Mango Varieties: সুস্বাদের আমসূত্র! গরমের রসনাতৃপ্তিতে অবশ্যই থাক বিশেষ এই ৬ প্রজাতি

Last Updated:
আমবিলাসী হলে এবারের গরমে এই ৬ রকমের আম চেখে দেখাই যায়, কোনওটারই বাজারে অভাব নেই। (Mango Varieties)
1/7
অনেকেই বলেন, আম হল ফলের রাজা। কারণ এর চেয়ে সুস্বাদু আর রসালো ফল এই দুনিয়ায় কমই আছে। গরমকালে হাজার কষ্ট যেন উপেক্ষা করা যায় শুধু এই ফলের জন্য। আম যেমন কেটে খাওয়া যায়, তেমনই আমের আচার, চাটনি, মিল্কশেক, আইসক্রিম ইত্যাদি বানিয়েও খাওয়া যায়। আমবিলাসী হলে এবারের গরমে এই ৬ রকমের আম চেখে দেখাই যায়, কোনওটারই বাজারে অভাব নেই। (Mango Varieties)
অনেকেই বলেন, আম হল ফলের রাজা। কারণ এর চেয়ে সুস্বাদু আর রসালো ফল এই দুনিয়ায় কমই আছে। গরমকালে হাজার কষ্ট যেন উপেক্ষা করা যায় শুধু এই ফলের জন্য। আম যেমন কেটে খাওয়া যায়, তেমনই আমের আচার, চাটনি, মিল্কশেক, আইসক্রিম ইত্যাদি বানিয়েও খাওয়া যায়। আমবিলাসী হলে এবারের গরমে এই ৬ রকমের আম চেখে দেখাই যায়, কোনওটারই বাজারে অভাব নেই। (Mango Varieties)
advertisement
2/7
আলফানসো-- আম যদি হয় ফের রাজা, তবে আলফানসো না কি আমের রাজা! এমনটাই অধিকাংশের মত! এই আম ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি অঞ্চলে এই আম পাওয়া যায়। এই আম বিখ্যাত তার অপূর্ব সুগন্ধের জন্য। আমরস ও ফিরনি বানাতে জুরি নেই এই জাতির আমের।
আলফানসো-- আম যদি হয় ফের রাজা, তবে আলফানসো না কি আমের রাজা! এমনটাই অধিকাংশের মত! এই আম ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি অঞ্চলে এই আম পাওয়া যায়। এই আম বিখ্যাত তার অপূর্ব সুগন্ধের জন্য। আমরস ও ফিরনি বানাতে জুরি নেই এই জাতির আমের।
advertisement
3/7
সফেদা বা বেঙ্গনপল্লী-- দক্ষিণ ভারতে আবার একেই আমের রাজা বলা হয়। বেঙ্গনপল্লী ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এর স্বতন্ত্র মিষ্টি গন্ধ ও দারুণ স্বাদ একে সেরার শিরোপা দিয়েছে। আমের কুলফি, শ্রীখণ্ড, মিল্কশেক, আইসক্রিম ইত্যাদি এই আম দিয়ে করা যায়।
সফেদা বা বেঙ্গনপল্লী-- দক্ষিণ ভারতে আবার একেই আমের রাজা বলা হয়। বেঙ্গনপল্লী ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এর স্বতন্ত্র মিষ্টি গন্ধ ও দারুণ স্বাদ একে সেরার শিরোপা দিয়েছে। আমের কুলফি, শ্রীখণ্ড, মিল্কশেক, আইসক্রিম ইত্যাদি এই আম দিয়ে করা যায়।
advertisement
4/7
কেসর-- গুজরাতের গিরনার পর্বতের পাদদেশ হল এই আমের উৎসস্থল। একেও আবার আমের রানি বলা হয়। কেসর আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি৬, সি এবং ই রয়েছে। কেসরের স্বাদ ও সুগন্ধ দুই অত্যন্ত ভালো। এর শাঁসের রঙ জাফরানের মতো বলে একে কেশর নাম দেওয়া হয়েছে। কেসর আমের পাল্প ব্যবহার করার সবচেয়ে ভালো উপায় হল আমের লস্যি, আমের বরফি এবং আমের পেঁড়া তৈরি করা।
কেসর-- গুজরাতের গিরনার পর্বতের পাদদেশ হল এই আমের উৎসস্থল। একেও আবার আমের রানি বলা হয়। কেসর আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি৬, সি এবং ই রয়েছে। কেসরের স্বাদ ও সুগন্ধ দুই অত্যন্ত ভালো। এর শাঁসের রঙ জাফরানের মতো বলে একে কেশর নাম দেওয়া হয়েছে। কেসর আমের পাল্প ব্যবহার করার সবচেয়ে ভালো উপায় হল আমের লস্যি, আমের বরফি এবং আমের পেঁড়া তৈরি করা।
advertisement
5/7
দশেরি-- উত্তরপ্রদেশের লখনউতে এই আমের জন্ম। দশেরি আম একদম মাখনের মতো খেতে, কারণ এতে আঁশ নেই। এই আমের শাঁসের রঙ পিচ বর্ণের। এই আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং এ, জিঙ্ক, ভিটামিন ই, আয়রন এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে। আমের আচার এবং আমের মুজ তৈরির জন্য দশেরি আম হল আদর্শ।
দশেরি-- উত্তরপ্রদেশের লখনউতে এই আমের জন্ম। দশেরি আম একদম মাখনের মতো খেতে, কারণ এতে আঁশ নেই। এই আমের শাঁসের রঙ পিচ বর্ণের। এই আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং এ, জিঙ্ক, ভিটামিন ই, আয়রন এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে। আমের আচার এবং আমের মুজ তৈরির জন্য দশেরি আম হল আদর্শ।
advertisement
6/7
চৌসা-- উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমে এই আম পাওয়া যায়। চৌসার স্বতন্ত্র স্বাদ এটিকে সব জাতের আমের চেয়ে জনপ্রিয় করে তোলে। চৌসাতে সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। চৌসা আম যে কোনও ধরনের আমের রেসিপি যেমন পরোটা, স্যালাড, শেক, টার্ট এবং কুলফিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
চৌসা-- উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমে এই আম পাওয়া যায়। চৌসার স্বতন্ত্র স্বাদ এটিকে সব জাতের আমের চেয়ে জনপ্রিয় করে তোলে। চৌসাতে সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। চৌসা আম যে কোনও ধরনের আমের রেসিপি যেমন পরোটা, স্যালাড, শেক, টার্ট এবং কুলফিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
advertisement
7/7
তোতাপুরি-- সবুজরঙা এই আম দেখতে তোতাপাখির ঠোঁটের মতো এবং অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে পাওয়া যায়। তবে এই আম স্বাদে খুব একটা মিষ্টি নয়, বরং এর স্বাদ হালকা টক। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি রয়েছে; এটি সাধারণত চাটনি, স্যালাড এবং আচারে ব্যবহৃত হয়।
তোতাপুরি-- সবুজরঙা এই আম দেখতে তোতাপাখির ঠোঁটের মতো এবং অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে পাওয়া যায়। তবে এই আম স্বাদে খুব একটা মিষ্টি নয়, বরং এর স্বাদ হালকা টক। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি রয়েছে; এটি সাধারণত চাটনি, স্যালাড এবং আচারে ব্যবহৃত হয়।
advertisement
advertisement
advertisement