Mango: চকচক করলেই সোনা হয় না! বাজারে কীভাবে চিনবেন 'ভাল' আম?

Last Updated:
গরম বাড়ছে। বাজারে ধীরে ধীরে মুখ দেখাচ্ছে রকমারি আম। এই গরমে আম খেতে পছন্দ করেন সকলেই। কিন্তু একই সঙ্গে বাজারে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অস্বাস্থ্যকর আমও। ক্রেতার চাহিদা মেটাতে অল্প সময়ের মধ্যে আমকে পাকাতে ক্যালশিয়াম কার্বাইড ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। তাই ‘নকল’ আমটি বেছে নিতে না পারলেই ‘ফলের রাজা’ কিন্তু বিপদ ডেকে আনতে পারে।
1/7
যাঁরা ওবেসিটির শিকার, তাঁদেরও আগে চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়৷ সেই নির্দেশ মেনে আম ডায়েটে রাখলে ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না৷
গরম বাড়ছে। বাজারে ধীরে ধীরে মুখ দেখাচ্ছে রকমারি আম। এই গরমে আম খেতে পছন্দ করেন সকলেই। কিন্তু একই সঙ্গে বাজারে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অস্বাস্থ্যকর আমও। ক্রেতার চাহিদা মেটাতে অল্প সময়ের মধ্যে আমকে পাকাতে ক্যালশিয়াম কার্বাইড ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। তাই ‘নকল’ আমটি বেছে নিতে না পারলেই ‘ফলের রাজা’ কিন্তু বিপদ ডেকে আনতে পারে।
advertisement
2/7
গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫১ হওয়ার কারণে আমকে Low GI Food-এর তকমা দেওয়া হয়৷ তবে ব্যক্তিবিশেষে এই ফলের প্রতিক্রিয়া এক একরকম হয়৷ তাই বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে আম কতটা এবং কীভাবে খাবেন, সে বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে৷ তার পর সেই নির্দেশ মেনে আম খাওয়া যাবে৷
কী ভাবে চিনবেন ভেজাল আম?‘ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া’ (এফএসএসএআই) ভাল আম চিহ্ণিত করা জন্য বর্ণ, স্পর্শ, গন্ধ এবং গুণগত মানের উপরে জোর দিয়েছে।
advertisement
3/7
পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকরও মনে করেন, অতুলনীয় আম ডায়াবেটিস এবং ওবেসিটিতে খাওয়া যায়৷ তবে খেতে হবে নিয়ম মেনে এবং পরিমিত পরিমাণে৷ ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টসে সমৃদ্ধ আম খেতে হবে দিনে একটা করে এবং দু’টি প্রাতরাশ ও দুপুরের খাবারের মাঝে৷
রং: কৃত্রিম ভাবে পাকানো আমের রং প্রাকৃতিক আমের থেকে অনেক বেশি হলুদ বা কমলা হয়। অনেক সময় এই ধরনের আমগুলি বেশি চকচকে মনে হতে পারে।
advertisement
4/7
ডায়াবেটিকরা একসঙ্গে দু’ টুকরোর বেশি আম খাবেন না। সপ্তাহে ১ বা ২ দিন আম খান। রোজ খাবেন না। ব্লাড সুগারে প্রাতরাশের সঙ্গে আম খান। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। দিনের সময় যত এগোবে, তত আম খাওয়া এড়াতে হবে মধুমেহ রোগীদের।
গন্ধ: প্রকৃতিক ভাবে পাকা আমের মধ্যে মিষ্টি গন্ধ থাকে। কিন্তু কৃত্রিম ভাবে পাকানো আমের ঘ্রাণ নিলে অনেক সময়েই তার মধ্যে রাসায়নিকের গন্ধ পাওয়া যায়।
advertisement
5/7
গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ-সহ আমে স্বাভাবিক শর্করা প্রচুর। পাশাপাশি আমে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। মাত্র, ৫১। ফলে আম খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত মেশে না বা বৃদ্ধি পায় না।
ওজন: হাতে ধরলে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো আমের ওজন কম মনে হতে পারে। কারণ, রাসায়নিকের ব্যবহারের ফলে অনেক সময়েই ফলের অন্তর্গত কোষের দ্রুত বিভাজন ঘটে। ফলে ফলটি নরম মনে হয়।
advertisement
6/7
‘ফলের রাজা’ বলে আমের বর্ণ স্বাদ ও গন্ধ নিয়ে বর্ণনার শেষ নেই। তবে আম ঘিরে বহু দিন ধরে এই ধারণা প্রচলিত যে আম খেলেই ব্লাড সুগার এবং ওজন বেড়ে যায়।
দেখতে কেমন: আমের খোসার বাইরে কোনও কালো দাগ থাকলে বা বোঁটা থেকে রস নির্গত হলে সেই আম কেনা উচিত নয়।
advertisement
7/7
আমের সঙ্গে কিছু দানা বা বীজ বা বাদামজাতীয় খাবার খেতে হবে ব্লাড সুগারের রোগীদের। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়বে না দ্রুত। লাঞ্চ, ডিনারের আগে বা পরে বা সঙ্গে আম খাবেন না ব্লাড সুগারে। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়বে।
স্বাদ: কৃত্রিম পাকা আমের স্বাদ ফিকে হতে পারে। তাই খাওয়ার পর মুখে আমটি বিস্বাদ ঠেকলে বুঝতে হবে আমটি রাসায়নিক দিয়ে পাকানো হয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement