High Blood Pressure Control Tips: হার্ট অ্যাটাক কেড়ে নেবে সব! ঘরোয়া এই ৮টি উপায়ে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিন উচ্চ রক্তচাপ

Last Updated:
জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন এবং খাওয়াদাওয়ায় বদল আনলেই অনেকটা আয়ত্তে চলে আসে উচ্চ রক্তচাপ।
1/15
এখন ঘরে ঘরে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। আর এই রোগ একবার ধরলে আজীবন ওষুধ খেয়ে যেতে হয়। কিন্তু ওষুধ খেলেই যে তা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে তেমনটাও কিন্তু নয়। বরং আশঙ্কা বাড়তে থাকে, সম্ভাবনা তৈরি হয় হার্ট অ্যাটাকেরও। তবে, জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন এবং খাওয়াদাওয়ায় বদল আনলেই অনেকটা আয়ত্তে চলে আসে উচ্চ রক্তচাপ।
এখন ঘরে ঘরে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। আর এই রোগ একবার ধরলে আজীবন ওষুধ খেয়ে যেতে হয়। কিন্তু ওষুধ খেলেই যে তা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে তেমনটাও কিন্তু নয়। বরং আশঙ্কা বাড়তে থাকে, সম্ভাবনা তৈরি হয় হার্ট অ্যাটাকেরও। তবে, জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন এবং খাওয়াদাওয়ায় বদল আনলেই অনেকটা আয়ত্তে চলে আসে উচ্চ রক্তচাপ।
advertisement
2/15
ওজন কমাতে হবে: নিয়মিত ব্যায়াম এমনকী হাঁটাহাটিও রক্তচাপ কমাতে ওষুধের মতো কাজ করে। ব্যায়াম হার্টকে শক্তিশালী করে, আরও বেশি রক্ত পাম্প করতে দেয়। এ জন্য ৩০ মিনিটের এক্সারসাইজই যথেষ্ট। অল্প ওজন হ্রাসও রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
ওজন কমাতে হবে: নিয়মিত ব্যায়াম এমনকী হাঁটাহাটিও রক্তচাপ কমাতে ওষুধের মতো কাজ করে। ব্যায়াম হার্টকে শক্তিশালী করে, আরও বেশি রক্ত পাম্প করতে দেয়। এ জন্য ৩০ মিনিটের এক্সারসাইজই যথেষ্ট। অল্প ওজন হ্রাসও রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
3/15
ধ্যান: মানসিক চাপ কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিনের মতো হরমোন নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। এই হরমোনগুলির জেরে হৃদস্পন্দনের গতি বাড়ে। ফলে রক্তনালীগুলি সংকুচিত হয় এবং রক্তচাপ বেড়ে যায়। অন্য দিকে, শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, ধ্যান, যোগব্যায়ামের অনুশীলন স্ট্রেস হরমোন এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এ জন্য সকালে মাত্র ৫ মিনিটের ধ্যানই উপকারী।
ধ্যান: মানসিক চাপ কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিনের মতো হরমোন নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। এই হরমোনগুলির জেরে হৃদস্পন্দনের গতি বাড়ে। ফলে রক্তনালীগুলি সংকুচিত হয় এবং রক্তচাপ বেড়ে যায়। অন্য দিকে, শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, ধ্যান, যোগব্যায়ামের অনুশীলন স্ট্রেস হরমোন এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এ জন্য সকালে মাত্র ৫ মিনিটের ধ্যানই উপকারী।
advertisement
4/15
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: প্রতিদিন ২ হাজার থেকে ৪ হাজার মিলিগ্রাম পটাশিয়াম গ্রহণ করলে উচ্চরক্তচাপ কমে। আলু, পালং শাক, তরমুজ, অ্যাভোকাডো, মটরশুঁটি, টমেটো, শুকনো ফল পটাশিয়ামের অন্যতম উৎস।
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: প্রতিদিন ২ হাজার থেকে ৪ হাজার মিলিগ্রাম পটাশিয়াম গ্রহণ করলে উচ্চরক্তচাপ কমে। আলু, পালং শাক, তরমুজ, অ্যাভোকাডো, মটরশুঁটি, টমেটো, শুকনো ফল পটাশিয়ামের অন্যতম উৎস।
advertisement
5/15
ডার্ক চকোলেট: এই মিষ্টিতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভানল থাকে, যা রক্তনালীগুলিকে শিথিল করে এবং রক্তের প্রবাহ বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত ডার্ক চকোলেট খাওয়া রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তবে রক্তচাপ কমানোর জন্য ডার্ক চকোলেট খাওয়া যুক্তিযুক্ত নয়। বরং মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছে হলে ডার্ক চকোলেটকে স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে ধরা যেতে পারে।
ডার্ক চকোলেট: এই মিষ্টিতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভানল থাকে, যা রক্তনালীগুলিকে শিথিল করে এবং রক্তের প্রবাহ বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত ডার্ক চকোলেট খাওয়া রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তবে রক্তচাপ কমানোর জন্য ডার্ক চকোলেট খাওয়া যুক্তিযুক্ত নয়। বরং মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছে হলে ডার্ক চকোলেটকে স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে ধরা যেতে পারে।
advertisement
6/15
পরিমিত অ্যালকোহল: অত্যধিক অ্যালকোহল রক্তচাপ বাড়ায়। মহিলাদের হালকা থেকে মাঝারি মদ্যপানেও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি রয়েছে। অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন এমনিতেই ক্ষতিকারক। মাঝারি অ্যালকোহল সেবন হার্টের জন্য ভাল। একান্তই পান করতে চাইলে পরিমিত করাই ভাল।
পরিমিত অ্যালকোহল: অত্যধিক অ্যালকোহল রক্তচাপ বাড়ায়। মহিলাদের হালকা থেকে মাঝারি মদ্যপানেও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি রয়েছে। অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন এমনিতেই ক্ষতিকারক। মাঝারি অ্যালকোহল সেবন হার্টের জন্য ভাল। একান্তই পান করতে চাইলে পরিমিত করাই ভাল।
advertisement
7/15
কফি: কফিতে থাকা ক্যাফেইন সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক উভয় রক্তচাপকে তিন ঘন্টা পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়। চাপে থাকলে হার্ট অনেক বেশি রক্ত পাম্প করে ফলে রক্তচাপ বাড়ে। ক্যাফেইন এই প্রভাবকে আরও তীব্র করে।
কফি: কফিতে থাকা ক্যাফেইন সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক উভয় রক্তচাপকে তিন ঘন্টা পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়। চাপে থাকলে হার্ট অনেক বেশি রক্ত পাম্প করে ফলে রক্তচাপ বাড়ে। ক্যাফেইন এই প্রভাবকে আরও তীব্র করে।
advertisement
8/15
প্রোটিন: উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে, পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট (যেমন সাদা ময়দা এবং মিষ্টি) সয়া বা মিল্ক প্রোটিন (যেমন টফু এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত) সমৃদ্ধ খাবার সিস্টোলিক রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
প্রোটিন: উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে, পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট (যেমন সাদা ময়দা এবং মিষ্টি) সয়া বা মিল্ক প্রোটিন (যেমন টফু এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত) সমৃদ্ধ খাবার সিস্টোলিক রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
9/15
advertisement
10/15
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: প্রতিদিন ২ হাজার থেকে ৪ হাজার মিলিগ্রাম পটাশিয়াম গ্রহণ করলে উচ্চরক্তচাপ কমে। আলু, পালং শাক, তরমুজ, অ্যাভোকাডো, মটরশুঁটি, টমেটো, শুকনো ফল পটাশিয়ামের অন্যতম উৎস।
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: প্রতিদিন ২ হাজার থেকে ৪ হাজার মিলিগ্রাম পটাশিয়াম গ্রহণ করলে উচ্চরক্তচাপ কমে। আলু, পালং শাক, তরমুজ, অ্যাভোকাডো, মটরশুঁটি, টমেটো, শুকনো ফল পটাশিয়ামের অন্যতম উৎস।
advertisement
11/15
ডার্ক চকোলেট: এই মিষ্টিতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভানল থাকে, যা রক্তনালীগুলিকে শিথিল করে এবং রক্তের প্রবাহ বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত ডার্ক চকোলেট খাওয়া রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তবে রক্তচাপ কমানোর জন্য ডার্ক চকোলেট খাওয়া যুক্তিযুক্ত নয়। বরং মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছে হলে ডার্ক চকোলেটকে স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে ধরা যেতে পারে।
ডার্ক চকোলেট: এই মিষ্টিতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভানল থাকে, যা রক্তনালীগুলিকে শিথিল করে এবং রক্তের প্রবাহ বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত ডার্ক চকোলেট খাওয়া রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তবে রক্তচাপ কমানোর জন্য ডার্ক চকোলেট খাওয়া যুক্তিযুক্ত নয়। বরং মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছে হলে ডার্ক চকোলেটকে স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে ধরা যেতে পারে।
advertisement
12/15
পরিমিত অ্যালকোহল: অত্যধিক অ্যালকোহল রক্তচাপ বাড়ায়। মহিলাদের হালকা থেকে মাঝারি মদ্যপানেও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি রয়েছে। অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন এমনিতেই ক্ষতিকারক। মাঝারি অ্যালকোহল সেবন হার্টের জন্য ভাল। একান্তই পান করতে চাইলে পরিমিত করাই ভাল।
পরিমিত অ্যালকোহল: অত্যধিক অ্যালকোহল রক্তচাপ বাড়ায়। মহিলাদের হালকা থেকে মাঝারি মদ্যপানেও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি রয়েছে। অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন এমনিতেই ক্ষতিকারক। মাঝারি অ্যালকোহল সেবন হার্টের জন্য ভাল। একান্তই পান করতে চাইলে পরিমিত করাই ভাল।
advertisement
13/15
কফি: কফিতে থাকা ক্যাফেইন সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক উভয় রক্তচাপকে তিন ঘন্টা পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়। চাপে থাকলে হার্ট অনেক বেশি রক্ত পাম্প করে ফলে রক্তচাপ বাড়ে। ক্যাফেইন এই প্রভাবকে আরও তীব্র করে।
কফি: কফিতে থাকা ক্যাফেইন সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক উভয় রক্তচাপকে তিন ঘন্টা পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়। চাপে থাকলে হার্ট অনেক বেশি রক্ত পাম্প করে ফলে রক্তচাপ বাড়ে। ক্যাফেইন এই প্রভাবকে আরও তীব্র করে।
advertisement
14/15
প্রোটিন: উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে, পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট (যেমন সাদা ময়দা এবং মিষ্টি) সয়া বা মিল্ক প্রোটিন (যেমন টফু এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত) সমৃদ্ধ খাবার সিস্টোলিক রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
প্রোটিন: উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে, পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট (যেমন সাদা ময়দা এবং মিষ্টি) সয়া বা মিল্ক প্রোটিন (যেমন টফু এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত) সমৃদ্ধ খাবার সিস্টোলিক রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
15/15
ধূমপান ত্যাগ: অতিরিক্ত ধূমপানের ফলে ধমনীর দেওয়ালে চর্বিযুক্ত পদার্থ জমা হয়। এর ফলে রক্তচাপ বাড়ে। শুধু তাই নয়, এই চর্বিযুক্ত পদার্থ জমতে জমতে ধমনী বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তখন হার্ট অ্যাটাক স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই ধূমপান ছেড়ে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
ধূমপান ত্যাগ: অতিরিক্ত ধূমপানের ফলে ধমনীর দেওয়ালে চর্বিযুক্ত পদার্থ জমা হয়। এর ফলে রক্তচাপ বাড়ে। শুধু তাই নয়, এই চর্বিযুক্ত পদার্থ জমতে জমতে ধমনী বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তখন হার্ট অ্যাটাক স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই ধূমপান ছেড়ে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
advertisement
advertisement
advertisement