শক্তির আরাধনায় প্রধান আখর পাঁচ ম। এমনটাই বলে ব্রহ্মনিষ্ঠ সাধকরা। কিন্তু কী সেই পাঁচ ম, যা ছাড়া কালীপুজোই হবে না! নির্বাণতন্ত্রে বলা হয়ছে এই পাঁচ ম হল মদ্য, মাংস, মৎস্য, মুদ্রা এবং মৈথুন।
advertisement
2/5
এর মধ্যে মদ কি সুরাই? এই নিয়ে মতের ভেদ রয়েছে। অনুকল্প তত্ত্বে মদ বলতে কাঁসার থালায় নারকেলের জল বা তামার পাত্রে দুধের কথা বলা বয়। দিব্যতন্ত্র বলে মদ নাকি ব্রহ্মরন্দ্রে সহস্রপদ্মস্থ চন্দ্রকলা থেকে নির্গত অমৃতধারা।
advertisement
3/5
আসা যাক মাংসের কথায়। প্রশস্ত্রতন্ত্র বলে, ছাগ, মেষ, সজারু, হরিম, সারস, হাঁস এগুলি হল মাংস হিসেবে বিবেচিত প্রাণী।
advertisement
4/5
মাছ বলতে বোঝানো হয়, তৈলাক্ত বড় মাছকে। আর যা কিছু চিবিয়ে খাওয়ার তাই হল মুদ্রা। এ ক্ষেত্রে তেলে বা ঘিয়ে ভাজা মাসকলাই, ছোলা এসবকে মুদ্রা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
advertisement
5/5
মৈথুন হল সাধকের সঙ্গে শিবস্বরূপিনী সাধিকার সংযোগ। যোগিনীতন্ত্রে বলা হয়েছে রক্তকরবী লিঙ্গপুষ্প আর অপরাজিতা যোনিপুষ্প । এই দুইয়ের সম্মীলনই পঞ্চমতত্ত্বের অনুকল্প।