শীতকাল মানেই তো পাতে গাজর! চটজলদি বানিয়ে ফেলুন 'গাজরের হালুয়া'... লোকে চেটেপুটে খাবে

Last Updated:
আঠাল হয়ে এলেই তাতে কাজু, কিশমিশ, বাদাম , পছন্দশই ড্রাই ফ্রুট দিয়ে সাজিয়ে গরম বা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। শেষপাতে এমন মিষ্টান্ন পাতে পড়লে রাঁধুনীর জয়জয়কার হবেই হবে!
1/5
শীতকালীন সবজি মানেই গাজর তো থাকবেই! কিন্তু, রোজ রোজ গাজরের স্যালাড বা সবজি খেতে খেতে বোর হয়ে যাচ্ছেন? ঝটপট বানিয়ে ফেলুন গাজরের হালুয়া। রইল সহজ রেসিপি। একবার খেলে মুখে লেগে থাকবে।
শীতকালীন সবজি মানেই গাজর তো থাকবেই! কিন্তু, রোজ রোজ গাজরের স্যালাড বা সবজি খেতে খেতে বোর হয়ে যাচ্ছেন? ঝটপট বানিয়ে ফেলুন গাজরের হালুয়া। রইল সহজ রেসিপি। একবার খেলে মুখে লেগে থাকবে।
advertisement
2/5
৫০০ গ্রাম গাজর ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে কুচি করে নিন। একটি পাত্রে ১ লিটার দুধ গরম করে কুঁচি করা গাজর যোগ করুন। মাঝারি আঁচে নাড়তে নাড়তে দুধ শুকানো পর্যন্ত রান্না করুন।
৫০০ গ্রাম গাজর ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে কুচি করে নিন। একটি পাত্রে ১ লিটার দুধ গরম করে কুঁচি করা গাজর যোগ করুন। মাঝারি আঁচে নাড়তে নাড়তে দুধ শুকানো পর্যন্ত রান্না করুন।
advertisement
3/5
আঠাল হয়ে এলেই  তাতে কাজু, কিশমিশ, বাদাম , পছন্দশই  ড্রাই ফ্রুট দিয়ে সাজিয়ে গরম বা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। শেষপাতে এমন মিষ্টান্ন পাতে পড়লে রাঁধুনীর জয়জয়কার হবেই হবে!
আঠাল হয়ে এলেই তাতে কাজু, কিশমিশ, বাদাম , পছন্দশই ড্রাই ফ্রুট দিয়ে সাজিয়ে গরম বা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। শেষপাতে এমন মিষ্টান্ন পাতে পড়লে রাঁধুনীর জয়জয়কার হবেই হবে!
advertisement
4/5
এমনিতে গাজরের উপকারিতার শেষ নেই। এর রঞ্জক বিটা-ক্যারোটিন রূপান্তরের পরে শরীরকে ভিটামিন এ তৈরি করতে দেয়। বিটা-ক্যারোটিনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য কোষগুলির ক্ষতি রোধ করে এবং ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি হ্রাস করে। গাজরে উপস্থিত প্রাকৃতিক কীটনাশক ফ্যালকারিনল সার্ভিকাল ক্যানসার এবং অন্যান্য ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে। কেউ যখন নিয়মিত কাঁচা বা রান্না গাজর খায় তখন এই প্রতিরক্ষামূলক যৌগ গ্রহণ বৃদ্ধি পায়। এতে ডায়েটারি ফাইবার থাকে যা হজমে সাহায্য করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও ভাল রাখে।
এমনিতে গাজরের উপকারিতার শেষ নেই। এর রঞ্জক বিটা-ক্যারোটিন রূপান্তরের পরে শরীরকে ভিটামিন এ তৈরি করতে দেয়। বিটা-ক্যারোটিনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য কোষগুলির ক্ষতি রোধ করে এবং ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি হ্রাস করে। গাজরে উপস্থিত প্রাকৃতিক কীটনাশক ফ্যালকারিনল সার্ভিকাল ক্যানসার এবং অন্যান্য ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে। কেউ যখন নিয়মিত কাঁচা বা রান্না গাজর খায় তখন এই প্রতিরক্ষামূলক যৌগ গ্রহণ বৃদ্ধি পায়। এতে ডায়েটারি ফাইবার থাকে যা হজমে সাহায্য করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও ভাল রাখে।
advertisement
5/5
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার সমৃদ্ধ গাজর এনজাইমগুলিকে উন্নত করতে পারে, যা বিপাককে সঠিক দিকে পরিচালিত করে। কাঁচা স্যালাডে ফেলে দেওয়া হোক বা স্টুতে সিদ্ধ করে খাওয়া হোক, গাজর কিডনিকে শক্তিশালী করে, যা সিস্টেম থেকে ইউরিক অ্যাসিড অপসারণকে সহজ করে তোলে। গাজরের প্রদাহ-বিরোধী প্রকৃতি গেঁটেবাতের প্রদাহ কমাতে পারে। অন্যদিকে, ফাইবার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, যা উভয়ই ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণকে উন্নত করতে পারে। আপনার খাবারে গাজরকে সবজি হিসেবে খাওয়া, অথবা প্রতিদিন এক গ্লাস গাজরের রস পান করা, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার এবং আপনার বিপাককে কিছুটা বাড়িয়ে তোলার জন্য একটি দুর্দান্ত উপায়৷
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার সমৃদ্ধ গাজর এনজাইমগুলিকে উন্নত করতে পারে, যা বিপাককে সঠিক দিকে পরিচালিত করে। কাঁচা স্যালাডে ফেলে দেওয়া হোক বা স্টুতে সিদ্ধ করে খাওয়া হোক, গাজর কিডনিকে শক্তিশালী করে, যা সিস্টেম থেকে ইউরিক অ্যাসিড অপসারণকে সহজ করে তোলে। গাজরের প্রদাহ-বিরোধী প্রকৃতি গেঁটেবাতের প্রদাহ কমাতে পারে। অন্যদিকে, ফাইবার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, যা উভয়ই ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণকে উন্নত করতে পারে। আপনার খাবারে গাজরকে সবজি হিসেবে খাওয়া, অথবা প্রতিদিন এক গ্লাস গাজরের রস পান করা, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখার এবং আপনার বিপাককে কিছুটা বাড়িয়ে তোলার জন্য একটি দুর্দান্ত উপায়৷
advertisement
advertisement
advertisement