Digha Jagannnath Temple: নাম বদল হয়েছিল দিঘার! জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের আগে জেনে নিন এই তথ্য, যা অনেকের অজানা!

Last Updated:
What Is The Previous Name Of Digha: উৎসবের আবহে দিঘায় পারি জমাচ্ছে প্রচুর পর্যটক। একইসঙ্গে সৈকত নগরীর অজানা বিষয় নিয়ে জানার কৌতুহলের অভাব নেই ভ্রমণ পিপাসুদের। দিঘার আগের নাম কী ছিল তা কিন্তু এখনও অনেকের কাছেই অজানা।
1/8
আর কিছু সময়ের অপেক্ষা। তারপরই উদ্বোধন হবে দিঘার বহু প্রতীক্ষিত জগন্নাথ মন্দিরের। এক কোটি মন্ত্রোচ্চারণে জগন্নাথদেবের প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে বিশেষ উপাচারে। তারপর হবে জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন। সোমবার দুপুরেই দিঘায় পৌঁছেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আর কিছু সময়ের অপেক্ষা। তারপরই উদ্বোধন হবে দিঘার বহু প্রতীক্ষিত জগন্নাথ মন্দিরের। এক কোটি মন্ত্রোচ্চারণে জগন্নাথদেবের প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে বিশেষ উপাচারে। তারপর হবে জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন। সোমবার দুপুরেই দিঘায় পৌঁছেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
2/8
২৮ থেকে ৩০ এপ্রিল মহা উৎসব দিঘা জুড়ে। এই উৎসবে দিঘা সেজে উঠেছে একেবারে নতুন রূপে। সেই রূপে মুগ্ধ দিঘার সাধারণ মানুষ থেকে বেড়াতে আসা পর্যটকেরা। জগতের নাথ জগন্নাথ দেব আসছেন দিঘায়। তারই উপলক্ষে ঘটা করে সাজানো হয়েছে দিঘাকে।
২৮ থেকে ৩০ এপ্রিল মহা উৎসব দিঘা জুড়ে। এই উৎসবে দিঘা সেজে উঠেছে একেবারে নতুন রূপে। সেই রূপে মুগ্ধ দিঘার সাধারণ মানুষ থেকে বেড়াতে আসা পর্যটকেরা। জগতের নাথ জগন্নাথ দেব আসছেন দিঘায়। তারই উপলক্ষে ঘটা করে সাজানো হয়েছে দিঘাকে।
advertisement
3/8
চন্দননগরের আলোক শিল্পীদের দিয়ে গোটা দিঘাকে রঙিন আলোর মোড়কে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। বাদ যায়নি দিঘার পার্ক থেকে সমুদ্র সৈকত সর্বত্রই মায়াবী রঙিন আলোর ছোঁয়ায় দিঘা আরও অপরূপা রূপবতী।
চন্দননগরের আলোক শিল্পীদের দিয়ে গোটা দিঘাকে রঙিন আলোর মোড়কে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। বাদ যায়নি দিঘার পার্ক থেকে সমুদ্র সৈকত সর্বত্রই মায়াবী রঙিন আলোর ছোঁয়ায় দিঘা আরও অপরূপা রূপবতী।
advertisement
4/8
ওল্ড দিঘা থেকে শুরু করে নিউ দিঘা পর্যন্ত একাধিক আলোর তোরণ তৈরি করা হয়েছে। সেখানে প্রভু জগন্নাথদেবের আলোর কাঠামো থেকে শুরু করে স্থান পেয়েছে স্বয়ং চৈতন্যদেবও। নীল, লাল, সবুজ আলোর ঝলকানিতে যেন রঙিন প্রজাপতি পাখনা মেলতে শুরু করেছে দিঘায়। গোটা রাস্তা টুনি বাল্ব দিয়েও মুড়ে ফেলা হয়েছে।
ওল্ড দিঘা থেকে শুরু করে নিউ দিঘা পর্যন্ত একাধিক আলোর তোরণ তৈরি করা হয়েছে। সেখানে প্রভু জগন্নাথদেবের আলোর কাঠামো থেকে শুরু করে স্থান পেয়েছে স্বয়ং চৈতন্যদেবও। নীল, লাল, সবুজ আলোর ঝলকানিতে যেন রঙিন প্রজাপতি পাখনা মেলতে শুরু করেছে দিঘায়। গোটা রাস্তা টুনি বাল্ব দিয়েও মুড়ে ফেলা হয়েছে।
advertisement
5/8
উৎসবের আবহে দিঘায় পারি জমাচ্ছে প্রচুর পর্যটক। একইসঙ্গে সৈকত নগরীর অজানা বিষয় নিয়ে জানার কৌতুহলের অভাব নেই ভ্রমণ পিপাসুদের। দিঘার আগের নাম কী ছিল তা কিন্তু এখনও অনেকের কাছেই অজানা।
উৎসবের আবহে দিঘায় পারি জমাচ্ছে প্রচুর পর্যটক। একইসঙ্গে সৈকত নগরীর অজানা বিষয় নিয়ে জানার কৌতুহলের অভাব নেই ভ্রমণ পিপাসুদের। দিঘার আগের নাম কী ছিল তা কিন্তু এখনও অনেকের কাছেই অজানা।
advertisement
6/8
দিঘার পর্যটনের ইতিহাস ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগে পাওয়া যায়। বাংলার প্রথম গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিং তাঁর স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে দিঘাকে "প্রাচ্যের ব্রাইটন" নামে উল্লেখ করেছেন। যদিও এ সময় দিঘার নাম ছিল অন্য।
দিঘার পর্যটনের ইতিহাস ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগে পাওয়া যায়। বাংলার প্রথম গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিং তাঁর স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে দিঘাকে "প্রাচ্যের ব্রাইটন" নামে উল্লেখ করেছেন। যদিও এ সময় দিঘার নাম ছিল অন্য।
advertisement
7/8
রাজ্যের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘার নাম ছিল  'বীরকুল'! কি নাম শুনেই অবাক হয়ে পড়লেন। বর্তমানে রাজ্যের অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রের প্রাচীন নামই এটাই। প্রতিটি উইকেন্ডে পর্যটকে ভরে ওঠে এই সমুদ্র সৈকত শহর। আর তারই একসময় নাম ছিল বীরকুল! বর্তমান যার নাম দিঘা। ১৭৮০ দশকে সমুদ্র সৈকত আর জঙ্গলে ভরা নাতিশীতোষ্ণ এই জায়গার প্রেমে পড়েছিলেন স্বয়ং বাংলার গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিং।
রাজ্যের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘার নাম ছিল 'বীরকুল'! কি নাম শুনেই অবাক হয়ে পড়লেন। বর্তমানে রাজ্যের অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রের প্রাচীন নামই এটাই। প্রতিটি উইকেন্ডে পর্যটকে ভরে ওঠে এই সমুদ্র সৈকত শহর। আর তারই একসময় নাম ছিল বীরকুল! বর্তমান যার নাম দিঘা। ১৭৮০ দশকে সমুদ্র সৈকত আর জঙ্গলে ভরা নাতিশীতোষ্ণ এই জায়গার প্রেমে পড়েছিলেন স্বয়ং বাংলার গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিং।
advertisement
8/8
যদিও জন ফ্রাঙ্ক স্নাইথ নামে একজন ইংরেজ ব্যবসায়ী ১৯২৩ সালে এখানে বসবাস শুরু করেন। তখনও নাম ছিল বীরকুল। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের উদ্যোগে  "বীরকুল" থেকে দিঘা নামকরণ হয়েছিল। ১৯৭০ সাল থেক বাংলার পর্যটনে জায়গা করে নেয় দিঘা।
যদিও জন ফ্রাঙ্ক স্নাইথ নামে একজন ইংরেজ ব্যবসায়ী ১৯২৩ সালে এখানে বসবাস শুরু করেন। তখনও নাম ছিল বীরকুল। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের উদ্যোগে "বীরকুল" থেকে দিঘা নামকরণ হয়েছিল। ১৯৭০ সাল থেক বাংলার পর্যটনে জায়গা করে নেয় দিঘা।
advertisement
advertisement
advertisement