স্বামী-স্ত্রীর বিলাসবহুল জীবন দেখে মাথা ঘুরে যেত সবার! একদিন হঠাৎ বাড়ি ছেড়ে চম্পট! যা জানা গেল...শুনলে তাজ্জব হবেন

Last Updated:
Husband-Wife Secret Earning: একদিন কয়েকজন লোক দম্পতির সঙ্গে দেখা করতে এলে বাড়িওয়ালা জানান, তাঁরা দু'জনেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছেন। এর পরেই শুরু হয় তোলপাড়! কারণ জানলে চমকাবেন।
1/5
স্বামী-স্ত্রী ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। দু'জনেই বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন। কিন্তু একদিন কয়েকজন লোক দম্পতির সঙ্গে দেখা করতে এলে বাড়িওয়ালা জানান, তাঁরা দু'জনেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছেন। এরপরই সেখানে তোলপাড় হয়। কারণ জানলে চমকাবেন।
স্বামী-স্ত্রী ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। দু'জনেই জীবনযাপন করতেন। কিন্তু একদিন কয়েকজন লোক দম্পতির সঙ্গে দেখা করতে এলে বাড়িওয়ালা জানান, তাঁরা দু'জনেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছেন। এরপরই সেখানে তোলপাড় হয়। কারণ জানলে চমকাবেন।
advertisement
2/5
জানা গিয়েছে, ২৫ লাখ টাকারও বেশি টাকা প্রতারণা করে স্বামী-স্ত্রী পলাতক হয়েছেন। অর্চনা গাঙ্গিল এবং তাঁর স্বামী নীলেশ গাঙ্গিলের বিরুদ্ধে প্রায় ২০জন অভিযোগ জানান থানায়। ঠিক কী করতেন ওই দম্পতি? তাঁদের আয়ের উৎস জানলে মাথা ঘুরে যাবে!
জানা গিয়েছে, ২৫ লাখ টাকারও বেশি টাকা প্রতারণা করে স্বামী-স্ত্রী পলাতক হয়েছেন। অর্চনা গাঙ্গিল এবং তাঁর স্বামী নীলেশ গাঙ্গিলের বিরুদ্ধে প্রায় ২০জন অভিযোগ জানান থানায়। ঠিক কী করতেন ওই দম্পতি? তাঁদের আয়ের উৎস জানলে মাথা ঘুরে যাবে
advertisement
3/5
ফুটি কলোনির বাসিন্দা ২১ বছরের রাখি চৌখাটিয়া একজন ছাত্রী। তিনি জানান, ২০২৬-১৭ সালে, হুরাওয়ালির এসবিআই বারাদারির কিয়স্ক সেন্টারে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন। রাখির বাবা-মায়েরও এখানে অ্যাকাউন্ট ছিল। রাখির অ্যাকাউন্টে ৫০ হাজার টাকা ছিল, তাঁর বাবার অ্যাকাউন্টেও ৫০ হাজার টাকা এবং মায়ের অ্যাকাউন্টে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা ছিল। অ্যাকাউন্ট খোলার পরে, রাখি যখন ৫০,০০০ টাকা জমা দেন, গাঙ্গিল দম্পতি তাঁকে একটি রেজিস্টারে স্বাক্ষর করতে দিয়েছিলেন কিন্তু রসিদ দেননি। রসিদ চাওয়ার পর তাঁরা নাকি রাখিকে বলেন, যে রেজিস্টারে এন্ট্রি করা হয়েছে, তারই প্রমাণ অর্থ অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়েছে। এর পরে রাখির মা এবং বাবাও ২ লাখ ১০ হাজার টাকার একটি এফডি করেছিলেন যা মেয়ের বিয়ের জন্য জমা করেছিলেন।
ফুটি কলোনির বাসিন্দা ২১ বছরের রাখি চৌখাটিয়া একজন ছাত্রী। তিনি জানান, ২০২৬-১৭ সালে, হুরাওয়ালির এসবিআই বারাদারির কিয়স্ক সেন্টারে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন। রাখির বাবা-মায়েরও এখানে অ্যাকাউন্ট ছিল। রাখির অ্যাকাউন্টে ৫০ হাজার টাকা ছিল, তাঁর বাবার অ্যাকাউন্টেও ৫০ হাজার টাকা এবং মায়ের অ্যাকাউন্টে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা ছিল। অ্যাকাউন্ট খোলার পরে, রাখি যখন ৫০,০০০ টাকা জমা দেন, গাঙ্গিল দম্পতি তাঁকে একটি রেজিস্টারে স্বাক্ষর করতে দিয়েছিলেন কিন্তু রসিদ দেননি। রসিদ চাওয়ার পর তাঁরা নাকি রাখিকে বলেন, যে রেজিস্টারে এন্ট্রি করা হয়েছে, তারই প্রমাণ অর্থ অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়েছে। এর পরে রাখির মা এবং বাবাও ২ লাখ ১০ হাজার টাকার একটি এফডি করেছিলেন যা মেয়ের বিয়ের জন্য জমা করেছিলেন।
advertisement
4/5
রাখির মতো, কয়েক ডজন মানুষ ওই দম্পতির কিয়স্কে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন। এদিকে ২১ অক্টোবর, হঠাৎ নীলেশ এবং অর্চনা হঠাৎ তাদের জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায়। তাদের নিখোঁজ হওয়ার সাথে সাথে রাখি এবং অন্যান্য অ্যাকাউন্টধারীরা সেখানে পৌঁছে যান। সবাই ভবনের বাড়িওয়ালার কাছে কিয়স্ক সেন্টার কোথায় চলছে জানতে চাইলে তিনি জানান, নীলেশ তার বাড়ি ও দোকান বিক্রি করে দিয়েছে।
রাখির মতো, কয়েক ডজন মানুষ ওই দম্পতির কিয়স্কে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন। এদিকে ২১ অক্টোবর, হঠাৎ নীলেশ এবং অর্চনা হঠাৎ তাদের জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায়। তাদের নিখোঁজ হওয়ার সাথে সাথে রাখি এবং অন্যান্য অ্যাকাউন্টধারীরা সেখানে পৌঁছে যান। সবাই ভবনের বাড়িওয়ালার কাছে কিয়স্ক সেন্টার কোথায় চলছে জানতে চাইলে তিনি জানান, নীলেশ তার বাড়ি ও দোকান বিক্রি করে দিয়েছে।
advertisement
5/5
অনুমান অনুযায়ী, দম্পতি 25 লাখ টাকারও বেশি জালিয়াতি করেছেন। অন্য অভিযোগকারীরা এগিয়ে আসার পর প্রতারণার এই পরিসংখ্যান বাড়তে পারে। প্রতারক দম্পতি রাখির কাছ থেকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, অনিতা জাটভের কাছ থেকে ৫৮ হাজার টাকা, কৃষ্ণ জাটভের কাছ থেকে ৩৭ হাজার টাকা, সন্দীপ বাঘেলের কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা, দৌলত রামের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা, হরিশ শ্রীবাসের কাছ থেকে ১ লাখ, ৩০ হাজার টাকা নিয়ে গেছে। এমন আরও বহু স্থানীয় বাসিন্দার থেকেও গিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা। পুলিশ এখন অভিযুক্ত দম্পতিকে খুঁজছে।
অনুমান অনুযায়ী, দম্পতি 25 লাখ টাকারও বেশি জালিয়াতি করেছেন। অন্য অভিযোগকারীরা এগিয়ে আসার পর প্রতারণার এই পরিসংখ্যান বাড়তে পারে। প্রতারক দম্পতি রাখির কাছ থেকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, অনিতা জাটভের কাছ থেকে ৫৮ হাজার টাকা, কৃষ্ণ জাটভের কাছ থেকে ৩৭ হাজার টাকা, সন্দীপ বাঘেলের কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা, দৌলত রামের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা, হরিশ শ্রীবাসের কাছ থেকে ১ লাখ, ৩০ হাজার টাকা নিয়ে গেছে। এমন আরও বহু স্থানীয় বাসিন্দার থেকেও গিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা। পুলিশ এখন অভিযুক্ত দম্পতিকে খুঁজছে।
advertisement
advertisement
advertisement