দ্য ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ যাঁরা Line of Actual Control বরাবর দেশের সীমান্ত প্রহরার কাজ করেন সেখানে তিন জন এডিজি লেভেল পোস্ট ও ইন্সপেক্টরের ৫০ শতাংশ জায়গা ফাঁকা রয়েছে ৷ আর এটাই এখন বড় চিন্তা প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৷ অন্যদিকে আইজি পোস্টের জন্যে ২০ টি আধিকারিক অনুমতি থাকলেও ১০ জন মাত্র রয়েছেন ৷ Photo- FILE
এদিকে পাকিস্তান সীমান্তেও ছবিটা প্রায় একই ৷ সেখানেও প্রচুর পোস্ট ফাঁকা রয়েছে ৷ আইজি স্তরে মাত্র ২৭ শতাংশ নিযুক্তি রয়েছে ৷ অনুমতি রয়েছে ৪৫ জনের সেখানে কর্মরত রয়েছেন মাত্র ১২ জন ৷ দেশের দুই দিকের দুটি সীমান্ত রক্ষাকারী সুরক্ষাবলের দায়িত্বে একজনই ডিরেক্টর জেনারেল রয়েছেন ৷ এসএস দেশওয়াল মার্চ ২০২০ থেকে ডিজি বিএসএফ রয়েছেন ৷
গত দুই মাস ধরে সরকার কোনও পূ্র্ণ সময়ের জন্য বিএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল নিয়োগ করেনি ৷ যার জেরে এসএস দেশওয়াল একদিকে ইন্দো টিবেটান ফোর্স ওবিএসএফের মধ্যে সময় ভাগ করে দিচ্ছেন ৷ ভারত -পাক সীমান্তে উত্তেজনা তো সব সময়েই থাকে এরমধ্যে চিন ভারতের লাদাখ সীমান্তে কর্মকাণ্ড বাড়ানোয় চাপ নিঃসন্দেহে বহুগুণ বেড়েছে ৷ Photo- File
২০১৭ সালে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী লোকসভায় জানিয়েছিলেন, CAPF-র ১৬ শতাংশ ভ্যাকেন্সি রয়েছে ৷ আর সেই সময়ের পর থেকে ক্রমশই ফাঁকা হয়ে গেছে সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদ ৷ এই পদগুলিতে আইপিএস না ক্যাডার লেভেল অফিসারের নিয়োগ হবে এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন মামলা রয়েছে৷ আর এর জেরেই ফাঁকা থেকে যাচ্ছে সেনাবাহিনীর বিভিন্ন উচ্চপদ৷৷ Photo- Collected