দই 'চিনি' দিয়ে খাবেন না 'নুন' দিয়ে...? কোনটা বেশি উপকারী? সাবধান! আগে জানুন কী বলছে আয়ুর্বেদ

Last Updated:
Curd: আসুন একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের কাছ থেকে এই বিষয়ে আসল সত্যিটা জেনে নিই। উত্তরপ্রদেশের আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ সরোজ গৌতম বলেন, "যদিও গরম থেকে মুক্তি পেতে দই খাওয়া হয়, তবুও দইয়ের প্রকৃতি কিন্তু গরম।"
1/11
গ্রীষ্মকাল আসতে চলেছে এবং এই ঋতুতে দই খাওয়ার চল প্রায় প্রতিটি ঘরেই বাড়তে থাকে। কেউ কেউ দইয়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খান, আবার কেউ কেউ লবণ দিয়ে খেয়ে থাকেন।
গ্রীষ্মকাল আসতে চলেছে এবং এই ঋতুতে দই খাওয়ার চল প্রায় প্রতিটি ঘরেই বাড়তে থাকে। কেউ কেউ দইয়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খান, আবার কেউ কেউ লবণ দিয়ে খেয়ে থাকেন।
advertisement
2/11
অনেকেই দই দিয়ে লস্যি তৈরি করে গরম থেকে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করেন। আপনিও নিশ্চয়ই নানাভাবে দই খেয়ে থাকেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে দইয়ে লবণ মিশিয়ে খাওয়া কি শরীরের জন্য বেশি উপকারী, নাকি গুড় বা চিনি মিশিয়ে খাওয়া বেশি উপকারী?
অনেকেই দই দিয়ে লস্যি তৈরি করে গরম থেকে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করেন। আপনিও নিশ্চয়ই নানাভাবে দই খেয়ে থাকেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে দইয়ে লবণ মিশিয়ে খাওয়া কি শরীরের জন্য বেশি উপকারী, নাকি গুড় বা চিনি মিশিয়ে খাওয়া বেশি উপকারী?
advertisement
3/11
আসুন একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের কাছ থেকে এই বিষয়ে আসল সত্যিটা জেনে নিই।উত্তরপ্রদেশের আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ সরোজ গৌতম বলেন, "যদিও গরম থেকে মুক্তি পেতে দই খাওয়া হয়, তবুও দইয়ের প্রকৃতি কিন্তু গরম।"
আসুন একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের কাছ থেকে এই বিষয়ে আসল সত্যিটা জেনে নিই।উত্তরপ্রদেশের আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ সরোজ গৌতম বলেন, "যদিও গরম থেকে মুক্তি পেতে দই খাওয়া হয়, তবুও দইয়ের প্রকৃতি কিন্তু গরম।"
advertisement
4/11
"শুধু তাই নয়, দই মূলত অ্যাসিডিক প্রকৃতির এবং এটি কোনও কিছুর সঙ্গে না মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়। সাধারণ দই আমাদের রক্তকে দূষিত করতে পারে এবং ত্বকের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
"শুধু তাই নয়, দই মূলত অ্যাসিডিক প্রকৃতির এবং এটি কোনও কিছুর সঙ্গে না মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়। সাধারণ দই আমাদের রক্তকে দূষিত করতে পারে এবং ত্বকের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
advertisement
5/11
আয়ুর্বেদে স্পষ্টভাবে বলা আছে যে রাতে দই খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত এবং প্রতিদিন দই খাওয়া উচিত নয়। দই, মধু, ঘি, চিনি এবং আমলকির সঙ্গে মুগ ডাল মিশিয়ে খেলে অনেক বড় স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়।"
আয়ুর্বেদে স্পষ্টভাবে বলা আছে যে রাতে দই খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত এবং প্রতিদিন দই খাওয়া উচিত নয়। দই, মধু, ঘি, চিনি এবং আমলকির সঙ্গে মুগ ডাল মিশিয়ে খেলে অনেক বড় স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়।"
advertisement
6/11
দইয়ে কি লবণ বা চিনি মেশানো উচিত?ডাঃ সরোজ গৌতমের মতে, কখনও কখনও দইয়ের সঙ্গে লবণ যোগ করে খাওয়া যেতে পারে, তবে এটি সবসময় করা উচিত নয়। দইয়ের প্রকৃতি গরম এবং বেশি লবণ মিশিয়ে খেলে ত্বকের সমস্যা হতে পারে।
দইয়ে কি লবণ বা চিনি মেশানো উচিত?ডাঃ সরোজ গৌতমের মতে, কখনও কখনও দইয়ের সঙ্গে লবণ যোগ করে খাওয়া যেতে পারে, তবে এটি সবসময় করা উচিত নয়। দইয়ের প্রকৃতি গরম এবং বেশি লবণ মিশিয়ে খেলে ত্বকের সমস্যা হতে পারে।
advertisement
7/11
শুধু তাই নয়, এটি করার ফলে চুল পড়া, অকালে চুল পেকে যাওয়া এবং ত্বকে ব্রণ দেখা দিতে পারে। তাই দইয়ে লবণ যোগ করা এড়িয়ে চলা উচিত।
শুধু তাই নয়, এটি করার ফলে চুল পড়া, অকালে চুল পেকে যাওয়া এবং ত্বকে ব্রণ দেখা দিতে পারে। তাই দইয়ে লবণ যোগ করা এড়িয়ে চলা উচিত।
advertisement
8/11
চিনির কথা বলতে গেলে, দইয়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। দইয়ের সঙ্গে চিনি মেশানো হলে এর প্রভাব ঠান্ডা হয় এবং এটি খেলে কোনও ক্ষতি হয় না। দইয়ের সঙ্গে গুড় মেশালে তাও খুব উপকারী।
চিনির কথা বলতে গেলে, দইয়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। দইয়ের সঙ্গে চিনি মেশানো হলে এর প্রভাব ঠান্ডা হয় এবং এটি খেলে কোনও ক্ষতি হয় না। দইয়ের সঙ্গে গুড় মেশালে তাও খুব উপকারী।
advertisement
9/11
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, গ্রীষ্মকালে দই দিয়ে লস্যি পান করা উপকারী। দইয়ের মধ্যে চিনি মেশানো হলে এর প্রভাব শীতল হয় এবং এটি খেলে শরীর বাইরের তাপ থেকে মুক্তি পায়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, গ্রীষ্মকালে দই দিয়ে লস্যি পান করা উপকারী। দইয়ের মধ্যে চিনি মেশানো হলে এর প্রভাব শীতল হয় এবং এটি খেলে শরীর বাইরের তাপ থেকে মুক্তি পায়।
advertisement
10/11
এছাড়াও, দইয়ের লস্যি বা ঘোল খেলে শরীরে শক্তি আসে এবং সতেজতার অনুভূতি অনুভূত হয়। লস্যি পান করলে আমাদের শরীর হাইড্রেটেড থাকে এবং জলের অভাব হয় না। তবে, অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত যাতে স্বাস্থ্যের উপর কোনও নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে।
এছাড়াও, দইয়ের লস্যি বা ঘোল খেলে শরীরে শক্তি আসে এবং সতেজতার অনুভূতি অনুভূত হয়। লস্যি পান করলে আমাদের শরীর হাইড্রেটেড থাকে এবং জলের অভাব হয় না। তবে, অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত যাতে স্বাস্থ্যের উপর কোনও নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে।
advertisement
11/11
দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। এটি লেখার জন্য আমরা সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। এটি লেখার জন্য আমরা সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
advertisement
advertisement
advertisement