Miraculous Wedding: মেয়ের বিয়ে নিয়ে দুরুদুরু বুক দু:স্থ পরিবারের, সবাইকে তাজ্জব করে ঘটল 'অলৌকিক' কাণ্ড!

Last Updated:
Miraculous Wedding: বাবা চা বিক্রেতা, আর মা বিশেষভাবে সক্ষম। এমন পরিবারে শেষপর্যন্ত বিয়ে সম্পন্ন হল রীতিমতো ঘটা করে। আইবুড়ো ভাত থেকে শুরু করে, কনে আশীর্বাদ। মেহেন্দি, কনে সাজানো থেকে ছাদনাতলা সাজানো, বরযাত্রী-সহ দেড় শতাধিক আমন্ত্রিত অতিথিদের পাত পেড়ে ভুঁড়িভোজের ব্যবস্থা বাদ গেল না কিছুই।
1/8
দু:স্থ পরিবারে মেয়ের বিয়ে। কী ভাবে পাত্রস্থ করবেন সেই পথ খুঁজতে হন্যে হয়ে ঘুরছিলেন বাবা-মা। বাবা চা বিক্রেতা, আর মা বিশেষভাবে সক্ষম। এমন পরিবারে শেষপর্যন্ত বিয়ে সম্পন্ন হল রীতিমতো ঘটা করে।
দু:স্থ পরিবারে মেয়ের বিয়ে। কী ভাবে পাত্রস্থ করবেন সেই পথ খুঁজতে হন্যে হয়ে ঘুরছিলেন বাবা-মা। বাবা চা বিক্রেতা, আর মা বিশেষভাবে সক্ষম। এমন পরিবারে শেষপর্যন্ত বিয়ে সম্পন্ন হল রীতিমতো ঘটা করে।
advertisement
2/8
দু:স্থ পরিবারে মেয়ের বিয়ে। কী ভাবে পাত্রস্থ করবেন সেই পথ খুঁজতে হন্যে হয়ে ঘুরছিলেন বাবা-মা। বাবা চা বিক্রেতা, আর মা বিশেষভাবে সক্ষম। এমন পরিবারে শেষপর্যন্ত বিয়ে সম্পন্ন হল রীতিমতো ঘটা করে। আইবুড়ো ভাত থেকে শুরু করে, কনে আশীর্বাদ। মেহেন্দি, কনে সাজানো থেকে ছাদনাতলা সাজানো, বরযাত্রী-সহ দেড় শতাধিক আমন্ত্রিত অতিথিদের পাত পেড়ে ভুঁড়িভোজের ব্যবস্থা বাদ গেল না কিছুই।
দু:স্থ পরিবারে মেয়ের বিয়ে। কী ভাবে পাত্রস্থ করবেন সেই পথ খুঁজতে হন্যে হয়ে ঘুরছিলেন বাবা-মা। বাবা চা বিক্রেতা, আর মা বিশেষভাবে সক্ষম। এমন পরিবারে শেষপর্যন্ত বিয়ে সম্পন্ন হল রীতিমতো ঘটা করে। আইবুড়ো ভাত থেকে শুরু করে, কনে আশীর্বাদ। মেহেন্দি, কনে সাজানো থেকে ছাদনাতলা সাজানো, বরযাত্রী-সহ দেড় শতাধিক আমন্ত্রিত অতিথিদের পাত পেড়ে ভুঁড়িভোজের ব্যবস্থা বাদ গেল না কিছুই।
advertisement
3/8
আর এ সবই হল প্রায় অলৌকিকভাবে। সৌজন্যে মালদহের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। বিয়ের প্রায় সমস্ত দায়-দায়িত্ব থেকে অতিথি আপ্যায়ন, সবই অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সামলেছেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যরা। এসব দেখেশুনে কার্যত তাজ্জব মেযের পরিবারের লোকজন। খুশি ছেলে পক্ষও।
আর এ সবই হল প্রায় অলৌকিকভাবে। সৌজন্যে মালদহের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। বিয়ের প্রায় সমস্ত দায়-দায়িত্ব থেকে অতিথি আপ্যায়ন, সবই অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সামলেছেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যরা। এসব দেখেশুনে কার্যত তাজ্জব মেযের পরিবারের লোকজন। খুশি ছেলে পক্ষও।
advertisement
4/8
জানা গিয়েছে, মালদহের ইংরেজবাজারের নেতাজি পার্কের বাসিন্দা, চা বিক্রেতার কন্যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয় শহরেরই অভিরামপুরের বাসিন্দা এক যুবকের। কিন্তু, সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় মেয়ের পরিবারের আর্থিক অনটন। ছেলেপক্ষ সেভাবে দাবি-দাওয়া না করলেও বিয়ের অনুষ্ঠান করবেন কী ভাবে ? এনিয়ে ভেবেচিন্তে যেন কূলকিনারা পাচ্ছিলেন না মেয়ের পরিবার।
জানা গিয়েছে, মালদহের ইংরেজবাজারের নেতাজি পার্কের বাসিন্দা, চা বিক্রেতার কন্যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয় শহরেরই অভিরামপুরের বাসিন্দা এক যুবকের। কিন্তু, সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় মেয়ের পরিবারের আর্থিক অনটন। ছেলেপক্ষ সেভাবে দাবি-দাওয়া না করলেও বিয়ের অনুষ্ঠান করবেন কী ভাবে ? এনিয়ে ভেবেচিন্তে যেন কূলকিনারা পাচ্ছিলেন না মেয়ের পরিবার।
advertisement
5/8
দু:স্থ পরিবারের মেয়ের বিয়েতে এমন সমস্যার খবর পৌঁছয় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যদের কাছে। সাহায্যে এগিয়ে আসতে কোনও দ্বিধা করেননি তাঁরা।
দু:স্থ পরিবারের মেয়ের বিয়েতে এমন সমস্যার খবর পৌঁছয় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যদের কাছে। সাহায্যে এগিয়ে আসতে কোনও দ্বিধা করেননি তাঁরা।
advertisement
6/8
কেউ আশীর্বাদের সামগ্রী, কেউ পোশাক-আশাক, কেউবা প্যান্ডেল, মাছ বা অন্যান্য খাবারের খরচ যোগানো এভাবেই নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেন। জৌলুস বা আড়ম্বর না থাকলেও ব্যবস্থাপনায় কোনও কমতি ছিল না। আয়োজন দেখে কার্যত অবাক পাড়া প্রতিবেশীরাও।
কেউ আশীর্বাদের সামগ্রী, কেউ পোশাক-আশাক, কেউবা প্যান্ডেল, মাছ বা অন্যান্য খাবারের খরচ যোগানো এভাবেই নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেন। জৌলুস বা আড়ম্বর না থাকলেও ব্যবস্থাপনায় কোনও কমতি ছিল না। আয়োজন দেখে কার্যত অবাক পাড়া প্রতিবেশীরাও।
advertisement
7/8
পারিবারিক আর্থিক অনটনের কারণে উচ্চ মাধ্যমিকের পর আর পড়া হয়নি কনের। নিজের বিয়ে এমন ঘটা করে হবে তা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেননি বিয়ের কনে। সবটাই যেন অলৌকিক বলছেন বিয়ের কনে।মেয়ের বিয়ের ব্যবস্থাপনায় এভাবে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এগিয়ে আশায় ভীষণই খুশি মেয়ের পরিবার।
পারিবারিক আর্থিক অনটনের কারণে উচ্চ মাধ্যমিকের পর আর পড়া হয়নি কনের। নিজের বিয়ে এমন ঘটা করে হবে তা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেননি বিয়ের কনে। সবটাই যেন অলৌকিক বলছেন বিয়ের কনে।মেয়ের বিয়ের ব্যবস্থাপনায় এভাবে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এগিয়ে আশায় ভীষণই খুশি মেয়ের পরিবার।
advertisement
8/8
সাহায্য না পেলে কখনওই এভাবে বিয়ের আয়োজন করতে পারতেন না প্রকাশ্যেই বলছেন অভাবী বাবা-মা। বলছেন মেয়ের বিয়ের পরেও যেন স্বপ্ন মনে হচ্ছে সবটাই। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মালদা জাগরণ ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সদস্যরা জানান, এনিয়ে গত এক বছরের মধ্যে চার জন অভাবী মেয়ের বিয়ের ব্যবস্থা করলেন তাঁরা। সবটাই করা হয়েছে ভালোবেসে।
সাহায্য না পেলে কখনওই এভাবে বিয়ের আয়োজন করতে পারতেন না প্রকাশ্যেই বলছেন অভাবী বাবা-মা। বলছেন মেয়ের বিয়ের পরেও যেন স্বপ্ন মনে হচ্ছে সবটাই। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মালদা জাগরণ ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সদস্যরা জানান, এনিয়ে গত এক বছরের মধ্যে চার জন অভাবী মেয়ের বিয়ের ব্যবস্থা করলেন তাঁরা। সবটাই করা হয়েছে ভালোবেসে।
advertisement
advertisement
advertisement