Bangladesh News: এ কী অবস্থা বাংলাদেশের! ভেঙে গেল ১৫ বছরের রেকর্ড! ভারতকে অপমান করতে নিজেরাই জব্দ বাংলাদেশ

Last Updated:
Bangladesh News: বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও মূল্যস্ফীতির সঠিক তথ্য লুকিয়ে রাখতে ঠিকই সক্ষম হয় হাসিনা সরকার।
1/6
ভারত বিদ্বেষ যতই বাড়ছে বাংলাদেশে, ততই মূল্যস্ফীতির চাপে হাঁসফাঁস করছে বাংলাদেশের জনতা। বিদায়ী ২০২৪ সালে মূল্যস্ফীতির চাপে সবচেয়ে বেশি কেঁদেছে উপভোক্তারা। যার একটা প্রভাব পড়েছিল হাসিনা সরকারের পতনেও। বিগত ২ বছর ধরেই বাংলাদেশের বাজার ছিল নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারও বাজার নিয়ন্ত্রণে ছিল পুরোপুরি ব্যর্থ।
ভারত বিদ্বেষ যতই বাড়ছে বাংলাদেশে, ততই মূল্যস্ফীতির চাপে হাঁসফাঁস করছে বাংলাদেশের জনতা। বিদায়ী ২০২৪ সালে মূল্যস্ফীতির চাপে সবচেয়ে বেশি কেঁদেছে উপভোক্তারা। যার একটা প্রভাব পড়েছিল হাসিনা সরকারের পতনেও। বিগত ২ বছর ধরেই বাংলাদেশের বাজার ছিল নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারও বাজার নিয়ন্ত্রণে ছিল পুরোপুরি ব্যর্থ।
advertisement
2/6
বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও মূল্যস্ফীতির সঠিক তথ্য লুকিয়ে রাখতে ঠিকই সক্ষম হয় হাসিনা সরকার। যতই বাজার অস্থিতিশীল হোক, পণ্যের দাম বাড়ুক, মূল্যস্ফীতির হার ১০ শতাংশের নীচেই দেখাতে বাধ্য হয় সরকার নিয়ন্ত্রিত বিবিএস। তবে আওয়ামী সরকারেরই আরেক সংস্থা জানায়, বাস্তব মূল্যস্ফীতি ১৫ শতাংশের বেশি ছিল।
বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও মূল্যস্ফীতির সঠিক তথ্য লুকিয়ে রাখতে ঠিকই সক্ষম হয় হাসিনা সরকার। যতই বাজার অস্থিতিশীল হোক, পণ্যের দাম বাড়ুক, মূল্যস্ফীতির হার ১০ শতাংশের নীচেই দেখাতে বাধ্য হয় সরকার নিয়ন্ত্রিত বিবিএস। তবে আওয়ামী সরকারেরই আরেক সংস্থা জানায়, বাস্তব মূল্যস্ফীতি ১৫ শতাংশের বেশি ছিল।
advertisement
3/6
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) গত দুই বছরের মূল্যস্ফীতির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত বছরের মে মাসে দেশে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হলেও বিবিএস জানায় ৯.৯৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) গত দুই বছরের মূল্যস্ফীতির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত বছরের মে মাসে দেশে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হলেও বিবিএস জানায় ৯.৯৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে।
advertisement
4/6
এর ওপরে কখনো উঠতে দেয়নি। গত বছরের অক্টোবরে দেখানো হয় ৯.৯৩ শতাংশ মূল্যস্ফীতি। চলতি বছরের মে মাসে দেখানো হয় ৯.৮৯ শতাংশ। গত জুনে সারা দেশে বন্যা হওয়ায় দেশের সব ধরনের পণ্যের দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়।
এর ওপরে কখনো উঠতে দেয়নি। গত বছরের অক্টোবরে দেখানো হয় ৯.৯৩ শতাংশ মূল্যস্ফীতি। চলতি বছরের মে মাসে দেখানো হয় ৯.৮৯ শতাংশ। গত জুনে সারা দেশে বন্যা হওয়ায় দেশের সব ধরনের পণ্যের দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়।
advertisement
5/6
কিন্তু বিবিএস উল্টো হিসাব দিয়ে জানিয়েছিল, জুনে মূল্যস্ফীতি মাত্র ৯.৭২ শতাংশ! অথচ সরকার পতনের পর অগাস্টে যখন অন্তর্বর্তী সরকার প্রকৃত মূল্যস্ফীতির তথ্য দেয়, তখন দেখা যায় জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৬৬ শতাংশ।
কিন্তু বিবিএস উল্টো হিসাব দিয়ে জানিয়েছিল, জুনে মূল্যস্ফীতি মাত্র ৯.৭২ শতাংশ! অথচ সরকার পতনের পর অগাস্টে যখন অন্তর্বর্তী সরকার প্রকৃত মূল্যস্ফীতির তথ্য দেয়, তখন দেখা যায় জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৬৬ শতাংশ।
advertisement
6/6
বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, জুলাই মাসে দেশে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হয়। খাদ্যে মূল্যস্ফীতিও গত ১৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড ছাড়ায়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি প্রথমবারের মতো দুই অঙ্ক টপকে এখন ১১.৬৬ শতাংশ, যেখানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪.১০ শতাংশ। এর আগে হাসিনা সরকার ক্ষমতায় যাওয়ার আগে ২০০৭-০৮ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতি ঠেকেছিল ১২.৩ শতাংশ, আর খাদ্য মূল্যস্ফীতি ঠেকেছিল ১৬.৭২ শতাংশে।
বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, জুলাই মাসে দেশে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হয়। খাদ্যে মূল্যস্ফীতিও গত ১৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড ছাড়ায়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি প্রথমবারের মতো দুই অঙ্ক টপকে এখন ১১.৬৬ শতাংশ, যেখানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪.১০ শতাংশ। এর আগে হাসিনা সরকার ক্ষমতায় যাওয়ার আগে ২০০৭-০৮ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতি ঠেকেছিল ১২.৩ শতাংশ, আর খাদ্য মূল্যস্ফীতি ঠেকেছিল ১৬.৭২ শতাংশে।
advertisement
advertisement
advertisement