Tourist Spot: বোলপুর গেলে অবশ্যই ঘুরে আসুন এই অভয়ারণ্য থেকে! না গেলেই বড় মিস!

Last Updated:
Tourist Spot: বীরভূমের মধ্যে অবস্থিত বোলপুর শান্তিনিকেতন। আর এই বোলপুর শান্তিনিকেতন থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এমন একটি অভয়ারণ্য যে অভয়ারণ্য গেলে আপনি একসঙ্গে দেখতে পাবেন অনেক কিছু। সেই অভয়ারণ্যের নাম বল্লভপুর অভয়ারণ্য।
1/5
বীরভূম,সৌভিক রায়: বীরভূমের মধ্যে অবস্থিত বোলপুর শান্তিনিকেতন। আর এই বোলপুর শান্তিনিকেতন থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এমন একটি অভয়ারণ্য যে অভয়ারণ্য গেলে আপনি একসঙ্গে দেখতে পাবেন অনেক কিছু। সেই অভয়ারণ্যের নাম বল্লভপুর অভয়ারণ্য। চারিধারে সুন্দর গাছ গাছালি এবং তার মাঝে এই অভয়ারণ্য আপনার ভ্রমণের সেরা ডেস্টিনেশন হবে।
বীরভূমের মধ্যে অবস্থিত বোলপুর শান্তিনিকেতন। আর এই বোলপুর শান্তিনিকেতন থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এমন একটি অভয়ারণ্য যে অভয়ারণ্য গেলে আপনি একসঙ্গে দেখতে পাবেন অনেক কিছু। সেই অভয়ারণ্যের নাম বল্লভপুর অভয়ারণ্য। চারিধারে সুন্দর গাছ গাছালি এবং তার মাঝে এই অভয়ারণ্য আপনার ভ্রমণের সেরা ডেস্টিনেশন হবে।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
2/5
এই অভয়ারণ্যে গেলে দেখতে পাবেন প্রচুর পরিমাণে হরিণ। এর আগে বল্লভপুর অভয়ারণ্য থেকে অতিরিক্ত হরিণ বক্সা জঙ্গল সহ অন্য অভয়ারণ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেই সময় হরিণের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছিল। এখন সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২০০টি। নিয়মিত হরিণগুলির পরিচর্যা, খাবারের সঠিক পরিমাণের ফলেই এমনটা হয়েছে বলে মনে করছেন বন দফতরের আধিকারিকেরা।
এই অভয়ারণ্যে গেলে দেখতে পাবেন প্রচুর পরিমাণে হরিণ। এর আগে বল্লভপুর অভয়ারণ্য থেকে অতিরিক্ত হরিণ বক্সা জঙ্গল সহ অন্য অভয়ারণ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেই সময় হরিণের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছিল। এখন সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২০০টি। নিয়মিত হরিণগুলির পরিচর্যা, খাবারের সঠিক পরিমাণের ফলেই এমনটা হয়েছে বলে মনে করছেন বন দফতরের আধিকারিকেরা।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
3/5
তবে হঠাৎ করে একদিনের মাথায় গড়ে ওঠেনি এই অভয়ারণ্য। ইতিহাস বলছে, প্রাকৃতিক ভাবে এই এলাকায় একসময় শালবন ছিল। ১৯৫৪-৫৫ সাল নাগাদ শালগাছের সঙ্গেই ফাঁকা অংশে আকাশমণি, শিশুগাছ,সোনাঝুড়ি লাগানো শুরু হয়। এর পরবর্তীকালে ১৯৫৭ সালে এই অভয়ারণ্যটি রিজার্ভ ফরেস্ট হিসেবে ঘোষিত হয়। এর ফলে ১৯৬৭-৬৮ সালে কিছু ব্ল্যাকবাক এবং চিতল হরিণ ছাড়া হয়। তবে শেষ পর্যন্ত চিতল হরিণেরই বংশবৃদ্ধি ঘটে।
তবে হঠাৎ করে একদিনের মাথায় গড়ে ওঠেনি এই অভয়ারণ্য। ইতিহাস বলছে, প্রাকৃতিক ভাবে এই এলাকায় একসময় শালবন ছিল। ১৯৫৪-৫৫ সাল নাগাদ শালগাছের সঙ্গেই ফাঁকা অংশে আকাশমণি, শিশুগাছ,সোনাঝুড়ি লাগানো শুরু হয়। এর পরবর্তীকালে ১৯৫৭ সালে এই অভয়ারণ্যটি রিজার্ভ ফরেস্ট হিসেবে ঘোষিত হয়। এর ফলে ১৯৬৭-৬৮ সালে কিছু ব্ল্যাকবাক এবং চিতল হরিণ ছাড়া হয়। তবে শেষ পর্যন্ত চিতল হরিণেরই বংশবৃদ্ধি ঘটে।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
4/5
এরপরেই ১৯৭৭ সালে ২.০২১ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে এই গভীর অভয়ারণ্যটি গড়ে ওঠে। এই অভয়ারণ্যের এলাকার মধ্যেই রয়েছে ঝিল তিনটি। এদের মধ্যে একটি অভয়ারণ্য থেকে কাছে। অন্যটি প্রকৃতিবীক্ষণ কেন্দ্র থেকে কাছে এবং আরেকটি ঝিল ঠিক অভয়ারণ্যের মাঝখানে। শুধুমাত্র হরিণক্ষেত্রটিই প্রায় ৪০ হেক্টর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
এরপরেই ১৯৭৭ সালে ২.০২১ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে এই গভীর অভয়ারণ্যটি গড়ে ওঠে। এই অভয়ারণ্যের এলাকার মধ্যেই রয়েছে ঝিল তিনটি। এদের মধ্যে একটি অভয়ারণ্য থেকে কাছে। অন্যটি প্রকৃতিবীক্ষণ কেন্দ্র থেকে কাছে এবং আরেকটি ঝিল ঠিক অভয়ারণ্যের মাঝখানে। শুধুমাত্র হরিণক্ষেত্রটিই প্রায় ৪০ হেক্টর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
5/5
তবে এবার প্রশ্ন আপনি পৌঁছাবেন কী করে! আপনি বোলপুর থেকে যে কোনো ধরনের টোটো ভাড়া করে খুব অনায়াসেই পৌঁছে যেতে পারবেন এই অভয়ারণ্যটি। সেখানে গিয়ে মাত্র কিছু টাকা টিকিট কেটে আপনি পুরো অভয়ারণ্যটি ঘুরতে পারবেন। বাড়ির বাচ্চাদের নিয়ে খুব সুন্দর কয়েক ঘন্টা সময় কাটাতে পারবেন এ কথা বলা যেতেই পারে। তাই এবার বোলপুর শান্তিনিকেতন গেলে অবশ্যই ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে।
তবে এবার প্রশ্ন আপনি পৌঁছাবেন কী করে! আপনি বোলপুর থেকে যে কোনো ধরনের টোটো ভাড়া করে খুব অনায়াসেই পৌঁছে যেতে পারবেন এই অভয়ারণ্যটি। সেখানে গিয়ে মাত্র কিছু টাকা টিকিট কেটে আপনি পুরো অভয়ারণ্যটি ঘুরতে পারবেন। বাড়ির বাচ্চাদের নিয়ে খুব সুন্দর কয়েক ঘন্টা সময় কাটাতে পারবেন এ কথা বলা যেতেই পারে। তাই এবার বোলপুর শান্তিনিকেতন গেলে অবশ্যই ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
advertisement
advertisement