসে৷
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এটির গতি আনুমানিক ঘণ্টা ৩৯ হাজার ৩৯১ কিলোমিটার৷ এটিকে অ্যাপোলো গ্রুপের একটি গ্রহাণু হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে৷ ২০২৩ সালে, মানে এই বছরের ১৮ জুন এটি আবিস্কার করা হয়৷ এটি সূর্যের চারিদিকে ৪৬৫ দিনে এক বার ঘুরে আসে৷
advertisement
4/5
তবে আপাতদৃষ্টিতে এটি পৃথিবীর কাছাকাছি এলেও, পৃথিবী থেকে এর সর্বনিম্ন দূর্ত থাকবে প্রায় ৩৩ লক্ষ মাইল৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটিতে আপাত ভাবে কোনও বিপত্তি না ঘটনার সম্ভাবনা থাকলেও এটির দিকে কড়া নজর থাকছে বিজ্ঞানীদের৷
তবে আপাতদৃষ্টিতে এটি পৃথিবীর কাছাকাছি এলেও, পৃথিবী থেকে এর সর্বনিম্ন দূর্ত থাকবে প্রায় ৩৩ লক্ষ মাইল৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটিতে আপাত ভাবে কোনও বিপত্তি না ঘটনার সম্ভাবনা থাকলেও এটির দিকে কড়া নজর থাকছে বিজ্ঞানীদের৷
advertisement
5/5
ইতিহাস জানে, কোনও গ্রহাণু পৃথিবীতে এসে আছড়ে পড়লে তার ফল কী মারাত্মক হতে পারে৷ পৃথিবী থেকে ডায়নোসরের একটা গোটা প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে কেবল একটি গ্রহাণুর সংঘর্ষের ফলে৷ সেই কারণে মহাজাগতিক কাণ্ডের দিকে নজর রাখতে চাইছেন বিজ্ঞানীরা৷
ইতিহাস জানে, কোনও গ্রহাণু পৃথিবীতে এসে আছড়ে পড়লে তার ফল কী মারাত্মক হতে পারে৷ পৃথিবী থেকে ডায়নোসরের একটা গোটা প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে কেবল একটি গ্রহাণুর সংঘর্ষের ফলে৷ সেই কারণে মহাজাগতিক কাণ্ডের দিকে নজর রাখতে চাইছেন বিজ্ঞানীরা৷
advertisement
advertisement
advertisement