Chicken Pox: বসন্তে চিকেন পক্স থেকে বাঁচতে কী করবেন? আপনার বাচ্চার জন‍্য কী প্রতিকার? জানুন

Last Updated:
Chicken Pox: শুরুতে জ্বর, গা ম্যাজম্যাজ, শরীর কমজোরি হতে থাকে, পেটের গন্ডগোল দেখা দেয়। ভোগাবে অন্তত ৭-১০ দিন আর তারপর সেরে উঠলে ডাক্তারের নিয়ম অনুযায়ী বিশ্রাম নিতে হবে ২১ দিন।
1/6
এসে গেল বসন্ত, দোল, চারিদিকে ভরে আছে সুন্দর ফুল আর গন্ধে। কিন্তু বছরে ঠিক এই ঋতুর সময়টায় এক রোগের ভাইরাস আমাদের আশপাশে বায়ুতে ঘুরে বেড়ায়, যার নাম বসন্ত বা চিকেন পক্স। এটা একটি ভেরিসেলা-জোস্টার নামক ভাইরাস থেকে হয়।
এসে গেল বসন্ত, দোল, চারিদিকে ভরে আছে সুন্দর ফুল আর গন্ধে। কিন্তু বছরে ঠিক এই ঋতুর সময়টায় এক রোগের ভাইরাস আমাদের আশপাশে বায়ুতে ঘুরে বেড়ায়, যার নাম বসন্ত বা চিকেন পক্স। এটা একটি ভেরিসেলা-জোস্টার নামক ভাইরাস থেকে হয়।
advertisement
2/6
শুরুতে জ্বর, গা ম্যাজম্যাজ, শরীর কমজোরি হতে থাকে, পেটের গন্ডগোল দেখা দেয়। কিন্তু যখন পক্সের ফোস্কা বেরনো আরম্ভ হল তখন আর কিছু করার থাকে। ভোগাবে অন্তত ৭-১০ দিন আর তারপর সেরে উঠলে ডাক্তারের নিয়ম অনুযায়ী বিশ্রাম নিতে হবে ২১ দিন। সকলের থেকে আলাদা থাকতে হবে এই কয়েকদিন।
শুরুতে জ্বর, গা ম্যাজম্যাজ, শরীর কমজোরি হতে থাকে, পেটের গন্ডগোল দেখা দেয়। কিন্তু যখন পক্সের ফোস্কা বেরনো আরম্ভ হল তখন আর কিছু করার থাকে। ভোগাবে অন্তত ৭-১০ দিন আর তারপর সেরে উঠলে ডাক্তারের নিয়ম অনুযায়ী বিশ্রাম নিতে হবে ২১ দিন। সকলের থেকে আলাদা থাকতে হবে এই কয়েকদিন।
advertisement
3/6
যেহেতু এটা প্রাকৃতিক ভাইরাস তাই সাবধান থাকে উচিত। অনেকেরই ধারণা চিকেন পক্স জীবনে একবার হয়। ২ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনও কারণে ভাইরাস সাপ্রেসড রয়ে গেলে তাঁদের ২-৩ বারও চিকেন পক্স হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে, এই সময় নিজেকে এবং পরিবারের সকলকে সুরক্ষিত রাখার কী কী উপায় অবলম্বন করা যায় তা দেখে নেওয়া যাক-
যেহেতু এটা প্রাকৃতিক ভাইরাস তাই সাবধান থাকে উচিত। অনেকেরই ধারণা চিকেন পক্স জীবনে একবার হয়। ২ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনও কারণে ভাইরাস সাপ্রেসড রয়ে গেলে তাঁদের ২-৩ বারও চিকেন পক্স হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে, এই সময় নিজেকে এবং পরিবারের সকলকে সুরক্ষিত রাখার কী কী উপায় অবলম্বন করা যায় তা দেখে নেওয়া যাক-
advertisement
4/6
এই সময় শাক-সবজি-ফল বেশি করে খেতে হবে। যেমন সজনে ফুল, সজনে শাক, নিমপাতা আর করলা। সঙ্গে শীতের কমলালেবু আর আমলকি থেকেও ভিটামিন সি-এর মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ানো যায়। এগুলো সঠিকভাবে খেলে বসন্ত হওয়ার সম্ভাবনা একটু কমে যায়।
এই সময় শাক-সবজি-ফল বেশি করে খেতে হবে। যেমন সজনে ফুল, সজনে শাক, নিমপাতা আর করলা। সঙ্গে শীতের কমলালেবু আর আমলকি থেকেও ভিটামিন সি-এর মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ানো যায়। এগুলো সঠিকভাবে খেলে বসন্ত হওয়ার সম্ভাবনা একটু কমে যায়।
advertisement
5/6
বড়দের ক্ষেত্রে কী করা যেতে পারে- ৭-৮ তুলসি পাতা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। ৩ চা-চামচ গুলঞ্চর রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ান। গুলঞ্চর পাউডার ২৫০ মি.গ্রা. মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া। এর সঙ্গে সজনে ফুলের রস, আমলকির রস (যাঁরা আমলকি খেতে পারেন না তাঁরা কিউয়ি ফুলের রস), ঘৃতকুমারীর রস এবং পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ানো খুবই প্রয়োজনীয়।
বড়দের ক্ষেত্রে কী করা যেতে পারে- ৭-৮ তুলসি পাতা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। ৩ চা-চামচ গুলঞ্চর রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ান। গুলঞ্চর পাউডার ২৫০ মি.গ্রা. মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া। এর সঙ্গে সজনে ফুলের রস, আমলকির রস (যাঁরা আমলকি খেতে পারেন না তাঁরা কিউয়ি ফুলের রস), ঘৃতকুমারীর রস এবং পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ানো খুবই প্রয়োজনীয়।
advertisement
6/6
শিশুদের ক্ষেত্রে কী করা যেতে পারে- তুলসি অ্যান্টিভাইরাস, তাই ২-৪ তুলসি পাতার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ানো।গুলঞ্চর রস অর্ধেক চায়ের চামচ সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ানো। গুলঞ্চর পাউডার ১২৫ মি.গ্রা. মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ানো। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শিশুদের ক্ষেত্রে কী করা যেতে পারে- তুলসি অ্যান্টিভাইরাস, তাই ২-৪ তুলসি পাতার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ানো।গুলঞ্চর রস অর্ধেক চায়ের চামচ সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ানো। গুলঞ্চর পাউডার ১২৫ মি.গ্রা. মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ানো। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement