Health Tips: ডালের গুণ অনেক, কিন্তু এই ডাল রোজ খেলে কাজ করবে ‘বিষে’-র মতো, বুঝে খান

Last Updated:
Health Tips: ভাল ভেবে দেদার খাচ্ছেন আসলে নিজের হাতেই নিজের ক্ষতি করছেন না তো!
1/10
: ডাল প্রোটিনের অন্যতম দারুণ উৎস৷ যাঁরা নিরামিশাষি তাঁর নিয়মিতই ভাত বা রুটির পাতে ডাল খান৷ একাধিক জায়গায় সরকার রেশন সামগ্রীতে চালের সঙ্গে ডালও দেয়। ভাতের সঙ্গে অড়হর ডালও খাওয়া হয়৷  বাঙালিরা বিভিন্ন পদে অড়হর ডালও রাঁধে আবার দক্ষিণ ভারতীয় রান্নায় সাম্বারও তৈরি করা যায়।
: ডাল প্রোটিনের অন্যতম দারুণ উৎস৷ যাঁরা নিরামিশাষি তাঁর নিয়মিতই ভাত বা রুটির পাতে ডাল খান৷ একাধিক জায়গায় সরকার রেশন সামগ্রীতে চালের সঙ্গে ডালও দেয়। ভাতের সঙ্গে অড়হর ডালও খাওয়া হয়৷  বাঙালিরা বিভিন্ন পদে অড়হর ডালও রাঁধে আবার দক্ষিণ ভারতীয় রান্নায় সাম্বারও তৈরি করা যায়।
advertisement
2/10
ভাল স্বাদের জন্য মসুর ডালের সঙ্গে রুটি ও ভাত বহুলভাবে খাওয়া হয়। মুগ ডালও অত্যন্ত গুণের।কিন্তু অড়হর ডালের গুণ থাকলেও  কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
ভাল স্বাদের জন্য মসুর ডালের সঙ্গে রুটি ও ভাত বহুলভাবে খাওয়া হয়। মুগ ডালও অত্যন্ত গুণের।কিন্তু অড়হর ডালের গুণ থাকলেও  কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
advertisement
3/10
মসুর ডাল প্রোটিন এবং ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ। কম কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে না৷  তাই এটা বোঝা সহজ। কিন্তু খুব বেশি অড়হর ডাল  খেলে বদহজম হতে পারে, হতে পারে দীর্ঘমেয়াদী হজমের সমস্যা৷  ফলে অনেকেরই এই ডাল খাওয়া সুবিধাজনক নাও হতে পারে৷ জেনে নেওয়া যাক এর অপকারিতার দিকগুলি৷
মসুর ডাল প্রোটিন এবং ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ। কম কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে না৷  তাই এটা বোঝা সহজ। কিন্তু খুব বেশি অড়হর ডাল  খেলে বদহজম হতে পারে, হতে পারে দীর্ঘমেয়াদী হজমের সমস্যা৷  ফলে অনেকেরই এই ডাল খাওয়া সুবিধাজনক নাও হতে পারে৷ জেনে নেওয়া যাক এর অপকারিতার দিকগুলি৷
advertisement
4/10
হজমের সমস্যাঅড়হর ডাল  অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে, বিশেষ করে রাতে খেলে বড়সড় সমস্যা তৈরি হতে পারে৷  এতে উচ্চ ফাইবার উপাদান মজুদ থাকার কারণে গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে৷  ফলে বদহজমের সমস্যা হতে পারে। তাই দিনের বেলায় এই ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।
হজমের সমস্যাঅড়হর ডাল  অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে, বিশেষ করে রাতে খেলে বড়সড় সমস্যা তৈরি হতে পারে৷  এতে উচ্চ ফাইবার উপাদান মজুদ থাকার কারণে গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে৷  ফলে বদহজমের সমস্যা হতে পারে। তাই দিনের বেলায় এই ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।
advertisement
5/10
কারণ দিনের বেলায় শরীরের পরিপাকতন্ত্র খুবই সক্রিয় থাকে, পুষ্টি উপাদান ভালভাবে ভেঙে যায় এবং শরীর দ্বারা সঠিকভাবে শোষিত হয়। যাঁরা নিয়মিত ডাল খাওয়ার অভ্যাস করেন তাঁরা যেন এই  ডাল অল্প পরিমাণে খান৷
কারণ দিনের বেলায় শরীরের পরিপাকতন্ত্র খুবই সক্রিয় থাকে, পুষ্টি উপাদান ভালভাবে ভেঙে যায় এবং শরীর দ্বারা সঠিকভাবে শোষিত হয়। যাঁরা নিয়মিত ডাল খাওয়ার অভ্যাস করেন তাঁরা যেন এই  ডাল অল্প পরিমাণে খান৷
advertisement
6/10
ইউরিক অ্যাসিডসাধারণত ডাল ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ায় না। তবে কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডাল খাওয়ার সময়ে সতর্ক হওয়া উচিত। বিশেষ করে যারা পিউরিন ইনটলারেন্স আছে তাদের ভাবা উচিত৷  ডালে উপস্থিত একটি যৌগ এই পিউরিন৷ ফলে খাওয়ার সময় এটা দেখে নেওয়া উচিত৷
ইউরিক অ্যাসিডসাধারণত ডাল ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ায় না। তবে কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডাল খাওয়ার সময়ে সতর্ক হওয়া উচিত। বিশেষ করে যারা পিউরিন ইনটলারেন্স আছে তাদের ভাবা উচিত৷  ডালে উপস্থিত একটি যৌগ এই পিউরিন৷ ফলে খাওয়ার সময় এটা দেখে নেওয়া উচিত৷
advertisement
7/10
কারণ বেশি ডাল মানে তাদের মধ্যে মেটাবোলাইজড ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়া। এর ফলে দেখা দিতে পারে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা।গবেষণা পরামর্শ দেয় যে ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল কিডনিতে পাথর তৈরির দিকে ঠেলে দিতে পারে৷  এগুলির ফলে চরম ব্যথার কারণ হয়। এটি বর্জ্য নিষ্পত্তিকেও ব্লক করতে পারে। এটি সংক্রমণ এবং কিডনি ব্যর্থতার কারণ হতে পারে।
কারণ বেশি ডাল মানে তাদের মধ্যে মেটাবোলাইজড ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়া। এর ফলে দেখা দিতে পারে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা।গবেষণা পরামর্শ দেয় যে ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল কিডনিতে পাথর তৈরির দিকে ঠেলে দিতে পারে৷  এগুলির ফলে চরম ব্যথার কারণ হয়। এটি বর্জ্য নিষ্পত্তিকেও ব্লক করতে পারে। এটি সংক্রমণ এবং কিডনি ব্যর্থতার কারণ হতে পারে।
advertisement
8/10
হাইপারক্যালেমিয়া:ডালে পটাশিয়াম থাকে। খাবারে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি হলে হাইপারক্যালেমিয়া হতে পারে। এই অবস্থা প্লাজমা পটাসিয়াম মাত্রা বৃদ্ধি করে। সাধারণভাবে, এটি 5.0 mEq/L থেকে 5.5 mEq/L এর উপরে হলে, সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
হাইপারক্যালেমিয়া:ডালে পটাশিয়াম থাকে। খাবারে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি হলে হাইপারক্যালেমিয়া হতে পারে। এই অবস্থা প্লাজমা পটাসিয়াম মাত্রা বৃদ্ধি করে। সাধারণভাবে, এটি 5.0 mEq/L থেকে 5.5 mEq/L এর উপরে হলে, সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
advertisement
9/10
হালকা হাইপারক্যালেমিয়া লক্ষণ দেখাতে পারে না। কিন্তু গুরুতর হলে এটি বিপজ্জনক কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়াস, পেশী দুর্বলতা বা পক্ষাঘাত হতে পারে। হাইপারক্যালেমিয়ার লক্ষণগুলির মধ্যে বমি, ক্লান্তি, অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন এবং শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই উপসর্গগুলি বিশেষ করে যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সঠিক নয়৷
হালকা হাইপারক্যালেমিয়া লক্ষণ দেখাতে পারে না। কিন্তু গুরুতর হলে এটি বিপজ্জনক কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়াস, পেশী দুর্বলতা বা পক্ষাঘাত হতে পারে। হাইপারক্যালেমিয়ার লক্ষণগুলির মধ্যে বমি, ক্লান্তি, অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন এবং শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই উপসর্গগুলি বিশেষ করে যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সঠিক নয়৷
advertisement
10/10
পাইলস:পাইলস  আক্রান্ত ব্যক্তিরা অড়হর ডাল বেশি খেলে অবস্থা আরও খারাপ হবে। উচ্চ প্রোটিন উপাদান হজম করার জন্য একটি শক্তিশালী পাচনতন্ত্রের প্রয়োজন। প্রসারণ প্রভাব কার্যকর না হলে, কোষ্ঠকাঠিন্য আর অসুবিধা তৈরি করবে৷
পাইলস:পাইলস  আক্রান্ত ব্যক্তিরা অড়হর ডাল বেশি খেলে অবস্থা আরও খারাপ হবে। উচ্চ প্রোটিন উপাদান হজম করার জন্য একটি শক্তিশালী পাচনতন্ত্রের প্রয়োজন। প্রসারণ প্রভাব কার্যকর না হলে, কোষ্ঠকাঠিন্য আর অসুবিধা তৈরি করবে৷
advertisement
advertisement
advertisement