Parenting Tips: সারাক্ষণ মোবাইল-ল্যাপটপে চোখ সন্তানের! একটি কাজেই সব ঠিক, কী করবেন জেনে নিন

Last Updated:
Parenting Tips: শিশুদের স্ক্রিন টাইম কমানোর কথা ভাবা উচিত অভিভাবকদের। তাদের বাইরে গিয়ে খেলার জন্য অনুপ্রাণিত করা উচিত। কিছু বিষয় মাথায় রেখে আপনি আপনার সন্তানদের স্ক্রিন টাইম কমাতে পারেন।
1/7
এখন বাচ্চারা আর মাঠে খেলার বিশেষ সুযোগ পায় না। বন্ধুদের সঙ্গেও সময় কাটানোর অবকাশ নেই। তাই তারা শারীরিকভাবে কম সক্রিয়। ফোনে বা কম্পিউটারে নানা জিনিস দেখে, গেম খেলে তাদের সময় কাটে। এমন পরিস্থিতিতে শিশুদের স্ক্রিন টাইম কমানোর কথা ভাবা উচিত অভিভাবকদের। তাদের বাইরে গিয়ে খেলার জন্য অনুপ্রাণিত করা উচিত। কিছু বিষয় মাথায় রেখে আপনি আপনার সন্তানদের স্ক্রিন টাইম কমাতে পারেন।
এখন বাচ্চারা আর মাঠে খেলার বিশেষ সুযোগ পায় না। বন্ধুদের সঙ্গেও সময় কাটানোর অবকাশ নেই। তাই তারা শারীরিকভাবে কম সক্রিয়। ফোনে বা কম্পিউটারে নানা জিনিস দেখে, গেম খেলে তাদের সময় কাটে। এমন পরিস্থিতিতে শিশুদের স্ক্রিন টাইম কমানোর কথা ভাবা উচিত অভিভাবকদের। তাদের বাইরে গিয়ে খেলার জন্য অনুপ্রাণিত করা উচিত। কিছু বিষয় মাথায় রেখে আপনি আপনার সন্তানদের স্ক্রিন টাইম কমাতে পারেন।
advertisement
2/7
বাবা-মা যা করে, শিশুরা তা দেখে শেখে। আপনি নিজে সারাদিন মোবাইল নিয়ে বসে থাকলে, আপনার সন্তানও মোবাইল ব্যবহার করতে চাইবে। এমন অবস্থা শিশু বাড়িতে না থাকলে মোবাইল বেশি ব্যবহার করা উচিত। শিশুরা যখন পড়াশোনা করছে, তখন তাদের কাছে বসে মোবাইল, ট্যাব বা ল্যাপটপে গেম খেলবেন না বা ভিডিও দেখবেন না।
বাবা-মা যা করে, শিশুরা তা দেখে শেখে। আপনি নিজে সারাদিন মোবাইল নিয়ে বসে থাকলে, আপনার সন্তানও মোবাইল ব্যবহার করতে চাইবে। এমন অবস্থা শিশু বাড়িতে না থাকলে মোবাইল বেশি ব্যবহার করা উচিত। শিশুরা যখন পড়াশোনা করছে, তখন তাদের কাছে বসে মোবাইল, ট্যাব বা ল্যাপটপে গেম খেলবেন না বা ভিডিও দেখবেন না।
advertisement
3/7
অনেক অভিভাবক যে কোনও গ্যাজেট কিনে যে কোনও সময় তাঁদের বাচ্চাদের দিয়ে দেন। এমনটা করা উচিত নয়। বিশেষ করে শিশু যদি বয়ঃসন্ধিকালেও না পৌঁছয়, তাহলে তাকে মোটেও ট্যাবলেট বা ফোন দেবেন না। অনেক শিশু বন্ধুদের দেখে মা-বাবার কাছে মোবাইল ফোন বা ট্যাব চেয়ে বসে। তবে এই গ্যাজেটগুলি শুধুমাত্র সঠিক বয়সে এবং সঠিক সময়ে  সন্তানদের দেওয়া উচিত।
অনেক অভিভাবক যে কোনও গ্যাজেট কিনে যে কোনও সময় তাঁদের বাচ্চাদের দিয়ে দেন। এমনটা করা উচিত নয়। বিশেষ করে শিশু যদি বয়ঃসন্ধিকালেও না পৌঁছয়, তাহলে তাকে মোটেও ট্যাবলেট বা ফোন দেবেন না। অনেক শিশু বন্ধুদের দেখে মা-বাবার কাছে মোবাইল ফোন বা ট্যাব চেয়ে বসে। তবে এই গ্যাজেটগুলি শুধুমাত্র সঠিক বয়সে এবং সঠিক সময়ে সন্তানদের দেওয়া উচিত।
advertisement
4/7
শিশুদের এমন সব জিনিসে অংশগ্রহণ করতে উৎসাহ দিন, যার সঙ্গে মোবাইল বা কম্পিউটারের সম্পর্ক নেই। তাদের বাইরে পার্কে খেলতে বলুন। গল্পের বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করুন। পাঁচ থেকে ১৭ বছর বয়সী বাচ্চাদের বাইরের ব্যায়ামের জন্য আপনার সঙ্গে নিয়ে যান। এটি তাদের শারীরিক এবং মানসিকভাবে ফিট রাখবে।
শিশুদের এমন সব জিনিসে অংশগ্রহণ করতে উৎসাহ দিন, যার সঙ্গে মোবাইল বা কম্পিউটারের সম্পর্ক নেই। তাদের বাইরে পার্কে খেলতে বলুন। গল্পের বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করুন। পাঁচ থেকে ১৭ বছর বয়সী বাচ্চাদের বাইরের ব্যায়ামের জন্য আপনার সঙ্গে নিয়ে যান। এটি তাদের শারীরিক এবং মানসিকভাবে ফিট রাখবে।
advertisement
5/7
সন্তান মোবাইলে কতটা সময় ব্যয় করবে, সেই সিদ্ধান্ত আপনাকে নিতে হবে। এমন যেন না হয় যে, স্কুল থেকে ফিরে শিশু চার ঘণ্টা মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এটি কেবল তার পড়াশোনাতেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না, তার দৃষ্টিশক্তিও দুর্বল করতে পারে। ১০ বছরের কম বয়সী শিশুকে প্রতিদিন এক থেকে দু'ঘণ্টার বেশি গ্যাজেট ব্যবহার করতে দেবেন না।
সন্তান মোবাইলে কতটা সময় ব্যয় করবে, সেই সিদ্ধান্ত আপনাকে নিতে হবে। এমন যেন না হয় যে, স্কুল থেকে ফিরে শিশু চার ঘণ্টা মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এটি কেবল তার পড়াশোনাতেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না, তার দৃষ্টিশক্তিও দুর্বল করতে পারে। ১০ বছরের কম বয়সী শিশুকে প্রতিদিন এক থেকে দু'ঘণ্টার বেশি গ্যাজেট ব্যবহার করতে দেবেন না।
advertisement
6/7
মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে অভিভাবকের নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করা প্রয়োজন। অনেক সময় মোবাইল বা ল্যাপটপে এমন জিনিস দেখা যেতে পারে, যা শিশুদের দেখার জন্য উপযুক্ত নয়। এমন অবস্থায়  তাদের পাসওয়ার্ড বলবেন না। প্রয়োজনে নিজে পাসওয়ার্ড দিয়ে মোবাইল তাদের হাতে দিন।
মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে অভিভাবকের নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করা প্রয়োজন। অনেক সময় মোবাইল বা ল্যাপটপে এমন জিনিস দেখা যেতে পারে, যা শিশুদের দেখার জন্য উপযুক্ত নয়। এমন অবস্থায় তাদের পাসওয়ার্ড বলবেন না। প্রয়োজনে নিজে পাসওয়ার্ড দিয়ে মোবাইল তাদের হাতে দিন।
advertisement
7/7
দিনের মধ্যে এমন কিছু সময় ঠিক করুন, যখন বাড়ির কোনও সদস্য গ্যাজেট ব্যবহার করবেন না। একসঙ্গে বসে গল্প করা হবে। দুপুর বা রাতের খাওয়ার সময় পরিবারের কোনও বড় সদস্য যেন মোবাইল ফোন ব্যবহার না করেন। বড়রা খাওয়ার সময় মোবাইল ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকলে শিশুরাও জেদ করবে।
দিনের মধ্যে এমন কিছু সময় ঠিক করুন, যখন বাড়ির কোনও সদস্য গ্যাজেট ব্যবহার করবেন না। একসঙ্গে বসে গল্প করা হবে। দুপুর বা রাতের খাওয়ার সময় পরিবারের কোনও বড় সদস্য যেন মোবাইল ফোন ব্যবহার না করেন। বড়রা খাওয়ার সময় মোবাইল ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকলে শিশুরাও জেদ করবে।
advertisement
advertisement
advertisement