কিন্তু এখানেই থেমে থাকেনি শিশুটির পরিবার ৷ বার্থ সার্টিফিকেট, আধার কার্ডের পর পাসপোর্ট তৈরির আবেদনও সেদিনই করে ফেলেন তাঁরা ৷ অনলাইনে পাসপোর্ট তৈরির আবেদন করার পর আধ ঘণ্টার মধ্যেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেয়ে যান তারা ৷ যেহেতু শিশুদের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন হয় না ৷ তাই তাতেও কোনও সমস্যা হয়নি ৷ শেষপর্যন্ত পাসপোর্ট অফিস থেকে অনলাইনে পাসপোর্ট ইস্যু হয় শিশুকন্যাটির ৷ ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’-র এটাই হয়তো আদর্শ উদাহরণ ৷