গা ছমছমে জঙ্গলের মাঝে অনাবিল শান্তির খোঁজ! ঝাড়গ্রাম ঘুরতে গেলে একবার ঘুরে আসুন এই জায়গায়, রয়েছে আলাদা মাহাত্ম্যও

Last Updated:
এলাকায় গভীর শালের জঙ্গল, একটা সময় এখান দিয়ে পার হতে গেলে গা ছম ছম করে উঠত। এখান দিয়ে পার হওয়ার সময় এক বিশেষ প্রাণীকে স্মরণ করতেন এখনকার বাসিন্দারা।
1/7
নয়াগ্রাম, ঝাড়গ্ৰাম, তন্ময় নন্দী: নয়াগ্রামের খড়িকামাথানি থেকে মাত্র কিছুটা গেলেই একটি মন্দির রয়েছে। যেখানে দেবতার আসনে রয়েছে প্রাণী। এলাকায় গভীর শালের জঙ্গল একটা সময় এখন দিয়ে পর হতে গেলে গা ছম ছম করে উঠত। এখান দিয়ে পার হবার সময় এক বিশেষ প্রাণীকে স্মরণ করত এখনকার বাসিন্দারা।
<strong>নয়াগ্রাম, ঝাড়গ্ৰাম, তন্ময় নন্দী</strong>: নয়াগ্রামের খড়িকামাথানি থেকে মাত্র কিছুটা গেলেই একটি মন্দির রয়েছে। যেখানে দেবতার আসনে রয়েছে প্রাণী। এলাকায় গভীর শালের জঙ্গল, একটা সময় এখান দিয়ে পার হতে গেলে গা ছম ছম করে উঠত। এখান দিয়ে পার হওয়ার সময় এক বিশেষ প্রাণীকে স্মরণ করতেন এখনকার বাসিন্দারা।
advertisement
2/7
নয়াগ্রামের এই মন্দিরে দেবতার কোনও মূর্তি নেই। গভীর জঙ্গলের মধ্যে চার দিকে পোড়ামাটির ছোট বড় ঘোড়া ও হাতি। এগুলো দিয়েই পুজো দেওয়ার রীতি এখানে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
নয়াগ্রামের এই মন্দিরে দেবতার কোনও মূর্তি নেই। গভীর জঙ্গলের মধ্যে চার দিকে পোড়ামাটির ছোট বড় ঘোড়া ও হাতি। এগুলো দিয়েই পুজো দেওয়ার রীতি এখানে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
3/7
মন্দিরের সাথে সাথে জঙ্গলের মধ্যের ছায়া বিশিষ্ট এই জায়গা এক অনাবিল শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
মন্দিরের সঙ্গে সঙ্গে জঙ্গলের মধ্যের ছায়া বিশিষ্ট এই জায়গা এক অনাবিল শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে, যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
4/7
প্রায় ৩৫০ বছরেরও বেশি প্রাচীন এই দেবতা। এখানকার যিনি প্রধান পুরোহিত তিনি একজন নারী। কেউ বলেন ইনি সাপের দেবতা। চার পাশে জঙ্গলে ঘেরা লোধা সম্প্রদায়ের বাস। এদের উপাস্য দেবতা কালুয়া ষাঁড়। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
প্রায় ৩৫০ বছরেরও বেশি প্রাচীন এই দেবতা। এখানকার যিনি প্রধান পুরোহিত তিনি একজন নারী। কেউ বলেন ইনি সাপের দেবতা। চার পাশে জঙ্গলে ঘেরা লোধা সম্প্রদায়ের বাস। এদের উপাস্য দেবতা কালুয়া ষাঁড়।  (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
5/7
স্থানীয়দের মুখে প্রচলিত রয়েছে গভীর শাল জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এসে একটা কালো ষাঁড় আবার জঙ্গলের অন্ধকারেই মিশে যেত। হিংস্র বাঘের মুখে পড়ে জঙ্গলের অসহায় মানুষ ষাঁড়বাবাকে স্মরণ করত। ষাঁড়বাবা উপস্থিত হয়ে বাঘের সঙ্গে লড়াই করে তাদের প্রাণ বাঁচাত। আজও নয়াগ্রাম এলাকার লোকেরা ঘরের বাইরে গেলে কালুয়া ষাঁড়কে স্মরণ করে যান। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
স্থানীয়দের মুখে প্রচলিত রয়েছে গভীর শাল জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এসে একটা কালো ষাঁড় আবার জঙ্গলের অন্ধকারেই মিশে যেত। হিংস্র বাঘের মুখে পড়ে জঙ্গলের অসহায় মানুষ ষাঁড়বাবাকে স্মরণ করত। ষাঁড়বাবা উপস্থিত হয়ে বাঘের সঙ্গে লড়াই করে তাদের প্রাণ বাঁচাত। আজও নয়াগ্রাম এলাকার লোকেরা ঘরের বাইরে গেলে কালুয়া ষাঁড়কে স্মরণ করে যান। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
6/7
প্রতি শনি ও মঙ্গলবার এখানে পুজো হয় হয়। পৌষ সংক্রান্তির আগের দিন এখানে বসে বিরাট মেলা। কালুয়া ষাঁড়কে দুম অর্থাৎ মদ দিয়ে পুজো দেওয়ার চল আছে। গা ছমছমে জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে এখানে পৌঁছনোই বিরাট চ্যালেঞ্জ। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
প্রতি শনি ও মঙ্গলবার এখানে পুজো হয় হয়। পৌষ সংক্রান্তির আগের দিন এখানে বসে বিরাট মেলা। কালুয়া ষাঁড়কে দুম অর্থাৎ মদ দিয়ে পুজো দেওয়ার চল আছে। গা ছমছমে জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে এখানে পৌঁছনোয় বিরাট চ্যালেঞ্জ। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
7/7
ঝাড়গ্রাম থেকে বাসে করে নয়াগ্রাম। থানার কাছ থেকে ভাড়ায় পেয়ে যাবেন ছোটোগাড়ি।‌ নয়াগ্রাম থানা থেকে ৭ কিমি দূরত্বে অবস্থিত শাল গাছে ঘেরা কালুয়াষাঁড়ের মন্দির। ওখানকার গ্রামের মানুষের কাছে এই ঠাকুর খুবই জাগ্রত। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
ঝাড়গ্রাম থেকে বাসে করে নয়াগ্রাম। থানার কাছ থেকে ভাড়ায় পেয়ে যাবেন ছোটোগাড়ি।‌ নয়াগ্রাম থানা থেকে সাত কিমি দূরত্বে অবস্থিত শাল গাছে ঘেরা কালুয়াষাঁড়ের মন্দির। ওখানকার গ্রামের মানুষের কাছে এই ঠাকুর খুবই জাগ্রত।  (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
advertisement
advertisement