দারচিনি আর মধুর পানীয়
এই দু'টি বিস্ময়কর উপাদান ঠিক কী কী উপকার দেয় তা কারও অজানা নয়। দারচিনি অ্যান্টি-ভাইরাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল হলেও, মধু হল অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের পাওয়ার হাউস। দারুচিনি-মধু পানীয় হালকা গরম হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। এই পানীয়টি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, ত্বকের সংক্রমণের চিকিৎসা করে এবং ওজন কমানোর সাথে সাথে প্রদাহ কমায়। প্রতীকী ছবি ৷
লেবু আর আদার পানীয়
লেবু ও আদার উপকারিতাও বলার অপেক্ষা রাখে না। এই উপাদানগুলি সহজেই প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরে পাওয়া যায়। লেবু-আদা ডিটক্স ড্রিঙ্ক তৈরি করার জন্য এক গ্লাস হালকা গরম জলে অর্ধেক লেবুর রস এবং ২ ইঞ্চি গ্রেট করা আদা যোগ করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন যে এই পানীয়ের নিয়মিত ব্যবহার, স্বাভাবিক পরিমাণে, কার্যকরভাবে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলিকে বের করে দেবে। গবেষণা অনুসারে, আদা খিদে কমায় এবং লেবু ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টগুলির একটি সমৃদ্ধ উৎস। এই পানীয়টি অনেকাংশে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। প্রতীকী ছবি ৷
শশা আর পুদিনার পানীয়
আরেকটি বিস্ময়কর পানীয় যেটি শুধুমাত্র পুষ্টিকর নয়, এর একটি দারুণ স্বাদও রয়েছে। জল-সমৃদ্ধ শসা এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর পুদিনা একসঙ্গে রাখলে দারুণ কাজে দেয়। এই পানীয়টি প্রস্তুত করার জন্য এক বোতল জলে কয়েক টুকরো শসা এবং সূক্ষ্মভাবে কাটা পুদিনা পাতা যোগ করতে হবে। এই ডিটক্স জল প্রতিদিন খাওয়া যেতে পারে। রিপোর্ট অনুযায়ী, শসা-পুদিনা পানীয় ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ কমানো, ক্যানসার প্রতিরোধের মতো অন্যান্য অগণিত উপকারও প্রদান করে। এগুলোও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের সমৃদ্ধ উৎস। প্রতীকী ছবি ৷