Child Abuse in Schools: স্কুলে শিক্ষকদের অমানবিক আচরণ! বাথরুমে নিয়ে গিয়ে খু*লে নেওয়া হল ছাত্রীদের পোশাক! কেন জানলে চমকে উঠবেন...

Last Updated:
Child Abuse in Schools: থানের একটি বেসরকারি স্কুলে ছাত্রীদের 'পিরিয়ডস' পরীক্ষা করতে পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণির ছাত্রীদের বিবস্ত্র করা হয়েছে। শৌচাগারে রক্তের দাগ পাওয়ার পর এই ঘটনা ঘটে। তারপর কী হল জানুন...
1/10
মহারাষ্ট্রের থানে জেলার শাহাপুরের একটি বেসরকারি স্কুলে ঘটে যাওয়া এক জঘন্য ঘটনায় দেশজুড়ে তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। একটি সংবাদ শিরোনামে জানানো হয়েছে, স্কুলের প্রিন্সিপাল সহ আটজন কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে এবং প্রিন্সিপাল ও একজন অ্যাটেনডেন্টকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। এই ঘটনা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে।
মহারাষ্ট্রের থানে জেলার শাহাপুরের একটি বেসরকারি স্কুলে ঘটে যাওয়া এক জঘন্য ঘটনায় দেশজুড়ে তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। একটি সংবাদ শিরোনামে জানানো হয়েছে, স্কুলের প্রিন্সিপাল সহ আটজন কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে এবং প্রিন্সিপাল ও একজন অ্যাটেনডেন্টকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। এই ঘটনা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে।
advertisement
2/10
অভিযোগ উঠেছে যে, স্কুলের প্রায় দশজন ছাত্রীকে ঋতুস্রাব হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য জোর করে বিবস্ত্র করা হয়েছিল। এই অমানবিক ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার সকালে, যখন স্কুলের কর্মীরা শৌচাগারে রক্তের কিছু দাগ দেখতে পান। এরপরেই শুরু হয় এক অবিশ্বাস্য এবং বর্বর কার্যক্রম।
অভিযোগ উঠেছে যে, স্কুলের প্রায় দশজন ছাত্রীকে ঋতুস্রাব হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য জোর করে বিবস্ত্র করা হয়েছিল। এই অমানবিক ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার সকালে, যখন স্কুলের কর্মীরা শৌচাগারে রক্তের কিছু দাগ দেখতে পান। এরপরেই শুরু হয় এক অবিশ্বাস্য এবং বর্বর কার্যক্রম।
advertisement
3/10
পুলিশের প্রাথমিক তথ্যানুযায়ী, পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণির ছাত্রীদের কোনও রকম সম্মতি ছাড়াই, এমনকি কোনও চিকিৎসকের তত্ত্বাবধান ছাড়াই পোশাক খুলতে বাধ্য করা হয় এবং তাদের পরীক্ষা করা হয়। এটি শিশুদের মৌলিক অধিকারের চরম লঙ্ঘন এবং তাদের প্রতি সম্পূর্ণ অসংবেদনশীল আচরণের এক জঘন্য উদাহরণ।
পুলিশের প্রাথমিক তথ্যানুযায়ী, পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণির ছাত্রীদের কোনও রকম সম্মতি ছাড়াই, এমনকি কোনও চিকিৎসকের তত্ত্বাবধান ছাড়াই পোশাক খুলতে বাধ্য করা হয় এবং তাদের পরীক্ষা করা হয়। এটি শিশুদের মৌলিক অধিকারের চরম লঙ্ঘন এবং তাদের প্রতি সম্পূর্ণ অসংবেদনশীল আচরণের এক জঘন্য উদাহরণ।
advertisement
4/10
ঘটনাটি প্রকাশ পায় যখন ভুক্তভোগী ছাত্রীরা স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে তাদের অভিভাবকদের কাছে এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতা জানায়। মেয়েদের মুখে এই মর্মান্তিক ঘটনা শুনে অভিভাবকরা স্তম্ভিত হয়ে যান এবং সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। representative image
ঘটনাটি প্রকাশ পায় যখন ভুক্তভোগী ছাত্রীরা স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে তাদের অভিভাবকদের কাছে এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতা জানায়। মেয়েদের মুখে এই মর্মান্তিক ঘটনা শুনে অভিভাবকরা স্তম্ভিত হয়ে যান এবং সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। representative image
advertisement
5/10
পরের দিন, বুধবার সকালে, ক্ষুব্ধ অভিভাবক এবং বিভিন্ন শিশু অধিকার সংগঠনের কর্মীরা স্কুলে পৌঁছান। তারা স্কুলের কর্তৃপক্ষ এবং এই ঘটনার সাথে জড়িত সকল শিক্ষক ও কর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। স্কুলের গেটের সামনে ব্যাপক বিক্ষোভও হয়।
পরের দিন, বুধবার সকালে, ক্ষুব্ধ অভিভাবক এবং বিভিন্ন শিশু অধিকার সংগঠনের কর্মীরা স্কুলে পৌঁছান। তারা স্কুলের কর্তৃপক্ষ এবং এই ঘটনার সাথে জড়িত সকল শিক্ষক ও কর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। স্কুলের গেটের সামনে ব্যাপক বিক্ষোভও হয়।
advertisement
6/10
এক সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীর অভিভাবক তার মেয়ের অবস্থা বর্ণনা করতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি বলেন,
এক সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীর অভিভাবক তার মেয়ের অবস্থা বর্ণনা করতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি বলেন, "আমার মেয়ে স্কুল থেকে কাঁপতে কাঁপতে বাড়ি ফিরেছিল। সে আমাকে যা বলেছে, তা শুনে আমি হতবাক। তাকে নাকি অন্য ছাত্রীদের সামনে শৌচাগারে জোর করে পোশাক খুলতে বাধ্য করা হয়েছিল।"
advertisement
7/10
অভিভাবক আরও বলেন,
অভিভাবক আরও বলেন, "এটাকে কোনোভাবেই শৃঙ্খলা শেখানো বলা যায় না; এটা পুরোপুরি মানসিক নির্যাতন। আমার মেয়ের মন এতটাই বিপর্যস্ত যে সে আর স্কুলে যেতে চাইছে না।" এই ঘটনা ছাত্রীদের মনে গভীর ক্ষত তৈরি করেছে, যার রেশ হয়তো দীর্ঘকাল থেকে যাবে।
advertisement
8/10
পুলিশের তদন্তে জানা গেছে, এই জঘন্য কাজের সাথে স্কুলের প্রিন্সিপাল, দুইজন ট্রাস্টি, চারজন শিক্ষক এবং একজন স্যানিটেশন কর্মী জড়িত ছিলেন। যৌন অপরাধ থেকে শিশুদের সুরক্ষা (POCSO) আইনের অধীনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে, যা শিশুদের প্রতি যৌন বা শারীরিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়।
পুলিশের তদন্তে জানা গেছে, এই জঘন্য কাজের সাথে স্কুলের প্রিন্সিপাল, দুইজন ট্রাস্টি, চারজন শিক্ষক এবং একজন স্যানিটেশন কর্মী জড়িত ছিলেন। যৌন অপরাধ থেকে শিশুদের সুরক্ষা (POCSO) আইনের অধীনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে, যা শিশুদের প্রতি যৌন বা শারীরিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়।
advertisement
9/10
ঘটনার গুরুত্ব এবং জনরোষের কারণে পুলিশ অত্যন্ত দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে। ইতিমধ্যেই স্কুলের প্রিন্সিপালকে তার পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং তাকে ও একজন স্যানিটেশন কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
ঘটনার গুরুত্ব এবং জনরোষের কারণে পুলিশ অত্যন্ত দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে। ইতিমধ্যেই স্কুলের প্রিন্সিপালকে তার পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং তাকে ও একজন স্যানিটেশন কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
advertisement
10/10
এই ঘটনা সমাজে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছে যে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোনোভাবেই শিশুদের জন্য অনিরাপদ স্থান হতে পারে না। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুরক্ষিত রাখতে এবং তাদের সুস্থ মানসিক বিকাশ নিশ্চিত করতে এই ধরনের অমানবিক ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোরতম পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
এই ঘটনা সমাজে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছে যে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোনোভাবেই শিশুদের জন্য অনিরাপদ স্থান হতে পারে না। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুরক্ষিত রাখতে এবং তাদের সুস্থ মানসিক বিকাশ নিশ্চিত করতে এই ধরনের অমানবিক ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোরতম পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
advertisement
advertisement
advertisement