এলোমেলো কেন থাকে কম্পিউটারের কী-বোর্ডের অক্ষর? সঠিক কারণ অনেকের অজানা

Last Updated:
GK Why are the letters on the computer keyboard random: কম্পিউটার কী-বোর্ড বা মোবাইলের কী-প্যাডে আমরা সকলেই দেখেছি অক্ষরগুলি এলোমেলো থাকে। কিন্তু এমনভাবে কী-বোর্ডের অক্ষরগুলি কেন সাজানো থাকে তা কিন্তু অনেকের অজানা।
1/6
কম্পিউটার  কী-বোর্ড বা মোবাইলের কী-প্যাডে আমরা সকলেই দেখেছি অক্ষরগুলি এলোমেলো থাকে। কিন্তু এমনভাবে কী-বোর্ডের অক্ষরগুলি কেন সাজানো থাকে তা কিন্তু অনেকের অজানা।
কম্পিউটার কী-বোর্ড বা মোবাইলের কী-প্যাডে আমরা সকলেই দেখেছি অক্ষরগুলি এলোমেলো থাকে। কিন্তু এমনভাবে কী-বোর্ডের অক্ষরগুলি কেন সাজানো থাকে তা কিন্তু অনেকের অজানা।
advertisement
2/6
এলোমেলো মনে হলেও আসলে এই কি-বোর্ডের অক্ষরগুলোর ভিন্ন ধরণ আছে। কোন কারণ ছাড়া এদের এমনভাবে সাজানো হয়নি! কম্পিউটারের এই টাইপিং-এর জনক আসলে টাইপরাইটার। টাইপরাইটারের কি-বোর্ডের আদলে তৈরি করা হয়েছে কম্পিউটারের কি-বোর্ড, আর এর আদলে আবার তৈরি হয়েছে স্মার্টফোনের কি-প্যাড।
এলোমেলো মনে হলেও আসলে এই কি-বোর্ডের অক্ষরগুলোর ভিন্ন ধরণ আছে। কোন কারণ ছাড়া এদের এমনভাবে সাজানো হয়নি! কম্পিউটারের এই টাইপিং-এর জনক আসলে টাইপরাইটার। টাইপরাইটারের কি-বোর্ডের আদলে তৈরি করা হয়েছে কম্পিউটারের কি-বোর্ড, আর এর আদলে আবার তৈরি হয়েছে স্মার্টফোনের কি-প্যাড।
advertisement
3/6
আসলে ‌কম্পিউটারের কিবোর্ড টাইপরাইটারের কী-বোর্ডের অক্ষর বিন্যাসের মতই। ১৮৭৪ সালে সেই বিন্যাস তৈরি করেছিলেন ক্রিস্টোফার ল্যাথাম শোলস। যা শুরু হয় Q–W–E–R–T–Y, এই ছয়টি অক্ষর দিয়ে। এরজন্য একে কোয়ারটি কী-বোর্ড বলা হয়ে থাকে। ওই অক্ষর বিন্যাসকে সেই সময়ে বলা হত রেমিংটন ওয়ান।
আসলে ‌কম্পিউটারের কিবোর্ড টাইপরাইটারের কী-বোর্ডের অক্ষর বিন্যাসের মতই। ১৮৭৪ সালে সেই বিন্যাস তৈরি করেছিলেন ক্রিস্টোফার ল্যাথাম শোলস। যা শুরু হয় Q–W–E–R–T–Y, এই ছয়টি অক্ষর দিয়ে। এরজন্য একে কোয়ারটি কী-বোর্ড বলা হয়ে থাকে। ওই অক্ষর বিন্যাসকে সেই সময়ে বলা হত রেমিংটন ওয়ান।
advertisement
4/6
ক্রিস্টোফার বলেছিলেন, কিবোর্ডের অক্ষর বিন্যাসের উপর নির্ভর করে টাইপরাইটারে লেখার স্পিড কেমন হবে। প্রথম যখন কম্পিউটার তৈরি হয় তখন তার আকার অনেক বড় ছিল। কাজের ক্ষেত্রে বেশকিছু সমস্যাও দেখা দিয়েছিল তাতে। তারপর থেকে নানারকম পরিবর্তন এসেছে কম্পিউটারের গঠনে, ব্যবহারে। দৈর্ঘ্যে প্রস্থে যত ছোট হয়েছে, তত তাতে কাজের গতি বেড়েছে।
ক্রিস্টোফার বলেছিলেন, কিবোর্ডের অক্ষর বিন্যাসের উপর নির্ভর করে টাইপরাইটারে লেখার স্পিড কেমন হবে। প্রথম যখন কম্পিউটার তৈরি হয় তখন তার আকার অনেক বড় ছিল। কাজের ক্ষেত্রে বেশকিছু সমস্যাও দেখা দিয়েছিল তাতে। তারপর থেকে নানারকম পরিবর্তন এসেছে কম্পিউটারের গঠনে, ব্যবহারে। দৈর্ঘ্যে প্রস্থে যত ছোট হয়েছে, তত তাতে কাজের গতি বেড়েছে।
advertisement
5/6
যখন প্রথম কীবোর্ড আবিষ্কার হয়, তখন টাইপরাইটার ছিল একটি মেকানিকাল ডিভাইস, ফলে পাশাপাশি অক্ষর থাকলে জ্যাম হওয়ার সম্ভবনা ছিল তাই এমন ধরনের ব্যবস্থা করা হয়৷ A-B-C-D পাশাপাশি থাকলে, লেখার ক্ষেত্রে আমাদের খুব সমস্যা হত। আমাদের হাতের আঙুল ব্যথা হয়ে যেত কাজ করতে করতে। অক্ষর বিন্যাস এলোমেলো বলেই আমরা অনেকক্ষণ ধরে কাজ করতে পারি।
যখন প্রথম কীবোর্ড আবিষ্কার হয়, তখন টাইপরাইটার ছিল একটি মেকানিকাল ডিভাইস, ফলে পাশাপাশি অক্ষর থাকলে জ্যাম হওয়ার সম্ভবনা ছিল তাই এমন ধরনের ব্যবস্থা করা হয়৷ A-B-C-D পাশাপাশি থাকলে, লেখার ক্ষেত্রে আমাদের খুব সমস্যা হত। আমাদের হাতের আঙুল ব্যথা হয়ে যেত কাজ করতে করতে। অক্ষর বিন্যাস এলোমেলো বলেই আমরা অনেকক্ষণ ধরে কাজ করতে পারি।
advertisement
6/6
কী-বোর্ডের অনেক ধরণের হয়, যার ওপর স্পিডও নির্ভর করে৷ যেমন QWERTY. তবে QWERTZ এবং Dvorak-ও বেশ জনপ্রিয়৷ বেশিরভাগ সময়ে ভাওয়েল কন্সোন্যান্ট পাশাপাশি রাখা হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্পিড বাড়াতে আর লেখার ক্লান্তি দূর করতেই মূলত অক্ষরগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকে।
কী-বোর্ডের অনেক ধরণের হয়, যার ওপর স্পিডও নির্ভর করে৷ যেমন QWERTY. তবে QWERTZ এবং Dvorak-ও বেশ জনপ্রিয়৷ বেশিরভাগ সময়ে ভাওয়েল কন্সোন্যান্ট পাশাপাশি রাখা হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্পিড বাড়াতে আর লেখার ক্লান্তি দূর করতেই মূলত অক্ষরগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকে।
advertisement
advertisement
advertisement