Defeat Cancer: অনেকেই জানেন না,গবেষণা বলছে ত্বকের ক্যানসার ও কোলোরেক্টাল ক্যানসার জব্দ এই সহজ অভ্যাসে, আজ থেকেই শুরু করুন

Last Updated:
ক্রমাগত আরও ভয়ঙ্কর, আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে মারণ রোগ ক্যানসার। মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর প্রতিবেদন বলছে, ২০২২ থেকে চালানো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, দেশে প্রতি ১ লক্ষ জনের মধ্যে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যা ৬৪.৭ থেকে বেড়ে প্রায় ১০৯.৬ জনে পৌঁছবে। ২০৫০ সালের মধ্যে তা বিপদসীমা ছাড়িয়ে যাবে
1/12
ক্রমাগত আরও ভয়ঙ্কর, আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে মারণ রোগ ক্যানসার। মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর প্রতিবেদন বলছে, ২০২২ থেকে চালানো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, দেশে প্রতি ১ লক্ষ জনের মধ্যে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যা ৬৪.৭ থেকে বেড়ে প্রায় ১০৯.৬ জনে পৌঁছবে। ২০৫০ সালের মধ্যে তা বিপদসীমা ছাড়িয়ে যাবে।
ক্রমাগত আরও ভয়ঙ্কর, আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে মারণ রোগ ক্যানসার। মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর প্রতিবেদন বলছে, ২০২২ থেকে চালানো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, দেশে প্রতি ১ লক্ষ জনের মধ্যে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যা ৬৪.৭ থেকে বেড়ে প্রায় ১০৯.৬ জনে পৌঁছবে। ২০৫০ সালের মধ্যে তা বিপদসীমা ছাড়িয়ে যাবে।
advertisement
2/12
মহামারির আকার নিচ্ছে ক্যানসার বা কর্কট রোগ। দেশে ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বাড়ছে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যাও। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর সমীক্ষা বলছে, প্রতি পাঁচ জন ক্যানসার আক্রান্তের মধ্যে তিন জনেরই মৃত্যু হয়। মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর তথ্য বলছে, ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যায় বিশ্বে তিন নম্বর জায়গায় রয়েছে ভারত।
মহামারির আকার নিচ্ছে ক্যানসার বা কর্কট রোগ। দেশে ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বাড়ছে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যাও। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর সমীক্ষা বলছে, প্রতি পাঁচ জন ক্যানসার আক্রান্তের মধ্যে তিন জনেরই মৃত্যু হয়। মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর তথ্য বলছে, ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যায় বিশ্বে তিন নম্বর জায়গায় রয়েছে ভারত।
advertisement
3/12
সাধারণত সবাই স্তন, ফুসফুস, পেট ও লিভারের ক্যানসার নিয়ে আলোচনা করে, কিন্তু ত্বকের ক্যানসার (স্কিন ক্যান্সার)-ও নীরবে বাড়ছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতে বিশেষ করে উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে মেলানোমা জাতীয় চর্ম ক্যানসারের ঘটনা বেশি দেখা যাচ্ছে। (Representative Image: Image Generated By AI)
সাধারণত সবাই স্তন, ফুসফুস, পেট ও লিভারের ক্যানসার নিয়ে আলোচনা করে, কিন্তু ত্বকের ক্যানসার (স্কিন ক্যান্সার)-ও নীরবে বাড়ছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতে বিশেষ করে উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে মেলানোমা জাতীয় চর্ম ক্যানসারের ঘটনা বেশি দেখা যাচ্ছে। (Representative Image: Image Generated By AI)
advertisement
4/12
ভারতীয় চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ (ICMR)-এর তথ্য অনুযায়ী, এই অঞ্চলগুলিতে প্রতি এক লক্ষ পুরুষে ১.৬২টি এবং প্রতি এক লক্ষ মহিলায় ১.২১টি মেলানোমার ঘটনা দেখা যায়। সামগ্রিকভাবে, ICMR-এর অনুমান অনুযায়ী, ভারতে ১৪ লক্ষেরও বেশি ক্যানসার রোগীর মধ্যে প্রতি এক লক্ষ মানুষের মধ্যে প্রায় ১০০ জন ত্বকের ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারে।

ভারতীয় চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ (ICMR)-এর তথ্য অনুযায়ী, এই অঞ্চলগুলিতে প্রতি এক লক্ষ পুরুষে ১.৬২টি এবং প্রতি এক লক্ষ মহিলায় ১.২১টি মেলানোমার ঘটনা দেখা যায়। সামগ্রিকভাবে, ICMR-এর অনুমান অনুযায়ী, ভারতে ১৪ লক্ষেরও বেশি ক্যানসার রোগীর মধ্যে প্রতি এক লক্ষ মানুষের মধ্যে প্রায় ১০০ জন ত্বকের ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারে।
advertisement
5/12
ত্বকের ক্যানসারে ত্বকের কোষ নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বেড়ে ওঠে এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। বেশিরভাগ ত্বকের ক্যানসার অতিরিক্ত পরিমাণে সূর্যের অতিবেগুনি (UV) রশ্মির সংস্পর্শে আসার কারণে হয়। মেলানোমা হলো ত্বকের ক্যানসারের সবচেয়ে সাধারণ এবং সবচেয়ে বিপজ্জনক ধরন, যার জন্ম মেলানোসাইট কোষ থেকে। এই কোষের কারণেই ত্বকে পিগমেন্টেশন হয়। (Representative Image: Image Generated By AI)
ত্বকের ক্যানসারে ত্বকের কোষ নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বেড়ে ওঠে এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। বেশিরভাগ ত্বকের ক্যানসার অতিরিক্ত পরিমাণে সূর্যের অতিবেগুনি (UV) রশ্মির সংস্পর্শে আসার কারণে হয়। মেলানোমা হলো ত্বকের ক্যানসারের সবচেয়ে সাধারণ এবং সবচেয়ে বিপজ্জনক ধরন, যার জন্ম মেলানোসাইট কোষ থেকে। এই কোষের কারণেই ত্বকে পিগমেন্টেশন হয়। (Representative Image: Image Generated By AI)
advertisement
6/12
হার্ভার্ড মেডিক্যাললের নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করতে সক্ষম। কাজেই, শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় প্রমাণিত, যদি খাবারের মাধ্যমে বা সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে শরীরে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ বাড়ানো যায়, তাহলে ত্বক ও কোলোরেকটাল ক্যান্সারের ঝুঁকি ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত কমানো যেতে পারে। (Representative Image: Image Generated By AI)
হার্ভার্ড মেডিক্যাললের নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করতে সক্ষম। কাজেই, শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় প্রমাণিত, যদি খাবারের মাধ্যমে বা সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে শরীরে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ বাড়ানো যায়, তাহলে ত্বক ও কোলোরেকটাল ক্যান্সারের ঝুঁকি ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত কমানো যেতে পারে। (Representative Image: Image Generated By AI)
advertisement
7/12
গবেষকরা বলছেন, ভিটামিন ডি শুধু হাড় মজবুত করা কিংবা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোতেই কাজে আসে না, ত্বকের ক্যানসার প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ডি। এটি প্লীহা (spleen) ও লসিকা গ্রন্থি (lymph nodes)-র কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং টি-কোষ (T-cells) সক্রিয় করে, যা সংক্রমণ ও ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে।(Representative Image: Image Generated By AI)
গবেষকরা বলছেন, ভিটামিন ডি শুধু হাড় মজবুত করা কিংবা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোতেই কাজে আসে না, ত্বকের ক্যানসার প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ডি। এটি প্লীহা (spleen) ও লসিকা গ্রন্থি (lymph nodes)-র কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং টি-কোষ (T-cells) সক্রিয় করে, যা সংক্রমণ ও ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে। (Representative Image: Image Generated By AI)
advertisement
8/12
ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে ভিটামিন ডি-র ভূমিকা অনস্বীকার্য! ভিটামিন ডি কোষের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে, ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। পাশাপাশি, ভিটামিন ডি ক্যানসার কোষ ধ্বংসকারী প্রক্রিয়া সক্রিয় করে, ক্ষতিকর কোষের বৃদ্ধি থামায় এবং স্বাভাবিক কোষের বৃদ্ধি করে। (Representative Image: Image Generated By AI)
ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে ভিটামিন ডি-র ভূমিকা অনস্বীকার্য! ভিটামিন ডি কোষের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে, ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। পাশাপাশি, ভিটামিন ডি ক্যানসার কোষ ধ্বংসকারী প্রক্রিয়া সক্রিয় করে, ক্ষতিকর কোষের বৃদ্ধি থামায় এবং স্বাভাবিক কোষের বৃদ্ধি করে। (Representative Image: Image Generated By AI)
advertisement
9/12
নিউট্রিয়েন্টস জার্নালে প্রকাশিত অন্য একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি গ্রহণ করলে কোলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকি ৫৮% পর্যন্ত কমতে পারে। এই ক্যানসারের হার বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে দ্রুত বাড়ছে।(Representative Image: Image Generated By AI)
নিউট্রিয়েন্টস জার্নালে প্রকাশিত অন্য একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি গ্রহণ করলে কোলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকি ৫৮% পর্যন্ত কমতে পারে। এই ক্যানসারের হার বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে দ্রুত বাড়ছে। (Representative Image: Image Generated By AI)
advertisement
10/12
গবেষকরা ভিটামিন ডি এবং কোলোরেক্টাল ক্যানসার সম্পর্কিত ৫০টি গবেষণার বিশ্লেষণ করেছেন। যাঁরা শরীরে সর্বোচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ডি পেয়েছেন, তাঁদের ক্যানসারের ঝুঁকি ২৫% কম ছিল। গবেষকদের মতে, ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউন সিস্টেম) শক্তিশালী করে, যা ক্যান্সার থেকে সুরক্ষা দিতে পারে। (Representative Image: Image Generated By AI)
গবেষকরা ভিটামিন ডি এবং কোলোরেক্টাল ক্যানসার সম্পর্কিত ৫০টি গবেষণার বিশ্লেষণ করেছেন। যাঁরা শরীরে সর্বোচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ডি পেয়েছেন, তাঁদের ক্যানসারের ঝুঁকি ২৫% কম ছিল। গবেষকদের মতে, ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউন সিস্টেম) শক্তিশালী করে, যা ক্যান্সার থেকে সুরক্ষা দিতে পারে। (Representative Image: Image Generated By AI)
advertisement
11/12
ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়
ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়
advertisement
12/12
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
advertisement
advertisement
advertisement