Health Tips: সকালে দীর্ঘ সময় খালি পেট! সে কারণেই আজকাল সব ভুলে যাচ্ছেন না তো? জানুন

Last Updated:
এতে বরং আপনার শরীর থেকে কত পুষ্টিকর উপাদান বাদ চলে যাচ্ছে। (Health Tips)
1/7
ঘুম থেকে দেরি করে উঠে স্নান সেরে কাজে বেরিয়ে যাওয়া অথবা সকাল সকাল উঠেও দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা। ভাবছেন, সকালে খেয়ে সময় নষ্ট না করে, একবারে দুপুরেই গুছিয়ে খাব। আর এতেই শরীরের সর্বনাশ করছেন, মত বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদদের। এতে বরং আপনার শরীর থেকে কত পুষ্টিকর উপাদান বাদ চলে যাচ্ছে। (Health Tips)
ঘুম থেকে দেরি করে উঠে স্নান সেরে কাজে বেরিয়ে যাওয়া অথবা সকাল সকাল উঠেও দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা। ভাবছেন, সকালে খেয়ে সময় নষ্ট না করে, একবারে দুপুরেই গুছিয়ে খাব। আর এতেই শরীরের সর্বনাশ করছেন, মত বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদদের। এতে বরং আপনার শরীর থেকে কত পুষ্টিকর উপাদান বাদ চলে যাচ্ছে। (Health Tips)
advertisement
2/7
গবেষণা বলছে প্রাপ্তবয়স্কদের অনেকেই সকালের এই প্রাতরাশ তাঁদের খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিয়ে থাকেন। কিন্তু মনে রাখবেন, এতে শরীরেই ক্ষতি হচ্ছে। সম্প্রতি একটি গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে যে, প্রাতরাশ না খেলেও ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।
গবেষণা বলছে প্রাপ্তবয়স্কদের অনেকেই সকালের এই প্রাতরাশ তাঁদের খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিয়ে থাকেন। কিন্তু মনে রাখবেন, এতে শরীরেই ক্ষতি হচ্ছে। সম্প্রতি একটি গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে যে, প্রাতরাশ না খেলেও ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।
advertisement
3/7
মোটা হয়ে যাওয়া, ডায়াবিটিস, হজমের গন্ডগোল, মাইগ্রেনের মতো সমস্যার পাশাপাশি ডিমেনশিয়া কিন্তু মারাত্মক ক্ষতি করছে আপনার স্বাস্থ্যের। ভেবে দেখুন তো, আপনিও কি রোজ সকালে দীর্ঘ সময় খালি পেটেই কাজ করছেন?
মোটা হয়ে যাওয়া, ডায়াবিটিস, হজমের গন্ডগোল, মাইগ্রেনের মতো সমস্যার পাশাপাশি ডিমেনশিয়া কিন্তু মারাত্মক ক্ষতি করছে আপনার স্বাস্থ্যের। ভেবে দেখুন তো, আপনিও কি রোজ সকালে দীর্ঘ সময় খালি পেটেই কাজ করছেন?
advertisement
4/7
প্রাতরাশ না খাওয়ার অভ্যাস পরবর্তীকালে বাড়াতে পারে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি। স্মৃতিশক্তি লোপ, ভাবনা-চিন্তার অসুবিধা, সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতার মতো একাধিক সমস্যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় 'ডিমেনশিয়া' বলে। ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে সঠিক সময়ে সকালের খাবার খেতে হবে।
প্রাতরাশ না খাওয়ার অভ্যাস পরবর্তীকালে বাড়াতে পারে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি। স্মৃতিশক্তি লোপ, ভাবনা-চিন্তার অসুবিধা, সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতার মতো একাধিক সমস্যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় 'ডিমেনশিয়া' বলে। ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে সঠিক সময়ে সকালের খাবার খেতে হবে।
advertisement
5/7
শুধু ভারতেই নয়, গোটা বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে এই রোগের প্রকোপ। মূলত বয়স বাড়লে ডিমেনশিয়ার সমস্যা দেখা দেয়। তবে সাম্প্রতিক কালে ৩০-৪০ বছর বয়সিদের মধ্যেও ডিমেনশিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম ডিমেনশিয়ার অন্যতম কারণ।
শুধু ভারতেই নয়, গোটা বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে এই রোগের প্রকোপ। মূলত বয়স বাড়লে ডিমেনশিয়ার সমস্যা দেখা দেয়। তবে সাম্প্রতিক কালে ৩০-৪০ বছর বয়সিদের মধ্যেও ডিমেনশিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম ডিমেনশিয়ার অন্যতম কারণ।
advertisement
6/7
সকালের খাবারের উপর নির্ভর করছে সারা দিনের শরীরের হালচাল। কাজের গতি। প্রাতরাশ না খাওয়ার অভ্যাস পরবর্তীকালে বাড়াতে পারে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি। 'জাপানিজ জার্নাল অব হিউম্যান সায়েন্স অফ সোশ্যাল সার্ভিস'-এ প্রকাশিত গবেষণাপত্রে উঠে এসেছে এমনই একটি তথ্য। ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে শুধু প্রাতরাশ করলেই হবে না। সঠিক সময়ে যথাযথ খাবারও খেতে হবে।
সকালের খাবারের উপর নির্ভর করছে সারা দিনের শরীরের হালচাল। কাজের গতি। প্রাতরাশ না খাওয়ার অভ্যাস পরবর্তীকালে বাড়াতে পারে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি। 'জাপানিজ জার্নাল অব হিউম্যান সায়েন্স অফ সোশ্যাল সার্ভিস'-এ প্রকাশিত গবেষণাপত্রে উঠে এসেছে এমনই একটি তথ্য। ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে শুধু প্রাতরাশ করলেই হবে না। সঠিক সময়ে যথাযথ খাবারও খেতে হবে।
advertisement
7/7
ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে খাদ্যতালিকায় স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। ভিটামিন, খনিজ ও অন্যান্য উপকারী উপাদান সমৃদ্ধ খাবার ডিমেনশিয়ার আশঙ্কা কমাতে সক্ষম। বাদাম, শাকসব্জি, ফল, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জাতীয় খাবার প্রাতরাশে খেতে পারেন। এর ফলে শরীর সুস্থ থাকবে। একই সঙ্গে কমবে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও। প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে খাদ্যতালিকায় স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। ভিটামিন, খনিজ ও অন্যান্য উপকারী উপাদান সমৃদ্ধ খাবার ডিমেনশিয়ার আশঙ্কা কমাতে সক্ষম। বাদাম, শাকসব্জি, ফল, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জাতীয় খাবার প্রাতরাশে খেতে পারেন। এর ফলে শরীর সুস্থ থাকবে। একই সঙ্গে কমবে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও। প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
advertisement
advertisement
advertisement