Mustard Oil Vs Refined Oil: 'সর্ষের তেল' না 'রিফাইন্ড তেল'...? কোন তেলে বেশি উপকার? জেনে নিন বিশেষজ্ঞের মত

Last Updated:
Mustard Oil Vs Refined Oil: কোন তেল খেলে শরীর থাকে সুস্থ? সরষের তেল নাকি রিফাইনড তেল বা চলতি কোথায় যাকে আমরা বলি সাদা তেল? কোন তেলে বেশি উপকার?
1/13
যদিও মেদ কমাতে আজকাল অনেকেই তেল ছাড়া খাবার বেছে নেন। কিন্তু একথা অস্বীকার করা যায় না যে তেল শরীরের অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। তেল না খেলে দেহে এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতি তৈরি হয়।
যদিও মেদ কমাতে আজকাল অনেকেই তেল ছাড়া খাবার বেছে নেন। কিন্তু একথা অস্বীকার করা যায় না যে তেল শরীরের অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। তেল না খেলে দেহে এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতি তৈরি হয়।
advertisement
2/13
এমনকী কিছু ভিটামিন রয়েছে যা তেল ছাড়া শরীরে গৃহীতই হয় না। এই তালিকায় রয়েছে ভিটামিন এ, ডি, ই, কে। তাই আপনি যদি তেল খাওয়া ছাড়ার পক্ষপাতি হন, তবে ভাবনাতেই রয়েছে গলত।
এমনকী কিছু ভিটামিন রয়েছে যা তেল ছাড়া শরীরে গৃহীতই হয় না। এই তালিকায় রয়েছে ভিটামিন এ, ডি, ই, কে। তাই আপনি যদি তেল খাওয়া ছাড়ার পক্ষপাতি হন, তবে ভাবনাতেই রয়েছে গলত।
advertisement
3/13
কিন্তু কোন তেল খেলে শরীর থাকে সুস্থ? সরষের তেল নাকি রিফাইনড তেল বা চলতি কোথায় যাকে আমরা বলি সাদা তেল? কোন তেলে বেশি উপকার?
কিন্তু কোন তেল খেলে শরীর থাকে সুস্থ? সরষের তেল নাকি রিফাইনড তেল বা চলতি কোথায় যাকে আমরা বলি সাদা তেল? কোন তেলে বেশি উপকার?
advertisement
4/13
বিশিষ্ট চিকিত্সক এবং কার্ডিওলজিস্ট এবং ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি কে কে আগরওয়াল সর্ষের তেলকেই এই প্রশ্নে বেশি নম্বর দিচ্ছেন। কারণ এই তেল মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড (MUFA) সমৃদ্ধ নয়, এতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আলফা-লিনোলিক অ্যাসিড রয়েছে যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ কমাতে পারে।
বিশিষ্ট চিকিত্সক এবং কার্ডিওলজিস্ট এবং ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি কে কে আগরওয়াল সর্ষের তেলকেই এই প্রশ্নে বেশি নম্বর দিচ্ছেন। কারণ এই তেল মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড (MUFA) সমৃদ্ধ নয়, এতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আলফা-লিনোলিক অ্যাসিড রয়েছে যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ কমাতে পারে।
advertisement
5/13
ড আগরওয়ালের কথায় "কাচ্চি ঘানি সর্ষের তেল তার বিশুদ্ধ, প্রাকৃতিক গুণ, অতিরিক্ত শুদ্ধতা ইত্যাদির কারণে হৃদরোগের প্রবণতা কমায়। একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সবসময় এই তেল খাওয়ার পরামর্শ দেবেন।"
ড আগরওয়ালের কথায় "কাচ্চি ঘানি সর্ষের তেল তার বিশুদ্ধ, প্রাকৃতিক গুণ, অতিরিক্ত শুদ্ধতা ইত্যাদির কারণে হৃদরোগের প্রবণতা কমায়। একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সবসময় এই তেল খাওয়ার পরামর্শ দেবেন।"
advertisement
6/13
অপর একজন প্রখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট ড টি.এস. ক্লার, চেয়ারম্যান, ফোর্টিস হার্ট অ্যান্ড ভাস্কুলার ইনস্টিটিউট, গুরুগ্রাম এবং ফর্টিস হাসপাতাল, বসন্ত কুঞ্জ-এর মতে অন্যান্য তেলের তুলনায় সর্ষের তেলের বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে।
অপর একজন প্রখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট ড টি.এস. ক্লার, চেয়ারম্যান, ফোর্টিস হার্ট অ্যান্ড ভাস্কুলার ইনস্টিটিউট, গুরুগ্রাম এবং ফর্টিস হাসপাতাল, বসন্ত কুঞ্জ-এর মতে অন্যান্য তেলের তুলনায় সর্ষের তেলের বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে।
advertisement
7/13
"সর্ষের তেলকে স্বাস্থ্যকর ভোজ্য তেলগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয় কারণ এতে কম পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং উচ্চ পরিমাণে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল," এমনটাই বলেন ক্লার।
"সর্ষের তেলকে স্বাস্থ্যকর ভোজ্য তেলগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয় কারণ এতে কম পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং উচ্চ পরিমাণে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল," এমনটাই বলেন ক্লার।
advertisement
8/13
বস্তুত শুধু সর্ষের তেল নয়, সমস্ত ধরনের তেল নিয়েই অধিকাংশের মধ্যে ভুল ধারণা রয়েছে। তেল খেলেই যেন হার্টের ১২টা বাজবে, ধারণাটা এমনই। তবে এই তথ্যে সত্যি নেই। তেল খেলে হার্টের কিছুই হয় না। বংর সরষের তেল খেলে তো হৃৎপিণ্ড সুস্থ থাকে।
বস্তুত শুধু সর্ষের তেল নয়, সমস্ত ধরনের তেল নিয়েই অধিকাংশের মধ্যে ভুল ধারণা রয়েছে। তেল খেলেই যেন হার্টের ১২টা বাজবে, ধারণাটা এমনই। তবে এই তথ্যে সত্যি নেই। তেল খেলে হার্টের কিছুই হয় না। বংর সরষের তেল খেলে তো হৃৎপিণ্ড সুস্থ থাকে।
advertisement
9/13
সাদা তেল বা রিফাইনড তেলের রকমফের রিফাইনড তেলও স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ নয়। এই তেলে রয়েছে পুফা ও মুফা। এই উপাদানগুলি হার্টকে সুরক্ষা দেয়। তাই রিফাইনড তেলও কিনে এনে খেতেই পারেন
সাদা তেল বা রিফাইনড তেলের রকমফের রিফাইনড তেলও স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ নয়। এই তেলে রয়েছে পুফা ও মুফা। এই উপাদানগুলি হার্টকে সুরক্ষা দেয়। তাই রিফাইনড তেলও কিনে এনে খেতেই পারেন
advertisement
10/13
রিফাইনড তেলের মধ্যে আপনি অনেক বিকল্প পাবেন। এক্ষেত্রে সয়াবিন তেল, সানফ্লাওয়ার তেল, রাইস ব্র্যান তেল, অলিভ তেল-সহ আরও কিছু বিকল্প রয়েছে। এই সব ধরনের তেলের মধ্যে অলিভ অয়েল একটু বেশি উপকারী। তবে এর দাম অনেকটাই বেশি।
রিফাইনড তেলের মধ্যে আপনি অনেক বিকল্প পাবেন। এক্ষেত্রে সয়াবিন তেল, সানফ্লাওয়ার তেল, রাইস ব্র্যান তেল, অলিভ তেল-সহ আরও কিছু বিকল্প রয়েছে। এই সব ধরনের তেলের মধ্যে অলিভ অয়েল একটু বেশি উপকারী। তবে এর দাম অনেকটাই বেশি।
advertisement
11/13
​সরষের তেল না রিফাইনড তেল?​  এই দুই ধরনের তেলের মধ্যে আপনি যদি তুলনা করেন, তবে সরষের তেলই বেশি উপকারী। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, সরষের তেলের এন৩ এবং এন৬ রেশিও খুব ভালো। এই রেশিও ভালো হলে শরীরের উপকার হয়। আর রিফাইনড তেলের ক্ষেত্রে এই রেশিও কিছুটা হলেও কম। তাই রিফাইনড তেলের থেকে সরষের তেল বেশি উপকারী। এমনকী হার্টের স্বাস্থ্যেরও খেয়াল রাখে।
​সরষের তেল না রিফাইনড তেল?​ এই দুই ধরনের তেলের মধ্যে আপনি যদি তুলনা করেন, তবে সরষের তেলই বেশি উপকারী। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, সরষের তেলের এন৩ এবং এন৬ রেশিও খুব ভালো। এই রেশিও ভালো হলে শরীরের উপকার হয়। আর রিফাইনড তেলের ক্ষেত্রে এই রেশিও কিছুটা হলেও কম। তাই রিফাইনড তেলের থেকে সরষের তেল বেশি উপকারী। এমনকী হার্টের স্বাস্থ্যেরও খেয়াল রাখে।
advertisement
12/13
মিলিয়ে মিশিয়ে খান​  একজন ব্যক্তি সারাদিনে ৪ চামচ তেল খেতে পারেন। এক্ষেত্রে দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ এমএল তেল খাওয়াই যায়। আর মাসের হিসেবে ১ লিটার। এর থেকে বেশি পরিমাণে তেল খেলে সমস্যা তৈরি হতে পারে। এমনকী হার্টের অসুখ, কোলেস্টেরল বৃদ্ধির আশঙ্কা বাড়তে পারে। এছাড়া যাঁদের ইতিমধ্যেই এই অসুখগুলি রয়েছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তেল খান।
মিলিয়ে মিশিয়ে খান​ একজন ব্যক্তি সারাদিনে ৪ চামচ তেল খেতে পারেন। এক্ষেত্রে দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ এমএল তেল খাওয়াই যায়। আর মাসের হিসেবে ১ লিটার। এর থেকে বেশি পরিমাণে তেল খেলে সমস্যা তৈরি হতে পারে। এমনকী হার্টের অসুখ, কোলেস্টেরল বৃদ্ধির আশঙ্কা বাড়তে পারে। এছাড়া যাঁদের ইতিমধ্যেই এই অসুখগুলি রয়েছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তেল খান।
advertisement
13/13
Disclaimer: প্রতিবেদনটি সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিউজ 18 বাংলা এর কোনও দায় নেয় না।
Disclaimer: প্রতিবেদনটি সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিউজ 18 বাংলা এর কোনও দায় নেয় না।
advertisement
advertisement
advertisement