Punjab Crisis : ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের পরিবর্তে পঞ্জাবের কুর্সিতে কে? সিদ্ধান্ত অধরা পরিষদীয় বৈঠকে...

Last Updated:
Punjab Crisis : পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কে বসবেন, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে।
1/6
পঞ্জাবে (Punjab Crisis) পরিষদীয় দলের বৈঠক হল শনিবার সন্ধ্যায়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পঞ্জাবের পর্যবেক্ষক অজয় মাকনে, মনীশ তিওয়ারীরা। এই বৈঠক শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগেই পদত্যাগ করেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং। রাজনৈতিক মহলের জল্পনা ছিল এই বৈঠক থেকেই নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম উঠে আসতে পারে।
পঞ্জাবে (Punjab Crisis) পরিষদীয় দলের বৈঠক হল শনিবার সন্ধ্যায়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পঞ্জাবের পর্যবেক্ষক অজয় মাকনে, মনীশ তিওয়ারীরা। এই বৈঠক শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগেই পদত্যাগ করেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং। রাজনৈতিক মহলের জল্পনা ছিল এই বৈঠক থেকেই নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম উঠে আসতে পারে।
advertisement
2/6
কিন্তু এই বৈঠকে এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি দল। এমনটাই সূত্রের খবর। তবে সিদ্ধান্ত হয়েছে নেতৃত্ব বাছাইয়ের ব্যাপারে দলের হাইকমান্ড যা সিদ্ধান্ত নেবে তাই মেনে নেওয়া হবে। অমরিন্দর সিং ইস্তফা (Amarinder Singh Resign) দিয়ে বলেন, "নভজোৎ সিং সিধুকে মুখ্যমন্ত্রী করা হলে তা মেনে নেব না।"
কিন্তু এই বৈঠকে এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি দল। এমনটাই সূত্রের খবর। তবে সিদ্ধান্ত হয়েছে নেতৃত্ব বাছাইয়ের ব্যাপারে দলের হাইকমান্ড যা সিদ্ধান্ত নেবে তাই মেনে নেওয়া হবে। অমরিন্দর সিং ইস্তফা (Amarinder Singh Resign) দিয়ে বলেন, "নভজোৎ সিং সিধুকে মুখ্যমন্ত্রী করা হলে তা মেনে নেব না।"
advertisement
3/6
এদিকে পঞ্জাবের (Punjab Crisis) মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কে বসবেন, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে। এই দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন পঞ্জাব কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি সুনীল জাখর। সুনীল জাখর পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর পদের দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। কারণ এবার পঞ্জাবে (Punjab Crisis) মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উঠে এসেছে আপ। আপের মোকাবিলায় বিধানসভা নির্বাচনের আগে অ-শিখ মুখকে সামনে তুলে ধরতে চায় কংগ্রেস। এমনটাই রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
এদিকে পঞ্জাবের (Punjab Crisis) মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কে বসবেন, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে। এই দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন পঞ্জাব কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি সুনীল জাখর। সুনীল জাখর পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর পদের দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। কারণ এবার পঞ্জাবে (Punjab Crisis) মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উঠে এসেছে আপ। আপের মোকাবিলায় বিধানসভা নির্বাচনের আগে অ-শিখ মুখকে সামনে তুলে ধরতে চায় কংগ্রেস। এমনটাই রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
advertisement
4/6
প্রসঙ্গত, শনিবার সন্ধ্যায় রাজ্যের কংগ্রেস বিধায়কদের নিয়ে পরিষদীয় দলের একটি বৈঠক ডাকে। অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির (এআইসিসি) সাধারণ সম্পাদক এবং পঞ্জাবের ভারপ্রাপ্ত নেতা হরিশ রাওয়াত শুক্রবার রাতে এই ঘোষণা করেছিলেন। নির্ধারিত বৈঠক শুরুর আগে অমরিন্দর সিং ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি ইস্তফা দেওয়ার আগে কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধির সঙ্গে কথা বলেন। এবং তিনি বারবার "অপমান নিয়ে দুঃখ ও ক্ষোভ" প্রকাশ করেন।
প্রসঙ্গত, শনিবার সন্ধ্যায় রাজ্যের কংগ্রেস বিধায়কদের নিয়ে পরিষদীয় দলের একটি বৈঠক ডাকে। অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির (এআইসিসি) সাধারণ সম্পাদক এবং পঞ্জাবের ভারপ্রাপ্ত নেতা হরিশ রাওয়াত শুক্রবার রাতে এই ঘোষণা করেছিলেন। নির্ধারিত বৈঠক শুরুর আগে অমরিন্দর সিং ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি ইস্তফা দেওয়ার আগে কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধির সঙ্গে কথা বলেন। এবং তিনি বারবার "অপমান নিয়ে দুঃখ ও ক্ষোভ" প্রকাশ করেন।
advertisement
5/6
উল্লেখ্য, গত মাসে, চারজন মন্ত্রী এবং প্রায় ১২ জন দলীয় বিধায়ক পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর ((Amarinder Singh Resign) বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হন। তাঁরা বলেন, অমরিন্দর সিংয়ের অসম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতির প্রতি তাদের আস্থা নেই। এই চার মন্ত্রী হলেন- ত্রিপত রাজিন্দর সিং বাজওয়া, সুখবিন্দর সিং সরকারিয়া, সুখজিন্দর সিং রন্ধাওয়া এবং চরণজিৎ সিং চন্নি। তাঁরা দাবি তোলেন মুখ্যমন্ত্রী পরিবর্তনের।
উল্লেখ্য, গত মাসে, চারজন মন্ত্রী এবং প্রায় ১২ জন দলীয় বিধায়ক পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর ((Amarinder Singh Resign) বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হন। তাঁরা বলেন, অমরিন্দর সিংয়ের অসম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতির প্রতি তাদের আস্থা নেই। এই চার মন্ত্রী হলেন- ত্রিপত রাজিন্দর সিং বাজওয়া, সুখবিন্দর সিং সরকারিয়া, সুখজিন্দর সিং রন্ধাওয়া এবং চরণজিৎ সিং চন্নি। তাঁরা দাবি তোলেন মুখ্যমন্ত্রী পরিবর্তনের।
advertisement
6/6
রিপোর্টে প্রকাশ, কংগ্রেস বিধায়কদের একটি অংশ দলীয় নেতৃত্বকে চিঠি লিখেছিল একটি সিএলপি সভা আহ্বান করার জন্য। সেই বৈঠক ডাকা হয় নির্বাচনী কৌশল এবং ১৮ দফা কর্মসূচির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করার জন্য। ২০২২ সালের মার্চ মাসে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং ইস্তফা দেওয়ায় এখন নতুন মুখ্যমন্ত্রী খোঁজা শুরু হয়েছে কংগ্রেসে।
রিপোর্টে প্রকাশ, কংগ্রেস বিধায়কদের একটি অংশ দলীয় নেতৃত্বকে চিঠি লিখেছিল একটি সিএলপি সভা আহ্বান করার জন্য। সেই বৈঠক ডাকা হয় নির্বাচনী কৌশল এবং ১৮ দফা কর্মসূচির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করার জন্য। ২০২২ সালের মার্চ মাসে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং ইস্তফা দেওয়ায় এখন নতুন মুখ্যমন্ত্রী খোঁজা শুরু হয়েছে কংগ্রেসে।
advertisement
advertisement
advertisement