Danish Siddiqui : দেশে আনা হল দানিশ সিদ্দিকীর মরদেহ, সমাধিস্থ করা হবে জামিয়া মিলিয়ায়...

Last Updated:
Danish Siddiqui : জামিয়া মিলিয়ে ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাধিক্ষেত্রে ( Jamia Millia Islamia university graveyard)তাঁর দেহ সমাধিস্থ করা হবে। দানিশ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রাক্তনী।
1/4
ভারতে আনা হল আফগানিস্তানে নিহত চিত্র-সাংবাদিক দানিশ সিদ্দিকির মরদেহ। জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কবরস্থানে তাঁকে সমাধিস্থ করা হবে। জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দানিশ ও তাঁর পরিবারের সম্পর্ক বহুদিনের। দানিশের বাবা মহম্মদ আখতার সিদ্দিকী জামিয়ার অধ্যাপক ছিলেন।
ভারতে আনা হল আফগানিস্তানে নিহত চিত্র-সাংবাদিক দানিশ সিদ্দিকির মরদেহ। জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কবরস্থানে তাঁকে সমাধিস্থ করা হবে। জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দানিশ ও তাঁর পরিবারের সম্পর্ক বহুদিনের। দানিশের বাবা মহম্মদ আখতার সিদ্দিকী জামিয়ার অধ্যাপক ছিলেন।
advertisement
2/4
রবিবার সন্ধেবেলা দিল্লিতে এসে পৌঁছল আফগানিস্তানে নিহত ফটো জার্নালিস্ট সিদ্দিকীর মরদেহ। জামিয়া মিলিয়ে ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাধিক্ষেত্রে Jamia Millia Islamia university graveyard- তাঁর দেহ সমাধিস্থ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রেই জানা গিয়েছে এই খবর। দানিশ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রাক্তনী।Photo : Khurram Shahzad
রবিবার সন্ধেবেলা দিল্লিতে এসে পৌঁছল আফগানিস্তানে নিহত ফটো জার্নালিস্ট সিদ্দিকীর মরদেহ। জামিয়া মিলিয়ে ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাধিক্ষেত্রে Jamia Millia Islamia university graveyard- তাঁর দেহ সমাধিস্থ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রেই জানা গিয়েছে এই খবর। দানিশ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রাক্তনী।Photo : Khurram Shahzad
advertisement
3/4
দানিশ ২০১৮ সালে Pulitzer Prize পেয়েছিলেন। তিনি Reuters news agency-র হয়ে কাজ করতেন। আফগানিস্তানে যুদ্ধের সংবাদ সংগ্রহের কাজে গিয়েছিলেন তিনি। পাক সীমান্তের শহর Spin Boldak-এর কাছে নিহত হন তিনি।
দানিশ ২০১৮ সালে Pulitzer Prize পেয়েছিলেন। তিনি Reuters news agency-র হয়ে কাজ করতেন। আফগানিস্তানে যুদ্ধের সংবাদ সংগ্রহের কাজে গিয়েছিলেন তিনি। পাক সীমান্তের শহর Spin Boldak-এর কাছে নিহত হন তিনি।
advertisement
4/4
জানা গিয়েছে, দানিশের পরিবারের তরফেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছিল যদি তাঁরা দানিশের দেহ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব কবরস্থানে সমাহিত করার অনুমতি দেন। বিশ্ববিদ্য়ালয় সেই অনুমতি দিতে দেরি করেনি। জামিয়ার কবরস্থান বিশ্ববিদ্যালয় কর্মী, তাদের পরিবার এবং নাবালকদের জন্য সংরক্ষিত। কিন্তু শুধু দানিশের জন্যে এই প্রথায় বদল আনছে বিশ্ববিদ্যালয়।
জানা গিয়েছে, দানিশের পরিবারের তরফেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছিল যদি তাঁরা দানিশের দেহ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব কবরস্থানে সমাহিত করার অনুমতি দেন। বিশ্ববিদ্য়ালয় সেই অনুমতি দিতে দেরি করেনি। জামিয়ার কবরস্থান বিশ্ববিদ্যালয় কর্মী, তাদের পরিবার এবং নাবালকদের জন্য সংরক্ষিত। কিন্তু শুধু দানিশের জন্যে এই প্রথায় বদল আনছে বিশ্ববিদ্যালয়।
advertisement
advertisement
advertisement