বিয়েবাড়ি বা পুজোর আনন্দে মেতে ওঠার আগেই ঠিক মুখে একটা ব্রণ (Pimple and Acne) গজিয়ে ওঠে-এই আক্ষেপ অনেকেরই ৷ কিন্তু ব্রণ তো দিন ক্ষণ দেখে আসে না ৷ আমাদের সঙ্গে তার শত্রুতাও নেই ৷ কিছু স্বাস্থ্যকর নিয়ম (Healthy Rules) মেনে চললে ব্রণকে সারা বছরই দূরে সরিয়ে রাখতে পারবেন ৷
2/ 8
ব্রণ কমাতে হলে (Pimple Free Skin) সবার আগে তৈলাক্ত খাবার ও ভাজাভুজিকে (Oily Food) ‘না’ বলুন ৷ পকোড়া, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, শিঙাড়া, কচুরি—যতই প্রিয় হোক, ভুলে থাকুন ৷ কারণ অতিরিক্তি তেল কোলেস্টেরল মাত্রা বাড়িয়ে রক্ত সংবহনে বাধা দেয় ৷ ফলে ত্বকে ব্রণ ফুটে ওঠে ৷
3/ 8
দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার বেশি খেলেও ব্রণর সমস্যা দেখা দেয় ৷ কিন্তু ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রোধ করতে দুধ সম্পূর্ণ বর্জন করা যাবে না ৷ তাই ডায়েটে দুধ রাখুন পরিমিত পরিমাণে ৷
4/ 8
অতিরিক্ত নুন খেলেও কিন্তু বাড়তে পারে ব্রণর সংক্রমণ ৷ কারণ নুনে থাকা আয়োডিন বাড়িয়ে দেয় ব্রণর তীব্রতা ৷ তাই নুন ও নোনতা খাবার কম খান ৷
5/ 8
চিপস, কোল্ড ড্রিঙ্কস-সহ বিভিন্ন প্রোসেসড ফুডও অ্যাকনের কারণ ৷ তাই লোভনীয় হলেও, মুখ ফিরিয়ে থাকতে হবে এই ধরনের খাবার থেকেও ৷ যদি উজ্জ্বল ত্বক একান্তই কাম্য হয় ৷
6/ 8
কর্ন সিরাপ, চিনি, ময়দা, রিফাইন্ড দানাশস্য, সস, কেচাপ, সোডা, স্পোর্টস ড্রিঙ্ক, জুস, প্রক্রিয়াজাত মাংসে প্রচুর চিনি লুকিয়ে থাকে ৷ তাই খাওয়া যাবে না এগুলিও ৷ কারণ এই খাবারগুলির উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক অ্যাকনের কারণ হতে পারে ৷
7/ 8
ফ্ল্যাক্স সিড, তাজা মাছের মতো খাবার খুব বেশি করে রাখুন আপনার ডায়েটে ৷ এই খাবারগুলির ওমেগা থ্রি আপনার ত্বককে ভাল রাখবে ৷ তা ছাড়া শরীরের জন্যও উপকারী ওমেগা থ্রি ৷
8/ 8
কুমড়োর দানা, অয়েস্টার, কিডনি বিনস-এর মতো খাবার জিঙ্ক সমৃদ্ধ ৷ এই খাবারগুলি ডায়েটে বেশি করে রাখলেও ব্রণ ও অ্যাকনের কারণ যে জীবাণু, সেগুলি দুর্বল হবে ৷