Tourism: ভারতের বুকে এ যেন অবিকল 'নায়াগ্রা' জলপ্রপাত! করৌলির সৌন্দর্য অবর্ণনীয়, ছবি দেখলে চোখ সরবে না

Last Updated:
Tourism: করৌলির অনেক জায়গায় জলপ্রপাত এবং সবুজের এমন সমারোহ দেখা যায় যে পর্যটকরা স্বর্গীয় আনন্দ অনুভব করেন।
1/8
*গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশে এক লহমায় বর্ষা এসে ধুইয়ে দিয়ে যায় গরমের গ্লানি, উত্তাপের সন্তাপ। প্রকৃতি দেখতে দেখতে সবুজে সবুজ হয়ে ওঠে। সেই জন্যই প্রাকৃতিক পরিবেশে বর্ষা উপভোগ সবচেয়ে মোহময় হয়। সবুজের বুক চিরে, নীল জলের বুকে যখন আকাশ থেকে জলের ফোঁটা নেমে আসে, চোখ সরানো যায় না!
*গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশে এক লহমায় বর্ষা এসে ধুইয়ে দিয়ে যায় গরমের গ্লানি, উত্তাপের সন্তাপ। প্রকৃতি দেখতে দেখতে সবুজে সবুজ হয়ে ওঠে। সেই জন্যই প্রাকৃতিক পরিবেশে বর্ষা উপভোগ সবচেয়ে মোহময় হয়। সবুজের বুক চিরে, নীল জলের বুকে যখন আকাশ থেকে জলের ফোঁটা নেমে আসে, চোখ সরানো যায় না!
advertisement
2/8
*বর্ষাকালে তাই করৌলির পর্যটন স্থানগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরে ওঠে। এখানকার উপত্যকা, জলপ্রপাত এবং সবুজের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখা যায়, যা পর্যটকদের উদয়পুরের উপত্যকার সর্বোত্তম অনুভূতি দেয়। বর্ষাকালে এই স্থানটি এই অতুলনীয় শান্তি এবং স্বর্গের মতো সৌন্দর্যের অনুভূতি দেয়।
*বর্ষাকালে তাই করৌলির পর্যটন স্থানগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরে ওঠে। এখানকার উপত্যকা, জলপ্রপাত এবং সবুজের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখা যায়, যা পর্যটকদের উদয়পুরের উপত্যকার সর্বোত্তম অনুভূতি দেয়। বর্ষাকালে এই স্থানটি এই অতুলনীয় শান্তি এবং স্বর্গের মতো সৌন্দর্যের অনুভূতি দেয়।
advertisement
3/8
*করৌলির অনেক জায়গায় জলপ্রপাত এবং সবুজের এমন সমারোহ দেখা যায় যে পর্যটকরা স্বর্গীয় আনন্দ অনুভব করেন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক করৌলির সেই বিশেষ স্থানগুলি, যেখানে বৃষ্টির মজা দ্বিগুণ হয়ে যায়।
*করৌলির অনেক জায়গায় জলপ্রপাত এবং সবুজের এমন সমারোহ দেখা যায় যে পর্যটকরা স্বর্গীয় আনন্দ অনুভব করেন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক করৌলির সেই বিশেষ স্থানগুলি, যেখানে বৃষ্টির মজা দ্বিগুণ হয়ে যায়।
advertisement
4/8
*মহেশ্বর জলপ্রপাত: করৌলি জেলার করণপুর এলাকায় অবস্থিত এই জলপ্রপাতটি ১৬০ ফুট উচ্চতা থেকে পড়ে। কৈলা দেবী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের অংশ হওয়ায় এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ খুবই মনোমুগ্ধকর। বর্ষাকালে এই জলপ্রপাত এত সুন্দর দেখায় যে পর্যটকরা মুগ্ধ হয়ে যান।
*মহেশ্বর জলপ্রপাত: করৌলি জেলার করণপুর এলাকায় অবস্থিত এই জলপ্রপাতটি ১৬০ ফুট উচ্চতা থেকে পড়ে। কৈলা দেবী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের অংশ হওয়ায় এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ খুবই মনোমুগ্ধকর। বর্ষাকালে এই জলপ্রপাত এত সুন্দর দেখায় যে পর্যটকরা মুগ্ধ হয়ে যান।
advertisement
5/8
*তপকা কি খো: মান্দ্রায়াল অঞ্চলে অবস্থিত তপকা কি খো জলপ্রপাত তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সারা বছর ধরে প্রবাহিত জলপ্রপাতের জন্য বিখ্যাত। একসময় এখানে ডাকাতদের আস্তানা ছিল। কিন্তু এখন এই স্থানটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। বর্ষাকালে এখানকার দৃশ্য কোনও সিনেমার দৃশ্যের চেয়ে কম মনে হয় না।
*তপকা কি খো: মান্দ্রায়াল অঞ্চলে অবস্থিত তপকা কি খো জলপ্রপাত তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সারা বছর ধরে প্রবাহিত জলপ্রপাতের জন্য বিখ্যাত। একসময় এখানে ডাকাতদের আস্তানা ছিল। কিন্তু এখন এই স্থানটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। বর্ষাকালে এখানকার দৃশ্য কোনও সিনেমার দৃশ্যের চেয়ে কম মনে হয় না।
advertisement
6/8
*মামাচারি বাঁধ: কৈলাদেবী সড়কের মামাচারি গ্রামে অবস্থিত এই বাঁধটি বর্ষাকালে মানুষের অন্যতম প্রিয় গন্তব্য। বাঁধটি ভরে যাওয়ার পর এর উপর দিয়ে প্রবাহিত জলের ধারা পর্যটকদের খুবই আকর্ষণ করে। চারপাশের সবুজ এবং শান্ত পরিবেশ এই স্থানটিকে বিশেষ করে তোলে।
*মামাচারি বাঁধ: কৈলাদেবী সড়কের মামাচারি গ্রামে অবস্থিত এই বাঁধটি বর্ষাকালে মানুষের অন্যতম প্রিয় গন্তব্য। বাঁধটি ভরে যাওয়ার পর এর উপর দিয়ে প্রবাহিত জলের ধারা পর্যটকদের খুবই আকর্ষণ করে। চারপাশের সবুজ এবং শান্ত পরিবেশ এই স্থানটিকে বিশেষ করে তোলে।
advertisement
7/8
*অঞ্জনি মাতা মন্দির: আরাবল্লীর ত্রিকূট পর্বতমালায় অবস্থিত এই প্রাচীন মন্দিরটি সারা বছর ভক্ত এবং পর্যটকদের ভিড়ে পরিপূর্ণ থাকে। বৃষ্টির সময় এই স্থানের সৌন্দর্য আরও বেড়ে যায়। এই মন্দিরের উচ্চ অবস্থান থেকে সমগ্র করাউলি শহর এবং পাঁচনা বাঁধের দৃশ্য দেখার মতো।
*অঞ্জনি মাতা মন্দির: আরাবল্লীর ত্রিকূট পর্বতমালায় অবস্থিত এই প্রাচীন মন্দিরটি সারা বছর ভক্ত এবং পর্যটকদের ভিড়ে পরিপূর্ণ থাকে। বৃষ্টির সময় এই স্থানের সৌন্দর্য আরও বেড়ে যায়। এই মন্দিরের উচ্চ অবস্থান থেকে সমগ্র করাউলি শহর এবং পাঁচনা বাঁধের দৃশ্য দেখার মতো।
advertisement
8/8
*পাঁচনা বাঁধ: রাজস্থানের বৃহত্তম মাটির প্রাকৃতিক বাঁধ পাঁচনাকে করাউলির গর্ব হিসাবে বিবেচনা করা হয়। বর্ষাকালে যখন বাঁধের দরজা খোলা হয়, তখন এখানকার দৃশ্য খুবই রোমাঞ্চকর হয়ে ওঠে। এই বাঁধের চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য এই স্থানটিকে একটি আদর্শ পিকনিক স্পট করে তোলে।
*পাঁচনা বাঁধ: রাজস্থানের বৃহত্তম মাটির প্রাকৃতিক বাঁধ পাঁচনাকে করাউলির গর্ব হিসাবে বিবেচনা করা হয়। বর্ষাকালে যখন বাঁধের দরজা খোলা হয়, তখন এখানকার দৃশ্য খুবই রোমাঞ্চকর হয়ে ওঠে। এই বাঁধের চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য এই স্থানটিকে একটি আদর্শ পিকনিক স্পট করে তোলে।
advertisement
advertisement
advertisement