Lungs: ফুসফুস ঝাঁঝরা? কোন ভিটামিনের অভাবে অকেজো হয় ফুসফুস? শরীরে 'বিষ' ঢোকার আগে সাবধান, না হলেই মারাত্মক ক্ষতি!

Last Updated:
Lungs: আজকের যুগে ফুসফুসকে সুস্থ রাখা একটি কঠিন কাজ। অতিরিক্ত বায়ু দূষণের কারণে আমাদের ফুসফুস মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
1/7
শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ এবং কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণে ফুসফুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আজকের যুগে ফুসফুসকে সুস্থ রাখা একটি কঠিন কাজ। অতিরিক্ত বায়ু দূষণের কারণে আমাদের ফুসফুস মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ এবং কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণে ফুসফুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আজকের যুগে ফুসফুসকে সুস্থ রাখা একটি কঠিন কাজ। অতিরিক্ত বায়ু দূষণের কারণে আমাদের ফুসফুস মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
advertisement
2/7
ফুসফুস সুস্থ রাখার জন্য কেবল পরিষ্কার বাতাস এবং ব্যায়ামই নয়, সঠিক পুষ্টিরও প্রয়োজন। শরীরে কিছু প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ঘাটতি থাকলে, এর সরাসরি প্রভাব ফুসফুসের উপর পড়ে। বিশেষ করে ভিটামিন ডি-এর অভাব ফুসফুসের দুর্বলতা এবং রোগের সঙ্গে যুক্ত।
ফুসফুস সুস্থ রাখার জন্য কেবল পরিষ্কার বাতাস এবং ব্যায়ামই নয়, সঠিক পুষ্টিরও প্রয়োজন। শরীরে কিছু প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ঘাটতি থাকলে, এর সরাসরি প্রভাব ফুসফুসের উপর পড়ে। বিশেষ করে ভিটামিন ডি-এর অভাব ফুসফুসের দুর্বলতা এবং রোগের সঙ্গে যুক্ত।
advertisement
3/7
মার্কিন জাতীয় জৈবপ্রযুক্তি তথ্য কেন্দ্র (NCBI)রিপোর্টশরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি অনুযায়ী ফুসফুস জনিত রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। ভিটামিন ডি সাধারণত হাড়ের শক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত, তবে এটি ফুসফুসের জন্যও অপরিহার্য।
মার্কিন জাতীয় জৈবপ্রযুক্তি তথ্য কেন্দ্র (NCBI)রিপোর্টশরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি অনুযায়ী ফুসফুস জনিত রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। ভিটামিন ডি সাধারণত হাড়ের শক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত, তবে এটি ফুসফুসের জন্যও অপরিহার্য।
advertisement
4/7
ভিটামিন ডি-এর অভাব ফুসফুসের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং ফুসফুস আরও সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। এটি হাঁপানি, দীর্ঘস্থায়ী বাধাজনিত পালমোনারি রোগ এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, যে ভিটামিন ডি-এর অভাবযুক্ত ব্যক্তিদের শ্বাসযন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ভিটামিন ডি-এর অভাব ফুসফুসের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং ফুসফুস আরও সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। এটি হাঁপানি, দীর্ঘস্থায়ী বাধাজনিত পালমোনারি রোগ এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, যে ভিটামিন ডি-এর অভাবযুক্ত ব্যক্তিদের শ্বাসযন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
advertisement
5/7
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিটামিন ডি ফুসফুসের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং কোষ মেরামতে সহায়তা করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে, শরীরকে ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে আরও ভালভাবে লড়াই করতে দেয়। এটি অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়াও নিয়ন্ত্রণ করে। যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে, তখন ফুসফুসগুলি আরও ভালভাবে কাজ করে এবং তাদের অক্সিজেন শোষণের পদ্ধতিও আরও কার্যকর হয়। এটি শ্বাসযন্ত্রকে শক্তিশালী করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিটামিন ডি ফুসফুসের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং কোষ মেরামতে সহায়তা করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে, শরীরকে ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে আরও ভালভাবে লড়াই করতে দেয়। এটি অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়াও নিয়ন্ত্রণ করে। যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে, তখন ফুসফুসগুলি আরও ভালভাবে কাজ করে এবং তাদের অক্সিজেন শোষণের পদ্ধতিও আরও কার্যকর হয়। এটি শ্বাসযন্ত্রকে শক্তিশালী করে।
advertisement
6/7
ভিটামিন ডি-এর অভাব ফুসফুসের ক্ষতি করে, তবে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই ফুসফুসের জন্যও অপরিহার্য। ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দূষণ এবং ধোঁয়ার কারণে সৃষ্ট জারণ চাপ থেকে ফুসফুসকে রক্ষা করে। ভিটামিন ই কোষের ঝিল্লি রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমায়। এই সমস্ত ভিটামিনের অভাব ফুসফুসকে দুর্বল করে দিতে পারে এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে।
ভিটামিন ডি-এর অভাব ফুসফুসের ক্ষতি করে, তবে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই ফুসফুসের জন্যও অপরিহার্য। ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দূষণ এবং ধোঁয়ার কারণে সৃষ্ট জারণ চাপ থেকে ফুসফুসকে রক্ষা করে। ভিটামিন ই কোষের ঝিল্লি রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমায়। এই সমস্ত ভিটামিনের অভাব ফুসফুসকে দুর্বল করে দিতে পারে এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে।
advertisement
7/7
 ভিটামিন ডি এর ঘাটতি কিভাবে পূরণ করা যায়? ভিটামিন ডি পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উৎস হল সূর্যের আলো। প্রতিদিন সকালে ২০-৩০ মিনিট সূর্যের আলোতে থাকা শরীরের জন্য উপকারী। এছাড়াও, ডিম, মাশরুম, ফোর্টিফাইড মিল্ক, স্যামন মাছের মতো ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খেলেও ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ করা যায়। এছাড়াও, ডাক্তারের পরামর্শে ভিটামিন সাপ্লিমেন্টও নেওয়া যেতে পারে।
ভিটামিন ডি এর ঘাটতি কিভাবে পূরণ করা যায়? ভিটামিন ডি পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উৎস হল সূর্যের আলো। প্রতিদিন সকালে ২০-৩০ মিনিট সূর্যের আলোতে থাকা শরীরের জন্য উপকারী। এছাড়াও, ডিম, মাশরুম, ফোর্টিফাইড মিল্ক, স্যামন মাছের মতো ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খেলেও ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ করা যায়। এছাড়াও, ডাক্তারের পরামর্শে ভিটামিন সাপ্লিমেন্টও নেওয়া যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement