Knowledge Story: বলুন তো, ভারতের কোন শহর প্রতিদিন ৫২ সেকেন্ডের জন্য থেমে যায়! নাম আর কারণ শুনে চমকে উঠবেন

Last Updated:
Knowledge Story: ভারতের এমন একটি শহরের কথা বলা হয়েছে, যেখানে জাতীয় সংগীত বাজার সাথে সাথে প্রতিটি মানুষ ৫২ সেকেন্ডের জন্য থেমে যায়।
1/7
বিশ্বের প্রতিটি দেশে নিজস্ব জাতীয় সংগীত রয়েছে। একইভাবে ‘জনগণমন অধিনায়ক জয় হে’ ভারতের জাতীয় সংগীত। এটি শোনার পরেই আমাদের সকলের লোম খাড়া হয়ে যায় এবং দেশপ্রেমের অনুভূতি জেগে ওঠে। ভারতের জাতীয় সংগীত গাওয়ার মোট সময় ৫২ সেকেন্ড।
বিশ্বের প্রতিটি দেশে নিজস্ব জাতীয় সংগীত রয়েছে। একইভাবে ‘জনগণমন অধিনায়ক জয় হে’ ভারতের জাতীয় সংগীত। এটি শোনার পরেই আমাদের সকলের লোম খাড়া হয়ে যায় এবং দেশপ্রেমের অনুভূতি জেগে ওঠে। ভারতের জাতীয় সংগীত গাওয়ার মোট সময় ৫২ সেকেন্ড।
advertisement
2/7
ভারতের এমন একটি শহরের কথা বলা হয়েছে, যেখানে জাতীয় সংগীত বাজার সাথে সাথে প্রতিটি মানুষ ৫২ সেকেন্ডের জন্য থেমে যায়। এটি তেলেঙ্গানার নালগোন্ডা শহর, যেখানে প্রতিদিন সকাল আটটায় লাউড স্পিকারের মাধ্যমে জাতীয় সংগীত বাজানো হয়, তখন পুরো শহর ৫২ সেকেন্ডের জন্য স্তব্ধ হয়ে যায়। বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সকলেই এ শহরে জাতীয় সংগীত গান।
ভারতের এমন একটি শহরের কথা বলা হয়েছে, যেখানে জাতীয় সংগীত বাজার সাথে সাথে প্রতিটি মানুষ ৫২ সেকেন্ডের জন্য থেমে যায়। এটি তেলেঙ্গানার নালগোন্ডা শহর, যেখানে প্রতিদিন সকাল আটটায় লাউড স্পিকারের মাধ্যমে জাতীয় সংগীত বাজানো হয়, তখন পুরো শহর ৫২ সেকেন্ডের জন্য স্তব্ধ হয়ে যায়। বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সকলেই এ শহরে জাতীয় সংগীত গান।
advertisement
3/7
শহরটির বিভিন্ন স্থানে ১২টি বড় লাউড স্পিকার স্থাপন করা হয়েছে, যাতে আশেপাশে বসবাসকারী মানুষ জাতীয় সংগীত শুনে এবং তাদের কাজ ফেলে উঠে দাঁড়িয়ে জাতীয় সংগীত গাইতে পারে। আগামী দিনে শহরের অন্যান্য স্থানেও লাউড স্পিকার বসানোর পরিকল্পনা চলছে বলে জানা গিয়েছে।
শহরটির বিভিন্ন স্থানে ১২টি বড় লাউড স্পিকার স্থাপন করা হয়েছে, যাতে আশেপাশে বসবাসকারী মানুষ জাতীয় সংগীত শুনে এবং তাদের কাজ ফেলে উঠে দাঁড়িয়ে জাতীয় সংগীত গাইতে পারে। আগামী দিনে শহরের অন্যান্য স্থানেও লাউড স্পিকার বসানোর পরিকল্পনা চলছে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
4/7
উদ্যোক্তাদের দাবি, তাদের লক্ষ্য হচ্ছে জাতীয় সংগীতকে প্রতিদিনই সম্মান করা উচিত। প্রথমে এটি জম্মিকুন্ত নামক জায়গা থেকে প্রতিদিন জাতীয় সংগীত বাজানো হত। এর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে নালগোন্ডার ‘জনগণমন উৎসব’ সমিতি এই প্রচার শুরু করেছে।
উদ্যোক্তাদের দাবি, তাদের লক্ষ্য হচ্ছে জাতীয় সংগীতকে প্রতিদিনই সম্মান করা উচিত। প্রথমে এটি জম্মিকুন্ত নামক জায়গা থেকে প্রতিদিন জাতীয় সংগীত বাজানো হত। এর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে নালগোন্ডার ‘জনগণমন উৎসব’ সমিতি এই প্রচার শুরু করেছে।
advertisement
5/7
এটি পরীক্ষামূলক ভাবে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে প্রথমবারের মতো করা হয়েছিল। স্থানীয় কর্মকর্তারা বিষয়টি জানতে পেরে এই কমিটির উদ্যোগের প্রশংসা করেন। নগরীতে জাতীয় সংগীত বাজলে শহরের বিভিন্ন স্থানে কমিটির কর্মীরা হাতে তেরেঙ্গা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।
এটি পরীক্ষামূলক ভাবে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে প্রথমবারের মতো করা হয়েছিল। স্থানীয় কর্মকর্তারা বিষয়টি জানতে পেরে এই কমিটির উদ্যোগের প্রশংসা করেন। নগরীতে জাতীয় সংগীত বাজলে শহরের বিভিন্ন স্থানে কমিটির কর্মীরা হাতে তেরেঙ্গা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।
advertisement
6/7
যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হয়, তখন শহরবাসীর জন্য এটি একটি রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। সাধারণত আমরা প্রজাতন্ত্র দিবস বা স্বাধীনতা দিবসে তেরঙ্গাকে অভিবাদন দেওয়ার সময় আমরা জাতীয় সংগীত গাই।
যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হয়, তখন শহরবাসীর জন্য এটি একটি রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। সাধারণত আমরা প্রজাতন্ত্র দিবস বা স্বাধীনতা দিবসে তেরঙ্গাকে অভিবাদন দেওয়ার সময় আমরা জাতীয় সংগীত গাই।
advertisement
7/7
কিন্তু এখানকার মানুষেরা এটি প্রতিদিনই করেন। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এটি ভাইরাল হওয়ার পর এই উদ্যোগের ফলে তারা প্রশংসিত হয়েছেন।
কিন্তু এখানকার মানুষেরা এটি প্রতিদিনই করেন। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এটি ভাইরাল হওয়ার পর এই উদ্যোগের ফলে তারা প্রশংসিত হয়েছেন।
advertisement
advertisement
advertisement