অনিদ্রা রোগ (Insomnia) হানাও দেওয়ার কোনও নির্দিষ্ট গণ্ডি নেই ৷ যে কোনও বয়সেই ঘুমের সমস্যার শিকার হতে পারেন যে কেউ ৷ যান্ত্রিক জীবনে উত্তরোত্তর বাড়ছে এই শারীরিক সমস্যা ৷
2/ 10
সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে, প্রায় ৪৫ শতাংশ বিশ্ববাসী ঘুমের সমস্যা বা স্লিপ ডিসঅর্ডারে (Sleep Disorder )ভুগছেন ৷
3/ 10
আগে বিশ্বাস করা হত, দিনভর কঠোর পরিশ্রম করলে রাতে আপনা থেকেই ঘুম নেমে আসে চোখে ৷ কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, সারা দিন যথেষ্ট কায়িক শ্রম করলেও রাতে ঘুম আসছে না ৷
4/ 10
এমন পরিস্থিতিও হয়েছে, যেখানে অল্পবয়সিদেরও স্লিপ ডিসঅর্ডার থেকে বাঁচতে নিয়মিত ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে ৷ জীবনযাপনে পরিবর্তন না আনলে ঘুমের সমস্যা ঠিক হবে না ৷
5/ 10
ভিজে পায়ে কখনও ঘুমোতে যাবেন না ৷ চিকিৎসকদের মতে, দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ ভিজে পায়ে ঘুমোলে তাপমাত্রার ভারসাম্য নষ্ট হয় ৷ ঘুমের সমস্যাও দেখা দেয় ৷
6/ 10
দরকার হলে ঘুমনোর আগে পা ভাল করে ধুয়ে মুছে শুকনো করে নিয়ে ক্রিম লাগিয়ে নিন ৷ পায়ের পরিচর্যার পাশাপাশি সুনিদ্রারও সহায়ক ৷
7/ 10
অনেকেরই কাজের সূত্রে এই নিয়ম অনুসরণ করা সম্ভব নয় ৷ কিন্তু তবুও রাতে ঘুমোতে যাওয়ার সময় প্রতিদিন একই নির্দিষ্ট সময়ে রাখার চেষ্টা করুন ৷
8/ 10
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে দূরে থাকুন সোশ্যাল মিডিয়া তথা স্মার্টফোন থেকে ৷ বরং ঘুমোতে যাওয়ার আগে পছন্দসই বই পড়ুন ৷ এতে স্নায়ু নিয়ন্ত্রিত থাকবে ৷
9/ 10
ঘুমোতে যাওয়ার দু’ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন ৷ শেষ বারের মতো চা বা কফি খান ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত চার ঘণ্টা আগে ৷
10/ 10
খারাপ মানের ম্যাট্রেস বা গদির জন্যেও সুনিদ্রা ব্যাহত হয় ৷ দেখে নিন যেখানে ঘুমোচ্ছেন তার উপর গদি আপনার জন্য আরামজনক ৷