Sneezing : ঋতু পরিবর্তনের সময়ে ঘন ঘন হাঁচি হয়? ৫ ঘরোয়া টোটকায় পাবেন চটজলদি উপকার

Last Updated:
Sneezing : হাঁচির সমস্যা প্রায়ই অস্বস্তিতে ফেলে। তবে এরও সমাধান রয়েছে। চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে একবার এই ঘরোয়া টোটকাগুলির উপকার নিতে পারেন।
1/6
অনবরত হাঁচি (Sneezing) হওয়া খুবই অস্বস্তিকর। বিশেষ করে ঋতু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই হাঁচির সমস্যায় জেরবার হন অনেকেই। মূলত কোনও ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস নাকের মধ্যে প্রবেশ করলে তখনই মস্তিষ্ক সাড়া দেয় এবং প্রতিক্রিয়া স্বরূপ হাঁচি হয়। শুধু ঠান্ডা লাগলেই হাঁচি হয়, এমন নয়। বিভিন্ন কারণে বার বার হাঁচি হতে পারে। অ্যালার্জি হাঁচির পিছনে একটি অন্যতম কারণ। এই হাঁচির সমস্যা প্রায়ই অস্বস্তিতে ফেলে। তবে এরও সমাধান রয়েছে। চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে একবার এই ঘরোয়া  টোটকাগুলির উপকার নিতে পারেন।
অনবরত হাঁচি (Sneezing) হওয়া খুবই অস্বস্তিকর। বিশেষ করে ঋতু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই হাঁচির সমস্যায় জেরবার হন অনেকেই। মূলত কোনও ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস নাকের মধ্যে প্রবেশ করলে তখনই মস্তিষ্ক সাড়া দেয় এবং প্রতিক্রিয়া স্বরূপ হাঁচি হয়। শুধু ঠান্ডা লাগলেই হাঁচি হয়, এমন নয়। বিভিন্ন কারণে বার বার হাঁচি হতে পারে। অ্যালার্জি হাঁচির পিছনে একটি অন্যতম কারণ। এই হাঁচির সমস্যা প্রায়ই অস্বস্তিতে ফেলে। তবে এরও সমাধান রয়েছে। চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে একবার এই ঘরোয়া টোটকাগুলির উপকার নিতে পারেন।
advertisement
2/6
৪) আদার অপরিসীম গুণাবলী রয়েছে। এর মধ্যে অ্যান্টি সেপটিক উপাদান রয়েছে। সামান্য় আদা ও মধু গরম জলে ফুটিয়ে নিন। এর পরে সেই জল রোজ রাতে শোওয়ার আগে পান করুন। হাঁচি বা নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা কমবে।
৪) আদার অপরিসীম গুণাবলী রয়েছে। এর মধ্যে অ্যান্টি সেপটিক উপাদান রয়েছে। সামান্য় আদা ও মধু গরম জলে ফুটিয়ে নিন। এর পরে সেই জল রোজ রাতে শোওয়ার আগে পান করুন। হাঁচি বা নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা কমবে।
advertisement
3/6
৫) তুলসী পাতার প্রচুর গুণ রয়েছে। অ্য়ান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে যা ইনফেকশন আটকাতে পারে। ৩-৪ টে পাতা তুলসী পাতা জলে ফুটিয়ে নিন। রাতে ঘুমনোর আগে এই জল পান করলেই উপকার পাবেন।
৫) তুলসী পাতার প্রচুর গুণ রয়েছে। অ্য়ান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে যা ইনফেকশন আটকাতে পারে। ৩-৪ টে পাতা তুলসী পাতা জলে ফুটিয়ে নিন। রাতে ঘুমনোর আগে এই জল পান করলেই উপকার পাবেন।
advertisement
4/6
১) সাইট্রাস ফল যেমন কমলালেবু, লেবু এগুলির মধ্যে ফ্লেভনয়েডস নামে এক ধরনের কেমিক্যাল থাকে যেগুলিতে যথেষ্ট পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে যা ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে পারে। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা সাধারণ ঠান্ডা লাগা ইত্যাদির বিরুদ্ধে লড়ার জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। তাই এই ফলগুলি খেলে উপকার পাবেন।
১) সাইট্রাস ফল যেমন কমলালেবু, লেবু এগুলির মধ্যে ফ্লেভনয়েডস নামে এক ধরনের কেমিক্যাল থাকে যেগুলিতে যথেষ্ট পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে যা ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে পারে। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা সাধারণ ঠান্ডা লাগা ইত্যাদির বিরুদ্ধে লড়ার জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। তাই এই ফলগুলি খেলে উপকার পাবেন।
advertisement
5/6
২) আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে। এছাড়াও থাকে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গোটা আমলকি বা জুস বানিয়ে খেতে পারেন। দিনে তিন বার আমলকি খান। হাঁচির সমস্যা কমবেই।
২) আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে। এছাড়াও থাকে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। গোটা আমলকি বা জুস বানিয়ে খেতে পারেন। দিনে তিন বার আমলকি খান। হাঁচির সমস্যা কমবেই।
advertisement
6/6
৩) কালো এলাচ রান্নায় ব্যবহার করা হয়। হাঁচি (Sneezing)থেকে বাঁচতে দিন দু-তিনবার কালো এলাচ চিবোতে পারেন। শ্বাসযন্ত্রে মিউকাস ফ্লো নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে কালো এলাচের তেল। এই তেল মাখলে উপকার পাওয়া যায়।
৩) কালো এলাচ রান্নায় ব্যবহার করা হয়। হাঁচি (Sneezing)থেকে বাঁচতে দিন দু-তিনবার কালো এলাচ চিবোতে পারেন। শ্বাসযন্ত্রে মিউকাস ফ্লো নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে কালো এলাচের তেল। এই তেল মাখলে উপকার পাওয়া যায়।
advertisement
advertisement
advertisement