জিভেই লুকিয়ে রোগের রহস্য! চেক-আপের সময় ডাক্তাররা প্রথমেই জিভ দেখতে চান কেন?

Last Updated:
Doctors watch tongue first of Patients: চেক-আপের সময় ডাক্তাররা জিভ দেখতে চান। এটা কম-বেশি আমরা সকলেই লক্ষ্য করে থাকি। কিন্তু কখনও কি মনে হয়েছে, ডাক্তাররা এটা কেন বলেন? আসলে জিভের রঙ পরিবর্তন হয়েছে কি না, সেটা বোঝার চেষ্টা করেন ডাক্তাররা।
1/6
শরীর খারাপ হলে আমরা চিকিৎসকের কাছে যাই। আর চেক-আপের সময় ডাক্তাররা জিভ দেখতে চান। এটা কম-বেশি আমরা সকলেই লক্ষ্য করে থাকি। কিন্তু কখনও কি মনে হয়েছে, ডাক্তাররা এটা কেন বলেন? আসলে জিভের রঙ পরিবর্তন হয়েছে কি না, সেটা বোঝার চেষ্টা করেন ডাক্তাররা।
শরীর খারাপ হলে আমরা চিকিৎসকের কাছে যাই। আর চেক-আপের সময় ডাক্তাররা জিভ দেখতে চান। এটা কম-বেশি আমরা সকলেই লক্ষ্য করে থাকি। কিন্তু কখনও কি মনে হয়েছে, ডাক্তাররা এটা কেন বলেন? আসলে জিভের রঙ পরিবর্তন হয়েছে কি না, সেটা বোঝার চেষ্টা করেন ডাক্তাররা।
advertisement
2/6
আর আশ্চর্যের বিষয় হল, জিভের রঙ দেখেই শরীরে কোনও রোগ হয়েছে কি না, তা নির্ণয় করা সম্ভব। এমনটাই দাবি করেন বিশেষজ্ঞরা। আজ সেই বিষয়েই কথা বলা যাক। জিভের রঙ দেখে কী কী রোগ সনাক্ত করা যায়?
আর আশ্চর্যের বিষয় হল, জিভের রঙ দেখেই শরীরে কোনও রোগ হয়েছে কি না, তা নির্ণয় করা সম্ভব। এমনটাই দাবি করেন বিশেষজ্ঞরা। আজ সেই বিষয়েই কথা বলা যাক। জিভের রঙ দেখে কী কী রোগ সনাক্ত করা যায়?
advertisement
3/6
বার্নিং টাং অথবা বার্নিং মাউথ সিন্ড্রোম: এই অবস্থায় জিভ এবং মুখগহ্বরের উপরিভাগে জ্বালাপোড়া করে। অ্যাসিডিটির কারণে এই রোগ হতে পারে। এছাড়া জিভের যেসব নার্ভে স্বাদ ও যন্ত্রণা অনুভূত হয়, সেই সব অংশের নার্ভের ক্ষতি করে।
বার্নিং টাং অথবা বার্নিং মাউথ সিন্ড্রোম: এই অবস্থায় জিভ এবং মুখগহ্বরের উপরিভাগে জ্বালাপোড়া করে। অ্যাসিডিটির কারণে এই রোগ হতে পারে। এছাড়া জিভের যেসব নার্ভে স্বাদ ও যন্ত্রণা অনুভূত হয়, সেই সব অংশের নার্ভের ক্ষতি করে।
advertisement
4/6
মুখের ভিতরের হোয়াইট প্যাচেস: জিভের উপর সাদা দাগ কিন্তু ইস্ট সংক্রমণের কারণ হতে পারে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যা শিশু এবং বয়স্কদের মধ্যেই দেখা যায়। শুধু তা-ই নয়, লিউকোপ্লাকিয়ার সমস্যাও নির্দেশ করে এই হোয়াইট প্যাচ। বেশির ভাগ লিউকোপ্লাকিয়া প্যাচ নন-ক্যানসারাস। তবে কিছু কিছু প্যাচ আবার ক্যানসারের প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ করে। তামাকজাত দ্রব্যের সেবনে এই অবস্থা আরও বাড়ে।
মুখের ভিতরের হোয়াইট প্যাচেস: জিভের উপর সাদা দাগ কিন্তু ইস্ট সংক্রমণের কারণ হতে পারে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যা শিশু এবং বয়স্কদের মধ্যেই দেখা যায়। শুধু তা-ই নয়, লিউকোপ্লাকিয়ার সমস্যাও নির্দেশ করে এই হোয়াইট প্যাচ। বেশির ভাগ লিউকোপ্লাকিয়া প্যাচ নন-ক্যানসারাস। তবে কিছু কিছু প্যাচ আবার ক্যানসারের প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ করে। তামাকজাত দ্রব্যের সেবনে এই অবস্থা আরও বাড়ে।
advertisement
5/6
 হেয়ারি টাং: জিভের উপরিভাগে একটা অস্বাভাবিক কোটিং বা আস্তরণ দেখা যায়। এই অবস্থায় জিভের উপরে একটা গাঢ় কালচে এবং লোমশ আস্তরণ তৈরি হয়। ব্যাকটেরিয়া জমার ফলে এটা হয়। এক্ষেত্রে ব্যথা হয় না। তবে ওরাল হাইজিন ভাল ভাবে বজায় রাখলে সমস্যা দূর করা সম্ভব।
হেয়ারি টাং: জিভের উপরিভাগে একটা অস্বাভাবিক কোটিং বা আস্তরণ দেখা যায়। এই অবস্থায় জিভের উপরে একটা গাঢ় কালচে এবং লোমশ আস্তরণ তৈরি হয়। ব্যাকটেরিয়া জমার ফলে এটা হয়। এক্ষেত্রে ব্যথা হয় না। তবে ওরাল হাইজিন ভাল ভাবে বজায় রাখলে সমস্যা দূর করা সম্ভব।
advertisement
6/6
ব্ল্যাক টাং: নিয়মিত অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবনকারী এবং ডায়াবেটিক রোগীদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দেয়। আসলে এই ধরনের ট্যাবলেটে থাকে বিসমাথ ধাতু। যা মুখে এবং পরিপাক নালীর মধ্যে প্রাকৃতিক ভাবে উপস্থিত সালফারের সঙ্গে বিক্রিয়া করে। এর জেরে কখনও কখনও ব্ল্যাক টাং-এর সমস্যা হয়। ভাল ওরাল হাইজিন মেনে চললে সমস্যা সমাধান হয়। কিন্তু ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
ব্ল্যাক টাং: নিয়মিত অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট সেবনকারী এবং ডায়াবেটিক রোগীদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দেয়। আসলে এই ধরনের ট্যাবলেটে থাকে বিসমাথ ধাতু। যা মুখে এবং পরিপাক নালীর মধ্যে প্রাকৃতিক ভাবে উপস্থিত সালফারের সঙ্গে বিক্রিয়া করে। এর জেরে কখনও কখনও ব্ল্যাক টাং-এর সমস্যা হয়। ভাল ওরাল হাইজিন মেনে চললে সমস্যা সমাধান হয়। কিন্তু ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
advertisement
advertisement
advertisement