Cooking Oil Price : মধ্যবিত্তের জন্য বাম্পার খবর! সস্তার পথে ভোজ্য তেলের দাম, বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের...

Last Updated:
Cooking Oil Price : এর আগে অপরিশোধিত পাম তেলের ক্ষেত্রেও আমদানি শুল্ক কমিয়েছিল মোদি সরকার।
1/6
পেট্রল-ডিজেলের পাশাপাশি রান্নার তেলের দাম নিয়ে এখন রীতিমতো চিন্তিত গোটা দেশ। রান্নাঘর সামলাতে গিয়ে টান পড়েছে পকেটে। একদিকে করোনার কারনে আর্থিক মন্দা এবং অন্যদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় তেলের দাম বাড়তে থাকায় সমস্যায় মধ্যবিত্তরা। তবে এবার এ বিষয়ে বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করল কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার। প্রতীকী ছবি ৷
পেট্রল-ডিজেলের পাশাপাশি রান্নার তেলের দাম নিয়ে এখন রীতিমতো চিন্তিত গোটা দেশ। রান্নাঘর সামলাতে গিয়ে টান পড়েছে পকেটে। একদিকে করোনার কারনে আর্থিক মন্দা এবং অন্যদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় তেলের দাম বাড়তে থাকায় সমস্যায় মধ্যবিত্তরা। তবে এবার এ বিষয়ে বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করল কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
2/6
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য বুধবার অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়েছিল ভোজ্য তেলের ওপর আমদানি নির্ভরতা কমাতে চায় ভারত। যার জন্য ইতিমধ্যেই ১১০৪০ কোটি টাকার পাম অয়েল মিশন প্রচলন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এতে একদিকে যেমন উপর নির্ভরতা কমবে তেমনি আত্মনির্ভর হবে ভারত। অন্যদিকে কৃষকদেরও রোজকার বাড়বে। প্রতীকী ছবি ৷
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য বুধবার অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়েছিল ভোজ্য তেলের ওপর আমদানি নির্ভরতা কমাতে চায় ভারত। যার জন্য ইতিমধ্যেই ১১০৪০ কোটি টাকার পাম অয়েল মিশন প্রচলন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এতে একদিকে যেমন উপর নির্ভরতা কমবে তেমনি আত্মনির্ভর হবে ভারত। অন্যদিকে কৃষকদেরও রোজকার বাড়বে। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
3/6
এবার সাধারণ মানুষের ওপর অর্থনৈতিক বোঝা কমাতে সূর্যমুখী তেলের ওপরেও আমদানি শুল্ক কমানোর সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। এক্ষেত্রে আমদানি শুল্ক কমিয়ে ১৫ শতাংশ থেকে করা হল ৭.৫ শতাংশ। আমদানি শুল্ক হ্রাস পাওয়ায় সাধারণ মানুষের রান্নাঘরের বাজেটে সরাসরি উপকৃত হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। যদিও আমদানি শুল্কের এই হ্রাস শুধুমাত্র ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্তই।
এবার সাধারণ মানুষের ওপর অর্থনৈতিক বোঝা কমাতে সূর্যমুখী তেলের ওপরেও আমদানি শুল্ক কমানোর সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। এক্ষেত্রে আমদানি শুল্ক কমিয়ে ১৫ শতাংশ থেকে করা হল ৭.৫ শতাংশ। আমদানি শুল্ক হ্রাস পাওয়ায় সাধারণ মানুষের রান্নাঘরের বাজেটে সরাসরি উপকৃত হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। যদিও আমদানি শুল্কের এই হ্রাস শুধুমাত্র ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্তই।
advertisement
4/6
এর আগে অপরিশোধিত পাম তেলের ক্ষেত্রেও আমদানি শুল্ক কমিয়েছিল মোদি সরকার। বর্তমানে মোট শুল্কের পরিমান ৩৮.৫০ শতাংশ থেকে কমে দাঁড়ালো ৩০.২৫ শতাংশ। যদিও এই আমদানি শুল্ক হ্রাস শুধুমাত্র ৩০ সেপ্টেম্বর অবধিই লাগু থাকবে।
এর আগে অপরিশোধিত পাম তেলের ক্ষেত্রেও আমদানি শুল্ক কমিয়েছিল মোদি সরকার। বর্তমানে মোট শুল্কের পরিমান ৩৮.৫০ শতাংশ থেকে কমে দাঁড়ালো ৩০.২৫ শতাংশ। যদিও এই আমদানি শুল্ক হ্রাস শুধুমাত্র ৩০ সেপ্টেম্বর অবধিই লাগু থাকবে।
advertisement
5/6
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এখন গোটা ভারতে বার্ষিক প্রায় ২৫ মিলিয়ন টন ভোজ্য তেল খরচ হয়। যার মধ্যে ১৫ মিলিয়ন টন ভোজ্য তেল আমদানি করা হয় বিদেশ থেকে। এর মধ্যে ভারত গত বছর ৫৫% শতাংশ ভোজ্য পাম তেল আমদানি করেছিল মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে। যার পরিমাণ প্রায় ৭.২ মিলিয়ন টন। এছাড়া ২.৫ লাখ টন সূর্যমুখী তেল আমদানি করা হয়েছে রাশিয়া এবং ইউক্রেন থেকে এবং প্রায় ৩৪ লাখ টন সোয়া তেল আমদানি করা হয়েছে ব্রাজিল থেকে। প্রতীকী ছবি ৷
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এখন গোটা ভারতে বার্ষিক প্রায় ২৫ মিলিয়ন টন ভোজ্য তেল খরচ হয়। যার মধ্যে ১৫ মিলিয়ন টন ভোজ্য তেল আমদানি করা হয় বিদেশ থেকে। এর মধ্যে ভারত গত বছর ৫৫% শতাংশ ভোজ্য পাম তেল আমদানি করেছিল মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে। যার পরিমাণ প্রায় ৭.২ মিলিয়ন টন। এছাড়া ২.৫ লাখ টন সূর্যমুখী তেল আমদানি করা হয়েছে রাশিয়া এবং ইউক্রেন থেকে এবং প্রায় ৩৪ লাখ টন সোয়া তেল আমদানি করা হয়েছে ব্রাজিল থেকে। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
6/6
এর থেকেই বোঝা যায় ভারতে ভোজ্য তেলের ব্যবস্থা কতখানি আমদানি নির্ভর। সেই কারণেই পাম অয়েল মিশনের মাধ্যমে দেশকে আত্মনির্ভর করে তুলতে চায় কেন্দ্র। মন্ত্রিসভার বৈঠকে এও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্যগুলিতে শিল্প বৃদ্ধির জন্য ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত সহায়তা রাশি দেওয়া হবে। শুধু তাই নয় বাজারে যদি ফসলের দাম ওঠা নামা করে এবং তার কারণে কৃষক ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে ডিবিডি-র মাধ্যমে ফসলের উপযুক্ত দাম দিতে সহায়তা করবে কেন্দ্র। প্রতীকী ছবি
এর থেকেই বোঝা যায় ভারতে ভোজ্য তেলের ব্যবস্থা কতখানি আমদানি নির্ভর। সেই কারণেই পাম অয়েল মিশনের মাধ্যমে দেশকে আত্মনির্ভর করে তুলতে চায় কেন্দ্র। মন্ত্রিসভার বৈঠকে এও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্যগুলিতে শিল্প বৃদ্ধির জন্য ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত সহায়তা রাশি দেওয়া হবে। শুধু তাই নয় বাজারে যদি ফসলের দাম ওঠা নামা করে এবং তার কারণে কৃষক ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে ডিবিডি-র মাধ্যমে ফসলের উপযুক্ত দাম দিতে সহায়তা করবে কেন্দ্র। প্রতীকী ছবি
advertisement
advertisement
advertisement