Skin Care: অকালেই বুড়িয়ে যাচ্ছেন? কয়েক সপ্তাহেই মিলবে টানটান ও জেল্লাদার ত্বক, কীভাবে? জেনে নিন

ডিমের সাদা অংশ ত্বকের জন্য ম্যাজিকের মতো কাজ করে। বার্ধক্য রোধ করতে এর জুরি মেলা ভার। এর সাহায্যে বার্ধক্য প্রক্রিয়াটি ধীর করা যেতে পারে । ডিমের সাদা অংশে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়, যা ত্বককে টানটান করতে সাহায্য করে। এটি ব্যবহার করতে, একটি পাত্রে  ডিমের সাদা অংশ নিয়ে তুলা বা ব্রাশের সাহায্যে মুখে এবং ঘাড়ে লাগাতে হবে। এটি ত্বকে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য রেখে দিয়ে হালকা গরম জলে ধুয়ে ফেলতে হবে।

এ ছাড়াও কলার সাহায্যে ত্বক টানটান করা যায়। কলা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ, যা ত্বকে বার্ধক্যের লক্ষণগুলি কমাতে কাজ করে। কলার মাস্ক তৈরি করতে, একটি পাকা কলা ম্যাশ করে মুখে লাগাতে হবে। ১৫ মিনিট পর মুখ পরিষ্কার করলেই গ্লো দেখতে পাবেন।

দই এবং মধুর মাস্কও ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং বার্ধক্যের গতি কমায়। এটি তৈরি করতে ১ থেকে ২ চামচ দই নিয়ে তাতে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। এবার এটি মুখে ও ঘাড়ে লাগাতে হবে। আসলে, দইয়ে ল্যাকটিক অ্যাসিড পাওয়া যায় যা ত্বককে টানটান ও এক্সফোলিয়েট করতে সাহায্য করে। যদিও মধু ময়শ্চারাইজিং এবং পুষ্টিতে পূর্ণ।

পেঁপের মাস্ক শুধু মুখে তাৎক্ষণিক ঔজ্জ্বল্য আনে না, এটি মুখের প্রসারণ এনে বার্ধক্য কমাতেও সাহায্য করতে পারে। এটি ব্যবহার করতে, একটি পাকা পেঁপে নিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। এবার এই পেস্ট  মুখে ও ঘাড়ে লাগালেই ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরত পাওয়া যাবে।  পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ত্বককে টানটান করতে সাহায্য করে।

এ ছাড়াও জলপাই, বাদাম এবং নারকেল তেলের সাহায্যে ত্বকে বার্ধক্যের লক্ষণগুলি কমানো যেতে পারে। এ জন্য যে তেলই থাকুক না কেন, ত্বকে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে ত্বকের বার্ধক্য রোধ হয়। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন