

মধু ও কৈটবের জন্ম হয়েছিল ভগবান বিষ্ণুর কান থেকে ৷ এই দুই রাক্ষস যখন ত্রিভুবনের সবাইকে তাঁদের অত্যচারে জালে আবদ্ধ করেছিল ৷


ভগবান বিষ্ণু যখন অনন্ত নাগের শয্যায় শয্যাশায়ী হয়ে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন ঠিক সেই সময়েই দুই রাক্ষস বা অসুর মধু ও কৈটবের জন্ম হয়েছিল ৷


তারা জলে খেলা করে বেশ কিছুদিন কাটাল । ক্রমাগত ভাবেই মধু ও কৈটব জগতের উপরে অত্যাচার করতে থাকে ৷ সমগ্র ভাবেই বিপর্যস্ত হতে থাকে ভারসাম্য ৷


হঠাৎ করে তাদের মনে প্রশ্ন জাগল যে, এই জলরাশি কোন বস্তুর উপর আছে? সৃষ্টি কর্তাই বা কে? কীভাবে সৃষ্টি হয়েছে? তাদের বাবা মা কে?


এরপর ব্রহ্মার উপরে অত্যাচার করতে শুরু করেন ৷ ব্রহ্মা বিষ্ণুর শরণে গেলে বিষ্ণু সেই সময়ে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থাকেন তাই ব্রহ্মা আদ্যাস্তব জপ করতে করেন ৷


মধু কৈটবের ধ্যানে সন্তুষ্ট হয়েছে মহামায়া বর দিয়েছিলেন ৷ বর পেয়েছিল ইচ্ছামৃত্যুর ৷ যখন মধু-কৈটবের অত্যাচার রীতিমত চলছিল ঠিক তখনই ৷ দেবী মহমায়ার আরাধনা করেন বিষ্ণু ৷