'জল কত করে? দাও তো!' চলন্ত ট্রেনে জল কিনলেন কে? পোশাক দেখে চেনা যায়নি, হকার 'রেট' বলতেই সর্বনাশ!
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
ট্রেনে জলের বোতল বিক্রিতে চড়া দাম! সাধারণ পোশাকে চেকিংয়ে নেমেই চমকে গেলেন আধিকারিকরা, একের পর এক অনিয়ম ফাঁস IRCTC-র অভিযানে!
advertisement
advertisement
advertisement
IRCTC-এর তরফে কী পদক্ষেপ নেওয়া হল? 21 জুলাই থেকে শুরু হয় অভিযান। প্রথম দিনেই আজমের স্টেশনে হাজির হন IRCTC আধিকারিকেরা। রানিখেত এক্সপ্রেস (15013), আরাবল্লী এক্সপ্রেস (14702), উদয়পুর এক্সপ্রেস (19610) সহ একাধিক ট্রেনে চলে তল্লাশি। একইভাবে, জয়পুরে আলা হজরত এক্সপ্রেস (14311), বারোমার-গুয়াহাটি এক্সপ্রেস (15631) এবং আরও বেশ কিছু ট্রেনে মেলে অননুমোদিত খাদ্যসামগ্রী।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
22 জুলাই আরও 15টি ট্রেনে অভিযান চালানো হয়। জয়পুরে দায়োদয়া এক্সপ্রেসে (12181) ধরা পড়ে অনুমোদনহীন ‘গোল্ডি’ ব্র্যান্ডের জল, যার ১০টি কার্টন বাজেয়াপ্ত করা হয়। রানিখেত এক্সপ্রেসে (15014) মেলে ১৩ কার্টুন অনুমোদনহীন ‘বিসলেরি’ ব্র্যান্ডের জল। জয়পুর-পুনে এক্সপ্রেস (12940)-এ ধরা পড়ে ৫০টি ‘শ্রীকৃষ্ণ’ ব্র্যান্ডের ছানার বোতল ও স্থানীয় ‘আকুয়া’ ব্র্যান্ডের জলের বোতল।
advertisement
advertisement
IRCTC ম্যানেজার মুকেশ সাইনির কথায়, “১ জুলাই থেকে ২০ জুলাইয়ের মধ্যে ‘রেল সাহায্য’ অ্যাপ ও টুইটারে জমা পড়া যাত্রীদের অভিযোগ বিশ্লেষণ করেই এই বিশেষ অভিযান চালানো হয়েছে। আমরা আমাদের সীমিত ক্ষমতার মধ্যেই ব্যবস্থা নিচ্ছি। উত্তর-পশ্চিম রেলের চারটি বিভাগের ডিভিশনাল কমার্শিয়াল ম্যানেজারদের সাহায্যও নিচ্ছি।”
advertisement
শনিবার চলন্ত ট্রেন থেকে হকারকে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আরপিএফ এর বিরুদ্ধে। আসানসোল স্টেশন ঢোকার মুখে চেন্নাই গুয়াহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনের ঘটনা। আহত অবস্থায় ওই হকারকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হকারদের অভিযোগ ট্রেনে প্রায় দিনই আরপিএফরা অত্যাচার চালায়। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করে রেল কতৃপক্ষের দাবি বেআইনী হকারদের বিরুদ্ধে আরপিএফের অভিযান চলছে। এদিন চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে জিআরপি।