বাবা-মা হীন অনাথ প্রেমিকার সঙ্গে এলাকার এক যুবকের দীর্ঘদিন ভালোবাসার সম্পর্ক। কিন্তু, প্রেমিকা বিয়ের জন্য চাপ দিতেই বেঁকে বসে যুবক। প্রেমিকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানায় প্রেমিকা। তারপরই পুলিশের প্রচেষ্টায় পাত্রকে তুলে নেয় পিতা-মাতা হীন যুবতীর সাথে বিয়ে দেওয়া হল অভিযুক্ত যুবকের। বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘিরে বাজলো বাজনা। বিয়েতে শামিল বহু স্থানীয় মানুষ। ঘটনা মালদহের (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কুমেদপুর গ্রামে। (প্রতিবেদন-সেবক দেবশর্মা)বাবা-মা হীন অনাথ প্রেমিকার সঙ্গে এলাকার এক যুবকের দীর্ঘদিন ভালোবাসার সম্পর্ক। কিন্তু, প্রেমিকা বিয়ের জন্য চাপ দিতেই বেঁকে বসে যুবক। প্রেমিকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানায় প্রেমিকা। তারপরই পুলিশের প্রচেষ্টায় পাত্রকে তুলে নেয় পিতা-মাতা হীন যুবতীর সাথে বিয়ে দেওয়া হল অভিযুক্ত যুবকের। বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘিরে বাজলো বাজনা। বিয়েতে শামিল বহু স্থানীয় মানুষ। ঘটনা মালদহের (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কুমেদপুর গ্রামে। (প্রতিবেদন-সেবক দেবশর্মা)
জানা গিয়েছে, এই বিয়ের পাত্রী সোনাদেবী সিং(২৩)। বাড়ি বিহারের কাঠিয়ার জেলায়। অন্যদিকে পাত্র শঙ্কর সাহানী(২৫) বাড়ি বিহারের দ্বারভাঙ্গা জেলাতে। পাত্র-পাত্রী দুজনে কুমেদপুর এলাকার একটি কারখানায় কাজ করতেন। কাজ করতে করতেই দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। অভিযোগ, ওই যুবক তরুণীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ইতিমধ্যেই কয়েক বছর আগে প্রার্থীর বাবা ও মা মারা যাওয়ায় কার্যত অনাথ হয়ে যান ওই যুবতী।
অভিযোগ, সম্প্রতি ওই যুবতী বিয়ের জন্য চাপ দিতেই বেঁকে বসেন প্রেমিক শঙ্কর সাহানী । সোনাদেবীকে বিয়ে করতে তিনি অস্বীকার করেন। শেষে অসহায় সোনাদেবী সিং কুমেদপুর ফাঁড়িতে পুলিশ আধিকারিকদের দ্বারস্থ হন। সেখানে যুবতীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই যুবককে থানায় ধরে আনে পুলিশ। পুলিশি জেরায় সম্পর্কের কথা স্বীকার করে ওই যুবক। বিয়ে করার ব্যাপারেও রাজি হন তিনি৷