Malda Unique Wedding: পুলিশফাঁড়ি চত্বরে মালাবদল, সিঁদুরদান, প্রেমিককে তুলে এনে অনাথ প্রেমিকার সঙ্গে বিয়ে দিল পুলিশই

Last Updated:
Malda Unique Wedding: কেন পুলিশ ফাঁড়ি চত্বরে বিয়ের আয়োজন? কেন দাঁড়িয়ে থেকে মালাবদল, সিঁদুর দান করালেন উর্দিধারীরা ?
1/8
বাবা-মা হীন অনাথ প্রেমিকার সঙ্গে এলাকার এক যুবকের দীর্ঘদিন ভালোবাসার সম্পর্ক। কিন্তু, প্রেমিকা বিয়ের জন্য চাপ দিতেই বেঁকে বসে যুবক। প্রেমিকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানায় প্রেমিকা। তারপরই পুলিশের প্রচেষ্টায় পাত্রকে তুলে নেয় পিতা-মাতা হীন যুবতীর সাথে বিয়ে দেওয়া হল অভিযুক্ত যুবকের। বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘিরে বাজলো বাজনা। বিয়েতে শামিল বহু স্থানীয় মানুষ। ঘটনা মালদহের (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কুমেদপুর গ্রামে। (প্রতিবেদন-সেবক দেবশর্মা)
বাবা-মা হীন অনাথ প্রেমিকার সঙ্গে এলাকার এক যুবকের দীর্ঘদিন ভালোবাসার সম্পর্ক। কিন্তু, প্রেমিকা বিয়ের জন্য চাপ দিতেই বেঁকে বসে যুবক। প্রেমিকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানায় প্রেমিকা। তারপরই পুলিশের প্রচেষ্টায় পাত্রকে তুলে নেয় পিতা-মাতা হীন যুবতীর সাথে বিয়ে দেওয়া হল অভিযুক্ত যুবকের। বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘিরে বাজলো বাজনা। বিয়েতে শামিল বহু স্থানীয় মানুষ। ঘটনা মালদহের (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কুমেদপুর গ্রামে। (প্রতিবেদন-সেবক দেবশর্মা)
advertisement
2/8
মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কুমেদপুর ফাঁড়ির পুলিশের উদ্যোগে আউটপোস্ট প্রাঙ্গণে স্থানীয়দের সাক্ষী রেখে অনাথ যুবতীর সঙ্গে প্রেমিক যুবকের বিয়ে। নিজেরা হাজির থেকে বিয়ের তদারকি করতে দেখা গিয়েছে খাকি পোশাকের পুলিশ কর্মী ও অফিসারদের।
মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কুমেদপুর ফাঁড়ির পুলিশের উদ্যোগে আউটপোস্ট প্রাঙ্গণে স্থানীয়দের সাক্ষী রেখে অনাথ যুবতীর সঙ্গে প্রেমিক যুবকের বিয়ে। নিজেরা হাজির থেকে বিয়ের তদারকি করতে দেখা গিয়েছে খাকি পোশাকের পুলিশ কর্মী ও অফিসারদের।
advertisement
3/8
জানা গিয়েছে, এই বিয়ের পাত্রী সোনাদেবী সিং(২৩)। বাড়ি বিহারের কাঠিয়ার জেলায়। অন্যদিকে পাত্র শঙ্কর সাহানী(২৫) বাড়ি বিহারের দ্বারভাঙ্গা জেলাতে। পাত্র-পাত্রী দুজনে কুমেদপুর এলাকার একটি কারখানায় কাজ করতেন। কাজ করতে করতেই দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। অভিযোগ, ওই যুবক তরুণীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ইতিমধ্যেই কয়েক বছর আগে প্রার্থীর বাবা ও মা মারা যাওয়ায় কার্যত অনাথ হয়ে যান ওই যুবতী।
জানা গিয়েছে, এই বিয়ের পাত্রী সোনাদেবী সিং(২৩)। বাড়ি বিহারের কাঠিয়ার জেলায়। অন্যদিকে পাত্র শঙ্কর সাহানী(২৫) বাড়ি বিহারের দ্বারভাঙ্গা জেলাতে। পাত্র-পাত্রী দুজনে কুমেদপুর এলাকার একটি কারখানায় কাজ করতেন। কাজ করতে করতেই দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। অভিযোগ, ওই যুবক তরুণীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ইতিমধ্যেই কয়েক বছর আগে প্রার্থীর বাবা ও মা মারা যাওয়ায় কার্যত অনাথ হয়ে যান ওই যুবতী।
advertisement
4/8
অভিযোগ, সম্প্রতি ওই যুবতী বিয়ের জন্য চাপ দিতেই বেঁকে বসেন প্রেমিক শঙ্কর সাহানী । সোনাদেবীকে বিয়ে করতে তিনি অস্বীকার করেন। শেষে অসহায় সোনাদেবী সিং কুমেদপুর ফাঁড়িতে পুলিশ আধিকারিকদের দ্বারস্থ হন। সেখানে যুবতীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই যুবককে থানায় ধরে আনে পুলিশ। পুলিশি জেরায় সম্পর্কের কথা স্বীকার করে ওই যুবক। বিয়ে করার ব্যাপারেও রাজি হন তিনি৷
অভিযোগ, সম্প্রতি ওই যুবতী বিয়ের জন্য চাপ দিতেই বেঁকে বসেন প্রেমিক শঙ্কর সাহানী । সোনাদেবীকে বিয়ে করতে তিনি অস্বীকার করেন। শেষে অসহায় সোনাদেবী সিং কুমেদপুর ফাঁড়িতে পুলিশ আধিকারিকদের দ্বারস্থ হন। সেখানে যুবতীর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই যুবককে থানায় ধরে আনে পুলিশ। পুলিশি জেরায় সম্পর্কের কথা স্বীকার করে ওই যুবক। বিয়ে করার ব্যাপারেও রাজি হন তিনি৷
advertisement
5/8
এরপর পুলিশ আধিকারিকদের উদ্যোগ আর তদারকিতেই আউটপোস্ট চত্বরে বিয়ের ব্যবস্থা হয়। আনা হয় ব্যান্ড পার্টি। এরপরে রীতিমতো মালাবদল, সিঁদুর দান-সহ বিয়ের সমস্ত পর্ব হয় পুলিশের উপস্থিতিতে।
এরপর পুলিশ আধিকারিকদের উদ্যোগ আর তদারকিতেই আউটপোস্ট চত্বরে বিয়ের ব্যবস্থা হয়। আনা হয় ব্যান্ড পার্টি। এরপরে রীতিমতো মালাবদল, সিঁদুর দান-সহ বিয়ের সমস্ত পর্ব হয় পুলিশের উপস্থিতিতে।
advertisement
6/8
স্থানীয় একটি মন্দিরে নিয়ে গিয়ে ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়। এভাবে পুলিশের আউটপোস্ট চত্বরে বিয়ের আয়োজন দেখে অনেকেই অবাক হন। স্থানীয় অনেকেই হাজির হন অনুষ্ঠানে।
স্থানীয় একটি মন্দিরে নিয়ে গিয়ে ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়। এভাবে পুলিশের আউটপোস্ট চত্বরে বিয়ের আয়োজন দেখে অনেকেই অবাক হন। স্থানীয় অনেকেই হাজির হন অনুষ্ঠানে।
advertisement
7/8
এদিন বিয়ের অনুষ্ঠানের পর বর-কনেকে আশীর্বাদ করে সুখী দাম্পত্যের আশীর্বাদও দেন পুলিশকর্মীরা। পুলিশের উদ্যোগে বিয়ের আয়োজনের বিষয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি সঞ্জয় দাস অবশ্য টেলিফোনে বলেন, ওই যুবতী থানায় এসে সমস্যার কথা জানিয়ে ছিলেন। কিন্তু, কোনও অভিযোগ জানাননি।
এদিন বিয়ের অনুষ্ঠানের পর বর-কনেকে আশীর্বাদ করে সুখী দাম্পত্যের আশীর্বাদও দেন পুলিশকর্মীরা। পুলিশের উদ্যোগে বিয়ের আয়োজনের বিষয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি সঞ্জয় দাস অবশ্য টেলিফোনে বলেন, ওই যুবতী থানায় এসে সমস্যার কথা জানিয়ে ছিলেন। কিন্তু, কোনও অভিযোগ জানাননি।
advertisement
8/8
পরে ওই যুবক ও বিয়েতে রাজি হয়ে নিজেরাই বিয়ের কথা পুলিশকে জানান। সেইমতো পুলিশ বিয়েতে উপস্থিত ছিল।
পরে ওই যুবক ও বিয়েতে রাজি হয়ে নিজেরাই বিয়ের কথা পুলিশকে জানান। সেইমতো পুলিশ বিয়েতে উপস্থিত ছিল।
advertisement
advertisement
advertisement