দেশের একমাত্র ট্রেনে তিনবেলা বিনামূল্যে মেলে ভরপেট খাবার! ২৯ বছর ধরে চলছে একই রীতি! আসল কারণ জানলে চমকে যাবেন আপনি

Last Updated:
কিন্তু, এই দেশেই রয়েছে এমন এক ট্রেন যেখানে পাওয়া যায়, বিনামূল্যে খাবার। ট্রেনটির নাম সচখণ্ড এক্সপ্রেস। ট্রেনের নম্বর ১২৭১৫। মহারাষ্ট্রের নান্দেড় থেকে পাঞ্জাবের অমৃতসর পর্যন্ত যাতায়াত করে এই ট্রেনটি। কিন্তু, কেন বিনামূল্যে খাবার পাওয়া যায় এই ট্রেনে?
1/7
দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ের খড়গপুর ডিভিশনের কোলাঘাট স্টেশনের ইয়ার্ড আধুনিকীকরণ সহ নন-ইন্টারলকিং (NI)- এর কাজ শুরু হয়েছে ২ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার থেকে। চলবে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত। আর এর ফলেই খড়গপুর ডিভিশনের হাওড়া-খড়্গপুর লাইনে ১১৯টি লোকাল ট্রেন ও ৬টি এক্সপ্রেস ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। এছাড়াও, ১৫টি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়েছে দক্ষিণ পূর্ব রেলের খড়গপুর ডিভিশনের তরফে। ফলে দুর্গাপুজোর পরেই চরম সমস্যার সম্মুখীন হতে চলেছেন খড়গপুর ডিভিশনের হাজার হাজার নিত্যযাত্রী সহ সাধারণ মানুষ।
ভারতবর্ষে দূরপাল্লার ট্রেনে টাকা দিয়ে খাবার কিনে খাওয়াই নিয়ম। যাত্রার সময় ট্রেনে টাকা দিয়ে তবেই খাবার কিনে নিতে হবে। তবে এমন ট্রেনও রয়েছে, যেটিতে সফর করলে বিনামূল্যে খাবারের সুবিধা পান যাত্রীরা।
advertisement
2/7
 কিন্তু, এই দেশেই রয়েছে এমন এক ট্রেন যেখানে পাওয়া যায়, বিনামূল্যে খাবার। ট্রেনটির নাম সচখণ্ড এক্সপ্রেস। ট্রেনের নম্বর ১২৭১৫।<br />মহারাষ্ট্রের নান্দেড় থেকে পাঞ্জাবের অমৃতসর পর্যন্ত যাতায়াত করে এই ট্রেনটি। কিন্তু, কেন বিনামূল্যে খাবার পাওয়া যায় এই ট্রেনে?
কিন্তু, এই দেশেই রয়েছে এমন এক ট্রেন যেখানে পাওয়া যায়, বিনামূল্যে খাবার। ট্রেনটির নাম সচখণ্ড এক্সপ্রেস। ট্রেনের নম্বর ১২৭১৫।মহারাষ্ট্রের নান্দেড় থেকে পাঞ্জাবের অমৃতসর পর্যন্ত যাতায়াত করে এই ট্রেনটি। কিন্তু, কেন বিনামূল্যে খাবার পাওয়া যায় এই ট্রেনে?
advertisement
3/7
রীতিমতো আতঙ্কে রয়েছেন মহিলা টিকিট পরীক্ষক। বারুইপুর জিআরপিতে অভিযোগ দায়ের। অভিযুক্ত মহিলা রেল যাত্রী সাইদা বিবির দাবি তিনি ভুল করে ফেলেছেন। আর কোনওদিন এমন হবে না। যদিও মহিলা টিকিট পরীক্ষক পূজা কুমারী অভিযুক্ত মহিলা রেল যাত্রীর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।রীতিমতো আতঙ্কে রয়েছেন মহিলা টিকিট পরীক্ষক। বারুইপুর জিআরপিতে অভিযোগ দায়ের। অভিযুক্ত মহিলা রেল যাত্রী সাইদা বিবির দাবি তিনি ভুল করে ফেলেছেন। আর কোনওদিন এমন হবে না। যদিও মহিলা টিকিট পরীক্ষক পূজা কুমারী অভিযুক্ত মহিলা রেল যাত্রীর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তা জানতে গেলে আমাদের জেনে নিতে হবে এই স্টেশনের ইতিহাস এবং তাঁদের ধর্মীয় ভাবাবেগ।মহারাষ্ট্রের নান্দেড় থেকে পঞ্জাবের অমৃতসর পর্যন্ত যাতায়াত করে ট্রেনটি। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দাবি, গত প্রায় ২৯ বছর ধরে এই ট্রেনের যাত্রীরা বিনামূল্যে খাবারের সুবিধা। বস্তুত, এই ট্রেনের যাত্রাপথের শুরু এবং শেষ উভয় প্রান্তেই দুই ধর্মীয় স্থান রয়েছে। নান্দেড়ে রয়েছে হুজুর সাহিব গুরুদ্বার এবং অমৃতসরে রয়েছে স্বর্ণমন্দির (হরমিন্দর সাহিব গুরুদ্বার)।
advertisement
4/7
দেশের ট্রেনগুলির মধ্যে বন্দে ভারত, রাজধানী এক্সপ্রেস, শতাব্দী এক্সপ্রেস ট্রেনগুলি অন্যতম প্রথম সারির ট্রেন। এই ট্রেনের টিকিটের দাম যেমন চড়া, তেমনই আবার ট্রেনগুলির টিকিটের চাহিদাও আকাশছোঁয়া।
প্রায় ২০০০ কিলোমিটারের যাত্রাপথ অতিক্রম করতে সময় লাগে প্রায় ৩৩ ঘণ্টা। ট্রেন থামে মোট ৩৯টি স্টেশনে। তার মধ্যে আছে ছ’টি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন
advertisement
5/7
ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা নতুন কথা নয়। কিন্তু শতাব্দীর মতো বিখ্যাত ট্রেন ও ভারতীয় রেলের অন্যতম গর্ব এই ট্রেনে এমন ঘটনা হতবাক করে দিয়েছে সবাইকে। পুলিশ রিপোর্ট বলছে, দেশে ট্রেনে পাথর ছোঁড়ার ঘটনা ক্রমাগত বাড়ছে। দাতিয়ার কাছে ঝাঁসি থেকে নয়াদিল্লিগামী শতাব্দী এক্সপ্রেসেও দুষ্কৃতিরা আচমকা পাথর ছোঁড়ে।
নয়া দিল্লি, ভোপাল, পারভানি, জালনা, ঔরঙ্গাবাদ এবং মারাঠওয়াড়া। এই ছয় স্টেশনে সচখণ্ড এক্সপ্রেসের যাত্রীদের জন্য বিশেষ লঙ্গর রয়েছে। এই লঙ্গরগুলিতে সাধারণত খিচুড়ি, ডাল, আলু-বাঁধাকপি-সহ বিভিন্ন খাবার পাওয়া যায়।
advertisement
6/7
শিয়ালদহ রাজধানী এক্সপ্রেসের ভাইরাল এই ভিডিওতে দেখা যায় ট্রেনের উপরের বার্থটি ভাঙা। আর কমপক্ষে ৩ থেকে ৪ জন লোক এটি সারানোর কাজে ব্যস্ত। তাঁরা প্রথমে বার্থটি আলাদা করে নিয়ে তারপর ভাল করে চারদিক থেকে এটি দেখতে শুরু করেন। Representative Image 
এই প্রতিটি স্টেশনের মধ্যে নয়া দিল্লি, ভোপাল, পারভানি, জালনা, ঔরঙ্গাবাদ এবং মারাঠওয়াড়ায় বিনামূল্যে খাবার পাওয়া যায়। মূলত গুরুদ্বারগুলি থেকে পাওয়া অর্থ থেকেই এই খাবার দেওয়া হয়।
advertisement
7/7
এতে ট্রেনের সি-৪ কোচের জানালা ভেঙে যায়। সেই সময় যাত্রীরা জানালার সিটে বসে থাকার কথা জানালে হঠাৎ করেই বিকট শব্দে জানালার কাঁচ ভেঙে যায়। এই ঘটনায় যদিও কেউ আহত হননি।
এসি কোচ থেকে জেনারেল কোচ যাত্রীদের সব জায়গাতেই পৌঁছে দেওয়া হয় এই খাবার। কিন্তু, যাত্রীদের নিজেদের বাসন সঙ্গে নিয়ে আসার অনুরোধ করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement