Drinking Water: শীতে বড্ডো কম জল খান? জানেন কী ক্ষতি হতে পারে? জেনে নিন কী বলছেন ‘চিকিৎসক’? কতটা জল খাওয়া উচিত?

Last Updated:
Drinking Water: শীতে কম জল খাওয়া হলে কী কী ক্ষতি হতে পারে জানুন। ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচতে এবং শীতকালে স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে কতটা জল খাওয়া উচিত, জানুন চিকিৎসকের পরামর্শ
1/7
শীত পড়তেই সবচেয়ে পিছনের খাতায় চলে যায়, জল খাওয়া৷ আসলে গরমের মতো ঘাম না হওয়ায় জল টান কমে যায়৷ তাই বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতকালে তৃষ্ণার অনুভূতি কম থাকে৷ এই কারণে নানা শারীরিক সমস্যাও দেখা যেতে পারে৷
শীত পড়তেই সবচেয়ে পিছনের খাতায় চলে যায়, জল খাওয়া৷ আসলে গরমের মতো ঘাম না হওয়ায় জল টান কমে যায়৷ তাই বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতকালে তৃষ্ণার অনুভূতি কম থাকে৷ এই কারণে নানা শারীরিক সমস্যাও দেখা যেতে পারে৷
advertisement
2/7
দেখা যাক, কী বলছেন অরুণাংশু তালুকদার, শীতের সময়ে শরীরে দলের ঘাটতি হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের আশঙ্কা থাকে৷ সেই সঙ্গে মূত্রনালীতেও সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে পারে৷
দেখা যাক, কী বলছেন অরুণাংশু তালুকদার, শীতের সময়ে শরীরে দলের ঘাটতি হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের আশঙ্কা থাকে৷ সেই সঙ্গে মূত্রনালীতেও সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে পারে৷
advertisement
3/7
শীতের সময়ে নানা রকম অ্যালার্জিজনিত অসুখ বেড়ে যায়৷  ভাবলে অবাক হবেন জল কম খাওয়াও এর একটা বড় কারণ। এতে ত্বক ও চুলেও এর প্রভাব পড়ে। কম জল খেলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, চুলও রুক্ষ হতে শুরু করে।
শীতের সময়ে নানা রকম অ্যালার্জিজনিত অসুখ বেড়ে যায়৷ ভাবলে অবাক হবেন জল কম খাওয়াও এর একটা বড় কারণ। এতে ত্বক ও চুলেও এর প্রভাব পড়ে। কম জল খেলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, চুলও রুক্ষ হতে শুরু করে।
advertisement
4/7
জল শরীরকে সতেজ রাখে। জল কম খেলে শরীরের ভিতরে ক্ষতিকর পদার্থ জমতে শুরু করে। জল কম খেলে শরীরের ভিতরের অনেক বেশি পরিমাণে অ্যাসিড উৎপন্ন হয়। তার ফলে টানা অম্বলের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।
জল শরীরকে সতেজ রাখে। জল কম খেলে শরীরের ভিতরে ক্ষতিকর পদার্থ জমতে শুরু করে। জল কম খেলে শরীরের ভিতরের অনেক বেশি পরিমাণে অ্যাসিড উৎপন্ন হয়। তার ফলে টানা অম্বলের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।
advertisement
5/7
ঠিক কতটা জল খাওয়া উচিত?চিকিৎসকের পরামর্শ, জল খাওয়ার পরিমাণ নিয়ে নানারকম ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। অনেকেই ভাবেন, অতিরিক্ত জল খেলেই বুঝি সব শারীরিক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এই ধারণা মোটেই ঠিক নয়। এক জন সাধারণ মানুষ, যাঁর কিডনি ঠিকঠাক কাজ করছে এবং হার্ট ও লিভারেরও কোনও বড় অসুখ নেই, তাঁর সাধারণত দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার তরলের প্রয়োজন হয়। তরল মানে কিন্তু শুধু মাত্র জল নয়। যিনি দিনে অনেক বার চা খান, তাঁকে সেই মাপটাও নিতে হবে। ফলের রসও এর মধ্যে পড়ে। এমনকি খাবারের সঙ্গেও বেশ খানিকটা জল ঢোকে আমাদের শরীরে।
ঠিক কতটা জল খাওয়া উচিত?
চিকিৎসকের পরামর্শ, জল খাওয়ার পরিমাণ নিয়ে নানারকম ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। অনেকেই ভাবেন, অতিরিক্ত জল খেলেই বুঝি সব শারীরিক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এই ধারণা মোটেই ঠিক নয়। এক জন সাধারণ মানুষ, যাঁর কিডনি ঠিকঠাক কাজ করছে এবং হার্ট ও লিভারেরও কোনও বড় অসুখ নেই, তাঁর সাধারণত দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার তরলের প্রয়োজন হয়। তরল মানে কিন্তু শুধু মাত্র জল নয়। যিনি দিনে অনেক বার চা খান, তাঁকে সেই মাপটাও নিতে হবে। ফলের রসও এর মধ্যে পড়ে। এমনকি খাবারের সঙ্গেও বেশ খানিকটা জল ঢোকে আমাদের শরীরে।
advertisement
6/7
ওজনের উপর নির্ভর করবে দিনে ঠিক কতটা পরিমাণ জল খাবেন? এক ব্যক্তি যাঁর ওজন ৮০ কেজি, তাঁকে কিন্তু ৬০ কেজি ওজনের কারও তুলনায় বেশি জল খেতে হবে। আপনার মোট ওজনকে ৩০ দিয়ে ভাগ করুন। ভাগের ফলাফলই বলে দেবে আপনার আদতে ঠিক কতটা পরিমাণ জল খাওয়া উচিত।
ওজনের উপর নির্ভর করবে দিনে ঠিক কতটা পরিমাণ জল খাবেন? এক ব্যক্তি যাঁর ওজন ৮০ কেজি, তাঁকে কিন্তু ৬০ কেজি ওজনের কারও তুলনায় বেশি জল খেতে হবে। আপনার মোট ওজনকে ৩০ দিয়ে ভাগ করুন। ভাগের ফলাফলই বলে দেবে আপনার আদতে ঠিক কতটা পরিমাণ জল খাওয়া উচিত।
advertisement
7/7
অর্থাৎ, আপনার ওজন যদি ৬০ কেজি হয়, তা হলে আপনাকে সারা দিনে দু’লিটার জল খেতে হবে। আপনার ওজন ৮০ কেজি হলে আপনাকে ২.৬ লিটার জল খেতে হবে। যিনি ভারী ব্যায়াম করেন, নিয়মিত শরীরচর্চা করেন তাঁকে বেশি পরিমাণে জল খেতেই হবে।
অর্থাৎ, আপনার ওজন যদি ৬০ কেজি হয়, তা হলে আপনাকে সারা দিনে দু’লিটার জল খেতে হবে। আপনার ওজন ৮০ কেজি হলে আপনাকে ২.৬ লিটার জল খেতে হবে। যিনি ভারী ব্যায়াম করেন, নিয়মিত শরীরচর্চা করেন তাঁকে বেশি পরিমাণে জল খেতেই হবে।
advertisement
advertisement
advertisement